Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে শেষ হাসি কুমিল্লার




শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে শেষ হাসি কুমিল্লার

ছবি-সংগৃহীত খুলনা টাইগার্সের ইনিংসের শেষ বল বাকি। স্ট্রাইক প্রান্তে খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলী চৌধুরি রাব্বি। বোলিংয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের মোসাদ্দেক হোসেন। শেষ বল থেকে ছয় হাঁকালেই জয় খুলনার। এমন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে ব্যর্থ হলেন খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির। জয় পেলেন মোসাদ্দেক। এই স্পিনারের করা শেষ বল থেকে মাত্র এক রান নিতে পেরেছেন ইয়াসির। মোসাদ্দেকের করা ব্লক হোলের বল থেকে ইয়াসির যখন এক রান নিচ্ছেন, তখন কুমিল্লার ডাগ-আউট থেকে শুরু করে ক্রিকেটাররা উল্লাসে মেতেছেন। জয়ের উল্লাসে। শ্বাসরুদ্ধকর এক ম্যাচে মাত্র চার রানের জয়ে টানা পাঁচ ম্যাচে বিজয়ীর হাসি হাসলো কুমিল্লা। অন্যদিকে টানা দুই হারে প্লে অফের সমীকরণ কঠিন হয়ে পড়ল খুলনার। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন টসে হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে ২ উইকেটে ১৬৫ রান তোলে ইমরুল কায়েসের কুমিল্লা। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬১ রানের বেশি করতে পারেনি খুলনার ব্যাটসম্যানরা। এদিন প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে কুমিল্লার দুই ওপেনার দলকে ভালো শুরু এনে দেন। ধীরগতিতে রান তুললেও দুই ওপেনার ওপেনিং জুটিতে তোলেন ৬৫ রান। এর মধ্যে রিজওয়ানের ব্যাট থেকে এসেছিল মাত্র ১৫ রান। তাও ১৭ বল খেলে। অন্যপ্রান্তে ৪১ বলে ৯টি চারে ফিফটি পূর্ণ করে ফেলেন লিটন। তবে চার হাঁকিয়ে ফিফটি ছুঁয়েই পরের বলে ক্যাচ তুলে দেন এই ব্যাটসম্যান। তিনে নেমে জনসন চার্লস ব্যাট হাতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। এই ক্যারিবিয়ান ২২ বলে ৫ ছয়ে ৩৯ রান করে ফিরলে আবারও কুমিল্লার রান তোলার গতি কমে যায়। চারে নেমে খুশদিল শাহও এদিন ব্যাট হাতে ঝড় তুলতে পারেননি। ১১ বলে ১৩ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। অন্যপ্রান্তে রিজওয়ান করেন ৪৭ বলে ৪টি চার ও একটি ছয়ে ৫৪ রান। খুলনার পক্ষে নাহিদুল এবং ওয়াহাব রিয়াজ একটি করে উইকেট শিকার করেন। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে খুলনার ব্যাটসম্যানরা খুব ভালো ব্যাটিং করতে পারেনি। দলটির তারকা ওপেনার তামিম ইকবাল মাত্র ১১ রান করে ফেরেন। আরেক ওপেনার অ্যান্ডি বালবির্নি অবশ্য ৩৮ রান করে চেষ্টা চালিয়ে যান। তবে ধীরে রান তোলার কারণে দলের চাপ বেড়ে যায় তাতে। তিনে নেমে শেই হোপও পরিস্থিতি অনুযায়ী রান তুলতে ব্যর্থ হন। চারে নেমে অবশ্য মাহমুদুল হাসান জয় ১৩ বলে ২৬ রান করে রান রেট ঠিক রাখেন। এরপর দ্রুত আজম খান ও সাইফউদ্দীন ফিরে গেলে আবারও চাপে পড়ে খুলনা। সেখান থেকে হোপকে নিয়ে শেষদিকে একাই চেষ্টা চালিয়ে যান খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির। হোপ ৩৩ রান করে আউট হয়ে ফিরলেও শেষ পর্যন্ত একাই লড়াই করেন ইয়াসির। ১৯ বলে ৩০ রান করে ইয়াসির অপরাজিত থাকলেও অবশ্য জয়ের হাসি এনে দিতে পারেনি খুলনার ভক্তদের মুখে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply