Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ডিজিটাল সিস্টেমে ভাষা শেখার ব্যবস্থা করে দিয়েছি : প্রধানমন্ত্রী




আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘শিশুরা তাড়াতাড়ি ভাষা শিখতে পারে। তারা একসঙ্গে দুই-তিনটা ভাষা দ্রুত শিখে নেয়। তবে কোনটা ধারণ করবে সেটা আসে পরে। মাতৃভাষায় শিক্ষাটা হলে সবকিছু জানা, বোঝা ও উপলব্ধি প্রকাশ করার উপকার অনেক বেশি। যে কেউ যেন ভাষা শিখতে পারে সেই জন্য আমরা আমরা ডিজিটাল সিস্টেমে ৯টি ভাষার একটি অ্যাপও তৈরি করে দিয়েছি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে তিন ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে মাতৃভাষা পদক দেওয়া হয়। শেখ হাসিনা বলেন, ‘শিশুরা তাড়াতাড়ি ভাষা শিখতে পারে। তারা একসঙ্গে দুই-তিনটা ভাষা দ্রুত শিখে নেয়। তবে কোনটা ধারণ করবে সেটা আসে পরে। মাতৃভাষায় শিক্ষাটা হলে সবকিছু জানা, বোঝা ও উপলব্ধি প্রকাশ করার উপকার অনেক বেশি।’ গবেষণার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট গবেষণায় ফেলোশিপ দিক, আমি চাই। যদি অর্থ বরাদ্দের প্রয়োজন হয়, তাও আমরা দিবো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গবেষণা করতেই হবে। কারণ গবেষণা ছাড়া কোনো বিষয়ে উৎকর্ষ সাধন সম্ভব নয়। এসময় তার সরকারের আমলে গবেষণায় বরাদ্দের চিত্রও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।’ এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের যুগ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ছেলেমেয়েরা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা উপার্জন করতে পারছে। আমরা তাদের লার্নিং এবং আর্নিংয়ের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তারা এখন একেবারে ইউনিয়নে বসে বিদেশে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারছে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজ আমাদের মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। বাঙালি জাতি রক্ত দিয়ে মা ডাকার অধিকার পেয়েছিল আজকের এই দিনে। জাতিকে ধ্বংস করার জন্য সংস্কৃতির ওপর অনেক আঘাত আনা হয়। আমাদের ভাষা পাল্টে দিয়ে অন্য ভাষা তুলে ধরা হয়।’ ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করাচিতে ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে একটি শিক্ষা সম্মেলন করা হয়েছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় উর্দুকে রাষ্ট্র ভাষা করা হবে। এই খবর আসার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করে। তখন এভাবে প্রতিবাদ শুরু হয়। ভাষার জন্য আমাদের আন্দোলন, সংগ্রাম অব্যাহত ছিল।’ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply