Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » তীব্র খাদ্য সংকটে উত্তর কোরিয়া, যে নির্দেশনা দিলেন কিম




তীব্র খাদ্য সংকটে ভুগছে উত্তর কোরিয়া। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট কিম জং উন দেশটির সরকারি কর্মকর্তা ও প্রকৌশলীদের আগামী কয়েক বছরের মধ্যে কৃষি উৎপাদনে ‘মৌলিক রূপান্তর’ সাধনের নির্দেশনা দিয়েছেন। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির অষ্টম কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী কমিটির বর্ধিত বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে এই নির্দেশনা দেন কিম। বার্তা সংস্থা রয়টার্স উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ-এর বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে। বৈঠকে কিম জং উন বলেন, এ বছর শস্য উত্পাদন লক্ষ্যমাত্রা স্পর্শ করা সর্বোচ্চ জাতীয় অগ্রাধিকার। এ সময় তিনি স্থিতিশীল কৃষি উৎপাদনের গুরুত্বের প্রতি জোরারোপ করেন। তবে খাদ্য সংকট মোকাবিলায় কৃষি উৎপাদনে ‘মৌলিক রূপান্তর’ কীভাবে সাধিত হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি তিনি। তবে বলেছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এই পরিবর্তন সাধিত হওয়া চাই। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা গেছে, উত্তর কোরিয়ায় সাধারণত সমবায় কৃষি ব্যবস্থা প্রচলিত। এই পদ্ধতিতে কয়েকজন ক্ষুদ্র চাষী মিলে তাদের জমি একত্র করে যৌথ শ্রমের ভিত্তিতে বিভিন্ন শস্য চাষ করেন। আরও পড়ুন: ভয়াবহ খাদ্য সংকটে উত্তর কোরিয়া চলতি মাসের শুরুতে দক্ষিণ কোরিয়ার কোরিয়া পুনরেকত্রীকরণ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার খাদ্য সংকট ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, কেবল খাদ্য সংকটের বিষয়টি মোকাবিলায় এমন বৈঠক আয়োজনের বিষয়টি খুবই বিরল। সোমবারের বৈঠকে কিম সমাজতান্ত্রিক নির্মাণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ‘কৃষি উৎপাদনশীল শক্তির’ প্রবৃদ্ধির গুরুত্ব উল্লেখ করেন। পারমাণবিক অস্ত্র এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির কারণে উত্তর কোরিয়া কঠোর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার অধীনে রয়েছে। এ ছাড়া কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাব বন্ধ করার লক্ষ্যে স্ব-আরোপিত সীমান্ত লকডাউনের কারণে দেশটির অর্থনীতি আরও চাপে পড়েছে। উত্তর কোরিয়ার খাদ্য ঘাটতি কতটা তা পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে গত জানুয়ারি মাসে এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ৩৮-নর্থ প্রজেক্ট বলেছে, ১৯৯০ এর দশকে দুর্ভিক্ষের পর থেকে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় ছিল। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘খাদ্য প্রাপ্যতা সম্ভবত মানুষের ন্যূনতম প্রয়োজনের চেয়ে নিচে নেমে এসেছে।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply