Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মার্কিনিদের খাবারের পাতে উঠতে যাচ্ছে গবেষণাগারে তৈরি মাংস




খাবারের তালিকায় শিগগিরই যোগ হতে চলেছে গবেষণাগারে তৈরি মাংস। এই মাংস উৎপাদন নিয়ে কাজ করা বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এরইমধ্যে বড় ধরনের অগ্রগতির কথা জানিয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে কয়েক মাসের মধ্যেই হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের রেস্তোরাঁগুলোতে পাওয়া যাবে কৃত্রিম এই মাংসের স্বাদ। ছবি: সংগৃহীত এবার মার্কিনবাসীর খাবারের পাতে উঠবে সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী এক মাংস। ভিন্নর্ধমী বলা হচ্ছে, কারণ এটি কোন জবাই করা পশুর মাংস নয়। এটি প্রস্তুত করা হবে গবেষণাগারে। শুনতে অবাক লাগলেও, যুক্তরাষ্ট্রবাসীকে এমনই ভিন্নধর্মী এক মাংসের স্বাদ দিতে এরইমধ্যে গবেষণায় উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জনের দাবি করেছে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। রয়টার্স জানায়, গবেষণাগারে তৈরি এই মাংস উৎপাদনে জীবন্ত পশুপাখির কোনো ক্ষতি করা হয় না। মাংস উৎপাদনে প্রথমে গবাদিপশুর শরীর থেকে কোষ সংগ্রহ করা হয়। তার পর স্টিলের বড় বড় কনটেইনারে রেখে সেই কোষে সরবরাহ করা হয় পুষ্টি উপাদান। একপর্যায়ে সেগুলো সত্যিকারের মাংসের মতো স্বাদযুক্ত বস্তুতে পরিণত হয়। আরও পড়ুন: মাংস খেয়ে হাড় মজবুত করছেন, হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি তবে এখনই এই মাংস রেস্তোরাঁয় সরবরাহের চিন্তা না থাকলেও ভবিষ্যতে ভোক্তা পর্যায়ে বড় পরিসরে তা পৌঁছে দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে উৎপাদনকারীদের। ল্যাবে তৈরি এই মাংস সাশ্রয়ী দামে ভোক্তাদের হাতে তুলে দিতে হলে বাড়াতে হবে উৎপাদন। আর এ জন্য প্রয়োজন বিপুল বিনিয়োগ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো আরও জানায়, এখন পর্যন্ত কেবল সিঙ্গাপুর খুচরা পর্যায়ে গবেষণাগারে তৈরি মাংস বিক্রির অনুমতি দিয়েছে। একই পথে হাঁটছে যুক্তরাষ্ট্রও। আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে অহরহ বন্দুক হামলার কারণ কী? ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আপসাইড ফুডস বলছে, চলতি বছরেই তারা যুক্তরাষ্ট্রের রেস্তোরাঁগুলোতে গবেষণাগারে তৈরি মাংস সরবরাহ করবে। আর খুচরা পণ্যের দোকানে সেগুলো পৌঁছে দেয়া হবে ২০২৮ সাল নাগাদ। তবে আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) অনুমোদন পেলেও আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে আপসাইড ফুডসকে। এদিকে, কৃত্রিম মাংসের প্রতি মানুষের আগ্রহ কতটুকু, তা জানতে ২০২২ সালে গবেষণা চালায় জার্নাল অব এনভায়রনমেন্ট সাইকোলজি। সেখানে দেখা যায়, যারা মাংস খান তাদের মধ্যেই ৩৫ শতাংশই কৃত্রিম এই মাংস খেতে রাজি নন। এমনকি নিরামিষভোজীদের ৫৫ শতাংশের এই মাংস নিয়ে ইতিবাচক ধারণা নেই।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply