Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » উৎপাদনে গেলে রূপপুরই হবে দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র




উদ্বোধনের অপেক্ষায় রূপপুরের দ্বিতীয় চুল্লির রিঅ্যাক্টর প্রেসার ভেসেল। ভার্চুয়ালি এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্প পরিচালক জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রর অবকাঠামগত অগ্রগতি ৭০ শতাংশের বেশি। আর বর্তমান সরকারের মেয়াদকালেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে আসার ব্যাপারে আশাবাদী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী। বুধবার সকাল ১০ টায় সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে পাবনায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ওই ইউনিটটিতে আরপিভির স্থাপন ভার্চ্যুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্প এলাকায় গোলাকৃতির দুটি অবকাঠোমোকে বলা হয় রিয়াক্টর ভবন। এদের মধ্যে একটিতে বসানো হবে রিয়াক্টর প্রেসার ভেসেল বা পরমাণু চুল্লিপাত্র। আরেকটিতে বসানো হয়েছে গেল বছরের অক্টবরেই। এটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মূল যন্ত্র। এই যন্ত্রের মধ্যে জ্বালানি হিসেবে ইউরেনিয়াম ভর্তি করা হয়। বিশেষভাবে ইউরেনিয়ামের ফিউশনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই ভবনের বিভিন্ন ধাপে বসানো হয়েছে নিউক্লিয়ার যন্ত্রপাতি। পাঁচ ধরনের যন্ত্রের মধ্যে এরইমধ্যে প্রেসারাইজার, কুল্যান্ট পাম্প এবং হাইড্রো এক্যুমুলেটর বসানোর কাজ শেষ। অগ্রগতি সন্তোষজনক। রিয়াক্টর প্রেসার ভেসেল স্থাপনের পরপরই এর মধ্যে স্থাপন করা হবে স্টিম জেনারেটর। এর পরই শুরু হবে উৎপদনের প্রস্তুতি। এই কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সাথে হচ্ছে। ভবিষ্যতে এখানকার নিরাপত্তা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েও কোন দুশ্চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান। দুই ইউনিট মিলিয়ে ২৪ শ মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রটি উৎপদানে আসলে তা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ি, ২০২৩ সালে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিট ১২০০ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। ২০২৪ সালে দ্বিতীয় ইউনিটও অনুরূপ বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। বাংলাদেশ পারমানবিক শক্তি কমিশন রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুর প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্প কাজ বাস্তবায়নে জনশক্তি প্রশিক্ষনসহ মোট ব্যায় হচ্ছে ১২.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে ৯৯ শতাংশ অর্থায়ন করছে রাশিয়া। বর্তমানে প্রকল্পে ৩৩০০০ লোক কাজ করছে। এদের মধ্যে ৫৫০০ জন বিদেশি নাগরিক।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply