Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যুক্তরাজ্যে ‘খাদ্য দারিদ্র্যের’ শিকার ৪০ লাখ শিশু




যুক্তরাজ্যে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, খাদ্যশস্যের দুষ্প্রাপ্যতা ইত্যাদি কারণে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে, দেশটির ৪০ লাখ শিশু ‘খাদ্য দারিদ্র্যের’ শিকার। এসব শিশু তিন বেলা খাবার পায় না, ক্ষুধার্থ থাকে কিংবা ২৪ ঘণ্টাই না খেয়ে থাকে। নতুন এক গবেষণা থেকে জানা গেছে এ তথ্য। যু লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘দ্য ফুড ফাউন্ডেশন’ গবেষণাটি পরিচালনা করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান। গবেষণার ফলাফলে দেখা হয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাজ্যের এক-পঞ্চমাংশ শিশু (২২ শতাংশ বা সংখ্যায় প্রায় ৪০ লাখ) সারাদিন না খেয়ে থাকে; কেউবা আবার দু-একবেলা খাবার পায়; আবার কেউ কেউ ২৪ ঘণ্টায়ও কোনো খাবার পায় না। দেশে এমন শিশুর সংখ্যা গেলো বছরের জানুয়ারির চেয়ে এ বছর একই সময়ে ১০ শতাংশ বেশি। এদিকে, ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি এবং ব্রেক্সিট-পরবর্তী জীবনযাত্রার সংকটের কারণে ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা ব্রিটেনে বিনামূল্যে স্কুলে সর্বজনীন খাবার সরবরাহের বিষয়ে জোর দাবি উত্থাপন করেছে। দ্য ফুড ফাউন্ডেশনের জরিপে ৮০ শতাংশ ব্যক্তি বলেছেন যে, তারা পরিবারের সব শিশুর জন্য বিনামূল্যে স্কুলের খাবার সরবরাহের বিষয়টিকে সমর্থন করেন। আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যে নিত্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিতে রেকর্ড এর আগে গত মাসে লন্ডনের মেয়র সাদিক খান ঘোষণা করেছিলেন, লন্ডনের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী এক বছরের জন্য বিনামূল্যে দুপুরের খাবার দেয়ার বিষয়টি নিয়ে ভাবছে তার প্রশাসন। ইসলিংটন, নিউহ্যাম, সাউথওয়ার্ক, টাওয়ার হ্যামলেটস ও ওয়েস্টমিনস্টারের মতো লন্ডনের এলাকাগুলোতে সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে স্কুলের খাবার এরই মধ্যে চালু করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যে বর্তমানে প্রায় ৮ লাখ শিশু দরিদ্র পরিবারের হলেও তারা বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে দুপুরের খাবার পায় না। কোনো পরিবারের সন্তানকে বিনামূল্যে দুপুরের খাবার পেতে হলে সেই পরিবারের বাৎসরিক আয় ৭ হাজার ৪০০ ব্রিটিশ পাউন্ডের কম হতে হবে। ব্রিটেনের শিক্ষা বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘২০১০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্কুলে বিনামূল্যে খাবার গ্রহণকারী শিশুর সংখ্যা ২০ লাখেরও বেশি বেড়েছে। এ কর্মসূচিকে বাড়নোর লক্ষ্যে আমরা আরও বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply