Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » সিনেটের নিয়ন্ত্রণ ডেমোক্র্যাটদের জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ




যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের নিয়ন্ত্রণভার পেয়েছে ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাটরা। বেসরকারি ফলাফলে নেভাদার ডেমোক্রেটিক প্রার্থী ক্যাথোরিন কর্টেজ মাস্ট্রোর জয়ে সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে বাইডেনের দল। সিনেটের নিয়ন্ত্রণভার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ডেমোক্রেটিক পার্টির জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ, তা এক বিশ্লেষণে তুলে ধরেছেন বিবিসির উত্তর আমেরিকার সংবাদদাতা অ্যান্থনি জুর্কার। মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফলাফলে সিনেটে রিপাবলিকানদের ৪৯ এবং ডেমোক্র্যাটদের দখলে ৫০টি আসন। ১০০ আসনের সিনেটের নিয়ন্ত্রণ পেতে প্রয়োজন ৫১টি আসন। এর মধ্যে জর্জিয়ায় আগামী ৬ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দফা ভোট হওয়ায় কথা। যদি সেখানে রিপাবলিকানরা জিতেও যায়, তবে ভাইস প্রেসিডেন্ট কামালা হ্যারিসের ভোট নিয়ে সিনেট নিয়ন্ত্রণ করবে ডেমোক্র্যাটরা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন চার বছরের জন্য। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দুই বছর পর যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সেটাই মধ্যবর্তী নির্বাচন। মার্কিন সংবিধান ও সংসদীয় ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই মধ্যবর্তী নির্বাচন। ক্ষমতা ধরে রাখার পাশাপাশি জনপ্রিয়তা যাচাইয়েরও অন্যতম মাধ্যম এটি। আ সিনেটের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগামী দু’বছর পছন্দের ব্যক্তিদের ফেডারেল আদালতে নিয়ে আসতে পারবেন। প্রশাসন যতটুকু বড় করা প্রয়োজন মনে করবেন, সেভাবে তিনি করতে পারবেন। এছাড়া যদি কোনো বিচারকের অবসর বা মৃত্যুর কারণে সুপ্রিম কোর্টের আসন শূন্য হয়, তখন রিপাবলিকানরা চাইলেও বাইডেনের পছন্দের ব্যক্তিকে আটকে দিতে পারবেন না। মধ্যবর্তী নির্বাচনে কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে এগিয়ে রয়েছে রিপাবলিকানরা। এতে ৪৩৫ আসনের মধ্যে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত রিপাবলিকানরা পেয়েছে ২১১টি, আর ডেমোক্র্যাটরা ২০৩টি। প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ২১৮টি আসন। রিপাবলিকানরা প্রতিনিধি পরিষদে অল্প ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এটি হলে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের জন্য মাথাব্যথার কারণ হবে। মধ্যবর্তী নির্বাচনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তবে তা কতটা স্থায়ী, তা দেখার বিষয়। জো বাইডেন দলের মধ্যে অবস্থান শক্তিশালী করেছেন। এক সপ্তাহ আগেও যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অবস্থা যেমন ছিল, সে তুলনায় এখন অনেকটা ভিন্ন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply