Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দেশে উৎপাদিত ওষুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ ৫০ বছরের বাংলাদেশ




দেশে উৎপাদিত ওষুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ ৫০ বছরের বাংলাদেশ

স্বাধীনতার পর চাহিদার মাত্র ২০ শতাংশ ওষুধ উৎপাদন করতে পারতো বাংলাদেশ। বাকি ৮০ শতাংশ ছিল আমদানি নির্ভর। ৫০ বছরে পাল্টে গেছে সেই চিত্র। চাহিদার ৯৮ শতাংশই স্থানীয়ভাবে উৎপাদন হচ্ছে। রপ্তানি হচ্ছে ১৫৫টি দেশে। ওষুধ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে ৩০ হাজারের বেশি বিভিন্ন ধরনের ওষুধ উৎপাদন করে। এ ছাড়া ১২ হাজার ধরনের বেশি আয়ুর্বেদিক, ইউনানি ও হারবাল ওষুধ তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে। এসব ওষুধের ৮০ শতাংশ জেনেরিক ও ২০ শতাংশ পেটেন্টেড। বাংলাদেশ মূলত ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা, ক্যানসার, পেনিসিলিন, কিডনি, ডায়ালাইসিস, হোমিওপ্যাথিক, বায়োকেমিক্যাল, আয়ুর্বেদিক ও হাইড্রোসিলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ওষুধ রপ্তানি করে। ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ ওষুধ রপ্তানি করে ১ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা আয় করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ২৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশের ওষুধশিল্প বিনিয়োগের জন্য সম্ভাবনাময় খাত। কম দাম ও মানে ভালো হওয়ায় বিদেশেও এর চাহিদা রয়েছে। এমিকো ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মজিবুল ইসলাম পান্না জানান, এখন আমরা ড্রাগ তৈরি করছি, ভ্যাকসিন তৈরি করছি। ভ্যাকসিন রপ্তানিও করছি। ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। ভারতের থেকে ভালো দেখেই কিন্তু বাইরের কোম্পানিগুলো আমাদের অর্ডার দিচ্ছে। আমরা সব ধরনের ওষুধ তৈরিতে সক্ষম এবং বাংলাদেশে তৈরি করছি। এপিআই হওয়ার পর আমাদের এক্সপোর্ট আরও বেড়ে যাবে। দেশীয় ওষুধের বিদেশি বাজার আরও বড় করতে আসন্ন বিজনেস সামিট ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট জসিম উদ্দিন। তার মতে, দেশের ৯৮ ভাগ ঔষধের চাহিদা আমরা নিজেরাই পূরণ করি এবং এরপর প্রায় ১৫৫টি দেশে আমরা ওষুধ রপ্তানি করি। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো ওই জায়গায় গিয়েছেন। আমাদের কিছু কিছু কোম্পানি বিদেশেও ইনভেস্টমেন্ট করেছেন। তাদের যে ইনোভেশন, তাদের যে প্রোডাক্টগুলো তারা কিন্তু সেখানে সেইগুলো প্রদর্শন করবেন এবং পৃথিবীকে তারা দেখাতে চান, তারা কোন মানের প্রোডাক্ট বানাচ্ছেন। এই সামিটে আমরা ওষুধ শিল্পকেও একটা প্রাধান্য দিয়েছি। ২০১৮ সাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওষুধ ও এর কাঁচামালকে ‘প্রোডাক্ট অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেন। কাঁচামাল তৈরির জন্য মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় এপিআই পার্ক তৈরির কাজ চলছে। উৎপাদন শুরু হলে দেশের ঔষধশিল্প আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply