Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » একদিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে




ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় এ মৌসুমে সর্বোচ্চ ১ হাজার ছাড়াল হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা। এবার একদিনে সর্বোচ্চ ১০৩৪ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হলেন। রোববার (২৩ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেয়া বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এদিন মারা গেছেন আরও ১ জন। এ নিয়ে মশাবাহিত এ রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে এ বছর ১১৩ জনের মৃত্যুর তথ্য জানাল স্বাস্থ্য অধিদফতর। শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৩৪ জন। ঢাকায় নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৫৮৯ জন, আর ঢাকার বাইরে ৪৪৫ জন। দেশের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোর্ট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৪৯২ জন। ঢাকার ৫৩টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ২৮৬ জন। অন্যান্য বিভাগে বর্তমানে সর্বমোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ২০৬ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে রোববার (২৩ অক্টোবর) পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৩ জন। আরও পড়ুন: ডেঙ্গু চিকিৎসায় প্রয়োজনে শয্যা-চিকিৎসক বাড়ানো হবে শনিবার দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯২২ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর সিটি করপোরেশনকে ডেঙ্গু ভাইরাসের বড় ধরনের প্রাদুর্ভাবের বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। তারা পরামর্শ দিয়েছিলেন, এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে করপোরেশনকে অবিলম্বে ব্যাপক ব্যবস্থা নিতে হবে। এদিকে, দেশজুড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপের সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসার জন্য রোগীদের ঢাকামুখী প্রবণতাও বাড়ছে। এক্ষেত্রে জেলা কিংবা উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে সুচিকিৎসা না পাওয়ার অভিযোগ তাদের। চিকিৎসকরা বলছেন, এতে রোগীর ধকল বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসার গাইডলাইন সব জায়গায় একই রকম উল্লেখ করে অহেতুক আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তাদের। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক সময় সংবাদকে বলেন, ‘অনেকে ভালো চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আসেন। তবে আমি মনে করি, রোগীরা কিছুটা ভয় পেয়েও ঢাকায় আসেন। যেমন ফরিদপুর, চাঁদপুরসহ দেশের সব সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার আছেন, তারা ডেঙ্গু সম্পর্কে জানেন। ঢাকার মধ্যে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য যে গাইডলাইন আছে, ঢাকার বাইরের জন্য ঠিক একই রকম গাইডলাইন দেয়া আছে। এটাই যদি আমরা ভালোভাবে ফলো করি, তাহলে ঢাকামুখী রোগীর সংখ্যা কম হবে।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply