Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ইন্দোনেশিয়ার মেরাপি আগ্নেয়গিরিতে ফের উদগিরণ




ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মেরাপি আগ্নেয়গিরিতে আবারও উদ্গিরণ শুরু হয়েছে। এতে উষ্ণ ধোঁয়ার সঙ্গে বের হয়ে আসছে ধুসর ছাই। কুণ্ডলি পাকিয়ে সেই ধোঁয়া ও ছাই উঠে যাচ্ছে আকাশে। এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ। ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলোর একটি মেরাপি আগ্নেয়গিরি। ছবি: স্ট্রেইট টাইমস ইন্দোনেশিয়ার ইয়োগাকার্তা বিশেষ অঞ্চল ও মধ্য জাভা অঞ্চলের মধ্যখানে অবস্থিত মাউন্ট মেরাপি। এ পর্বতের প্রায় তিন হাজার মিটার উঁচুতে মেরাপি আগ্নেয়গিরির অবস্থান। এটি ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলোর একটি। শনিবার (১১ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে হঠাৎই উদগিরণ শুরু হয় মেরাপি আগ্নেয়গিরিতে। স্ট্রেইট টাইমসের প্রতিবেদন মতে, উষ্ণ ও গাঢ় ধোঁয়ার কুণ্ডলির সঙ্গে ধুসর ছাই বের হয়ে আসছে। কোনো কোনো সময় তা অন্তত ৭ কিলোমিটার উঁচুতে উঠে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, সেই সঙ্গে বেরিয়ে আসছে প্রায় দেড় কিলোমিটার চওয়া আগ্নেয়গিরির লাভা। আরও পড়ুন: বিশ্বের সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত, সতর্কতা জারি মাউন্ট মেরাপি অঞ্চলে সব সময়ের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি রয়েছে। উদগিরণ শুরুর হওয়ার পর মাউন্ট মেরাপির আশেপাশে বসবাস করে এমন অধিবাসীদের ‘ডেঞ্জার জোন’র (৩ থেকে ৭ কিলোমিটার) মধ্যে যেকোনো কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে সেখান থেকে এখনও কাউকে সরিয়ে নেয়া হয়নি। এর আগে সবশেষ গত বছরের (২০২২) জুন মাসে মেরাপি আগ্নেয়গিরিতে উদগিরণ হয়েছিল। দুবারের ওই উদগিরণ প্রায় ৭ মিনিট স্থায়ী ছিল। ওই আগ্নেয়গিরি থেকে বের হওয়া ধোঁয়া ও ছাই আকাশের ৬ হাজার মিটার উচ্চতা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছিল। আরও পড়ুন: আগ্নেয়গিরির ঘন ছাইয়ে ঢাকা ফিলিপিন্স, সতর্কতা জারি সেবার উদগিরণ শুরু হওয়ার পর ওই আগ্নেয়গিরির আশপাশের এলাকা থেকে লোকজনকে তিন কিলোমিটার দূরে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। মাউন্ট মেরাপিতে সবশেষ বড় ধরনের অগ্ন্যুৎপাত হয় ২০১০ সালে। তাতে তিনশো’র বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তখন আগ্নেয়গিরিটির আশপাশের এলাকা থেকে সরিয়ে নেয়া হয় প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার মানুষকে। তারও আগে আগ্নেয়গিরিটির সবচেয়ে ভয়াবহ উদগিরণ হয় ১৯৩০ সালে। তখন প্রায় ১ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। আর ১৯৯৪ সালে এই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিল ৬০ জন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply