Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দাম আকাশ ছোঁয়া, খাসির মাংসের ক্রেতা নেই




রাজধানীসহ দেশের সব বাজারে মাছ, মাংসের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। দফায় দফায় বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। তারমধ্যে মাংসের বাজারে বেশি অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। আজ শুক্রবার (৩ মার্চ) রাজধানীর মিরপুর, শনিরআখড়া, কারওয়ানবাজার, সদরঘাট, রায়সাহেববাজার, মুগদা, যাত্রাবাড়ী, হাতিরপুলসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা দরে। খাসির মাংসের দাম প্রতিকেজি ১১শ টাকা। আর বকরির মাংস ৯০০ টাকা। রায়সাহেববাজারের মাংস বিক্রেতা তপন বলেন, ‘গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ছাগলের মাংসের দাম ১০০ থেকে দেড়শ টাকা বেড়েছে। মানুষ মাংস কিনছে কম। বিশেষ করে খাসির মাংসের ক্রেতা একদমই নেই।’ শনিরআখড়ার গরুর মাংস বিক্রেতা মান্নান বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি মাসে গরুর মাংস ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। এখন ৫০ টাকা বাড়তি। সপ্তাহখানেক আগেও ২০-৩০ টাকা কমে বিক্রি করা গেছে। এখন তাও যাচ্ছে না।’ এদিকে সামনের রোজায় গরুর মাংসের দাম কততে গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়ে শঙ্কিত অনেক ক্রেতা। কারওয়ানবাজারে লিটু নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘যাদের নির্দিষ্ট আয় তারা কোনো দিনই বাড়তি টাকা দিয়ে মাংস কিনে খেতে পারবে না। কারণ একদিন বেশি কিনলে সংসারের অন্য খরচ বাড়বে। তারমধ্যে বাসায় বৃদ্ধ বাবা মা রয়েছে, তাদের জন্য ঔষুধ কিনতে হয় প্রতিমাসে। এখন সেই ঔষুধের দামও বাড়তি।’ তিনি বলেন, ‘বাজারে এমন একটা পণ্য নেই যে দাম বাড়েনি।’ লিটু আরও বলেন, ‘এ মাসেই রোজা শুরু হচ্ছে। রোজার সময় একটু ভালোমন্দ খেতে সবারই ইচ্ছা করে। এই রোজা উপলক্ষে গুরুর মাংসের দাম কেমন বৃদ্ধি পায়, তাই নিয়ে শঙ্কায় আছি।’ এদিকে টানা তিন সপ্তাহ ধরে অস্থির ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের বাজার। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি এখন ২৪০-২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর হালিপ্রতি ডিমের দাম ৪৮-৫০ টাকা।মাছের বাজারেও গিয়ে দেখা গেছে, চাষের মাছের দাম কেজিতে বেড়েছে প্রায় ৪০-৫০ টাকা পর্যন্ত। অন্যদিকে ইলিশ, চিংড়ি ও দেশি মাছের দাম বেড়েছে ১০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত। মাছের দাম: গুলসা মাছ কেজি ৬০০ টাকা, মলা মাছ কেজি ৩০০, কাতল মাছ কেজি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ থেকে ২২০ টাকা, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, শিং মাছ কেজি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, পাঙাস ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, কৈ মাছ ২৬০ টাকা। অন্যদিকে দেশি টেংরা, শিং, বোয়াল মাছের কেজি ৬৫০-৮০০ টাকা। মুদি বাজারে দেখা গেছে, তেল, চিনি, আটা, ময়দা, গুঁড়া দুধসহ অন্যান্য বেশকিছু পণ্য বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে এ সপ্তাহ থেকে নতুন করে বেড়েছে ডাল ও ছোলার দাম। প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১০০-১০৫ টাকা দরে। গত সপ্তাহে ৯০-৯৫ টাকা ছিল। একইভাবে প্রতি কেজি ১০ টাকা বেড়ে বুটের ডাল ৯৫-১০০ এবং মাশকলাইয়ের ডাল ১৫৫-১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সবজির বাজার, বেগুন ৮০ টাকা, করলা ১২০ টাকা, বরবটি ১২০ টাকা, পটল ১২০ টাকা ও ঝিঙা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply