Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » শিঙাড়া বিক্রি করেই বছরে আয় ৪৫ কোটি রুপি!




দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের কাছে জনপ্রিয় এক খাবার শিঙাড়া। কম দামি ও সহজলভ্য। তবে এই শিঙাড়াই যে কাউকে কোটিপতি বানিয়ে দিতে পারে। অন্তত ভারতীয় এক দম্পতির জন্য কথাটা একশভাগ সত্য। শিখর সিং ও নিধি সিং দম্পতি। ছবি: সংগৃহীত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর বেঙ্গালুরুর দম্পতি। যারা এক সময় উচ্চ বেতনের চাকরি করতেন। কিন্তু সেই চাকরি ছেড়ে এখন তারা শুধু শিঙাড়াই বিক্রি করছেন। এতে তাদের যা আয় তা সবচেয়ে আকর্ষনীয় চাকরির বেতনের চেয়েও ঢের বেশি। নিধি সিং ও তার স্বামী শিখর সিং। পাঁচ বছর ধরে সংসার করছেন তারা। তাদের প্রথম পরিচয় হরিয়ানার বায়োটেকনোলজিতে বি-টেক পড়ার সময়। এরপর শিখর হায়দরাবাদের ইনস্টিটিউট অব লাইফ সায়েন্স থেকে এমটেক সম্পন্ন করেন। এরপর বায়োকন কোম্পানিতে প্রিন্সিপাল সায়েন্টিস্ট হিসেবে চাকরি নেন। আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত ৫০টি শহরের ৩৯টিই ভারতে অন্যদিকে নিধি গুরুগ্রামের একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করতেন। তার বেতন ছিল মাসে ৩০ লাখ। নিধি ও শিখর উভয়ই আর্থিকভাবে সচ্ছল পরিবারের। তারপরও সবসময় নিজেদের মতো করে কিছু কতে চাইতেন। সেই চাওয়া থেকে ২০১৫ সালেই চাকরি ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেন তারা। কোম্পানির নাম দেন ‘সামোসা সিং’। ব্যবসা শুরু করার জন্য তারা তাদের খুবই প্রিয় একটা বাড়ি ৮০ লাখ রুপিতে বিক্রি করে দেন। সেই টাকা দিয়ে শিঙাড়া তৈরির জন্য একটি বড় রান্নাঘর নির্মাণ করেন। এরপর লেগে যান শিঙাড়া বানাতে। প্রথম দিন থেকেই তাদের ব্যবসা হুহু করে বাড়তে থাকে। এটা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, এখন তাদের বার্ষিক বিক্রি ৪৫ কোটি রুটি। প্রতিদিন ১২ লাখ। আরও পড়ুন: আল জাজিরার প্রতিবেদন /উচ্চবর্ণের শিশুদের বুকের দুধ খাওয়াতে বাধ্য করা হত দলিত নারীদের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউয়ের প্রতিবেদন মতে, ব্যবসা শুরুর পর শিখর ও নিধি সিং দম্পতি তাদের মেনুতে বেশ কিছু উদ্ভাবনী শিঙাড়া নিয়ে আসেন। তাদের সবচেয়ে বিখ্যাত শিঙাড়া হলো বাটার চিকেন ও কদাই পনির সামোসা। সংবাদমাধ্যমটির তথ্য মতে, এই দম্পতির ইতোমধ্যেই ভারতজুড়ে প্রায় ৪০টি স্টোর রয়েছে এবং তারা এখন তাদের ব্যবসা আরও প্রসারিত করার পরিকল্পনা করছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply