Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » বেলজিয়াম ১ : ০ কানাডা খেলল কানাডা, জিতল বেলজিয়াম




একজন ফিনিশার! শুধু একজন ফিনিশার ছিল না বলেই বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম জয়টা পাওয়া হলো না কানাডার। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে বেলজিয়ামকে দারুণভাবে চেপে ধরেছিল উত্তর আমেরিকার দেশটি। আক্রমণাত্মক ফুটবলের দ্যুতি ছড়িয়ে শুরু থেকে কানাডা চাপে রাখে গতবারের সেমিফাইনালিস্টদের। তবে একের পর এক সুযোগ তৈরি করেও ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতায় গোল পাওয়া হয়নি কানাডার। এমনকি পেনাল্টি থেকে গোল করার সুযোগ পেয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি তারা। উল্টো পেনাল্টি ঠেকিয়ে নায়ক হয়েছেন বেলজিয়ান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। আর ম্যাচজুড়ে চাপে থাকা বেলজিয়ামকে কাঙ্ক্ষিত গোলটি এনে দেন মিচি বাতশুয়াই।

বাছাইপর্বে যুক্তরাষ্ট্র, কোস্টারিকা, পানামা, জ্যামাইকার মতো দেশের ওপরে থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছিল কানাডা। সেটি যে আকস্মিক কিছু ছিল না সে প্রমাণ ম্যাচের শুরু থেকেই দেয় কানাডা। তারা ম্যাচ শুরু করে আক্রমণাত্মক মানসিকতায়। বেলজিয়ামের ডি-বক্সের আশেপাশে আক্রমণের ঝড় তোলে কানাডা। তেমনই এক আক্রমণে ম্যাচের ৯ মিনিটে পেনাল্টি আদায় করে ছাড়ে লা রুজ খ্যাত দলটি। পেনাল্টি মিস করে আলফোনসো ডেভিসের হতাশা পেনাল্টি মিস করে আলফোনসো ডেভিসের হতাশাছবি: রয়টার্স ডি-বক্সের ভেতর হাতে বল লাগিয়ে কানাডাকে পেনাল্টি উপহার দেন ইয়ানিক কারাসকো। তবে চমক অপেক্ষা করছিল আরও। আলফোনসো ডেভিসের নেওয়া পেনাল্টি বাজপাখির দক্ষতায় ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠেকান বেলজিয়ান গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। পেনাল্টি কাজে লাগাতে না পারলেও আক্রমণের ধার একটুও কমায়নি কানাডা। আগ্রাসী ফুটবলে বেলজিয়ামকে রীতিমতো কোণঠাসা করে রাখে তারা। প্রথম ১৮ মিনিটে কানাডার ৭টি শটের বিপরীতে বেলজিয়ামের শট ছিল মাত্র ১টি। শুধু নিজেদের ভুলেই এগিয়ে ‍যাওয়া হয়নি কানাডার। এরপর ধীরে ধীরে মাঝ মাঠের দখল নেওয়ার চেষ্টা চালায় বেলজিয়াম। এ সময় কানাডার আক্রমণের গতিও কিছুটা কমে আসে। ম্যাচের ২৪ মিনিটে এদেন হ্যাজার্ডের নৈপুণ্যে দারুণ একটি সুযোগ পেয়েছিল বেলজিয়াম। বাতশুয়াইয়ের গোলে জিতেছে বেলজিয়াম বাতশুয়াইয়ের গোলে জিতেছে বেলজিয়ামছবি: রয়টার্স তবে কানাডিয়ান গোলরক্ষকের কৃতিত্বে জালের দেখা পায়নি বেলজিয়ামের সোনালি প্রজন্মের দলটি। আক্রমণের গতি কমলেও পুরোপুরি ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারায়নি কানাডা। একটু পর পর আক্রমণের ঝড়ে প্রতিপক্ষের ডিফেন্সে হানা দিচ্ছিল তারা। তবে কখনো কখনো নিজেদের ব্যর্থতা আবার কখনো বেলজিয়াম গোলরক্ষক কোর্তোয়ার দক্ষতায় গোল পাওয়া হচ্ছিল না। কানাডিয়ান ফুটবলারদের মধ্যে একজনের কথা বলতেই হয়, তিনি তাহোন বুখানন। প্রথমার্ধে মাঠে দুর্দান্ত ফুটবল খেলে দলের আক্রমণের নেতৃত্ব দেন ক্লাব ব্রুগার এই ফুটবলার। বিরতির আগ মুহূর্তে লম্বা পাসের এক আক্রমণে ম্যাচে এগিয়ে যায় বেলজিয়াম। টবি অলডারওয়াইল্ডের পাস থেকে বল পেয়ে দারুণ ফিনিশিংয়ে দলকে এগিয়ে দেন মিচি বাতশুয়াই। পিছিয়ে পড়েও হাল না ছেড়ে কানাডা দারুণ সব আক্রমণ চালিয়ে যায়। তবে ফিনিশিংয়ের অভাবে কাঙ্ক্ষিত গোলটি না পেয়েই হতাশা নিয়ে বিরতিতে যায় তারা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply