Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » লকডাউনে মদের পার্টি সংসদে কঠিন জেরার মুখে বরিস




লকডাউনে মদের পার্টি

সংসদে কঠিন জেরার মুখে বরিস লকডাউনে মদের পার্টি করা নিয়ে পার্লামেন্টে এমপিদের কঠিন জেরার মুখে যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। পার্লামেন্টে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন কিনা তা নিয়ে বুধবার(২২ মার্চ) তাকে একটানা কয়েক ঘণ্টা জেরা করা হয়। তবে ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি নিয়ে মিথ্যা বলেননি বলেই দাবি জনসনের। হাউস অব কমন্সের অধিবেশনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ছবি: এপি করোনা মহামারির শুরুর দিকে সরকারের দেয়া লকডাউনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে মদের পার্টি বসিয়েছিলেন বরিস। বিষয়টি এক সাংবাদিক ফাঁস করে দেয়ার পর ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়। তিন বছর পরে এসে সেই বিতর্ক যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না যুক্তরাজ্যর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের পরও বারবার আলাচনার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে মদের পার্টির ওই ঘটনা। এবার সেই পার্টি নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেয়ার অভিযোগে এমপিদের কঠিন জেরার মুখে পড়তে হয় তাকে। নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বাঁচাতে প্রশ্নবাণের মুখে রীতিমত লড়াই করতে হচ্ছে জনসনকে। আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যে মুসল্লির গায়ে আগুন, যুবক আটক বুধবার (২২ মার্চ) পার্লামেন্টে বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর জেরার মুখে পড়েন তিনি। এসময় পার্লামেন্টকে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিলেন কিনা তা নিয়েও একাধিক প্রশ্ন করা হয়। অধিবেশনের শুরুতেই বাইবেলে হাত রেখে সত্য বলার শপথ নেন জনসন। এসময়, হাউজ অব কমন্সের কাছে সবসময় স্বচ্ছ ছিলেন দাবি করে ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বলেননি বলে জানান তিনি। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে পার্লামেন্টকে বিভ্রান্তিতে ফেলার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।সট:আপস.২০২০ সালে করোনা মহামারি মোকাবেলায় যুক্তরাজ্য জুড়ে যখন কঠোর লকডাউন চলছিল তখন নিজের কার্যালয়ে মদের পার্টি করে নিয়ম ভাঙেন জনসন। এরপর তার এই কেলেঙ্কারির কথা ফাঁস হলে নিজেকে বাঁচাতে বেশ কিছু মিথ্যার আশ্রয় নেন বলে অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। এ মিথ্যাচারের বিষয়ে জানতে সাতজন আইনপ্রণেতা নিয়ে পার্লামেন্টের কমিটি অব প্রিভিলেজেস গঠন করা হয়। আরও পড়ুন: রমজান উপলক্ষে আলোয় ঝলমলে লন্ডন যে কমিটির বেশিরভাগ সদস্য জনসনের দল ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির সদস্য।আপস.এদিকে, জনসন মিথ্যা বলেছেন তদন্ত কমিটি এমন প্রমাণ পেলে হাউজ অব কমন্স থেকে বহিষ্কার হতে পারেন তিনি। আর সেই বহিষ্কারাদেশ ১০ দিনের বেশি হলেই তার আসন শূন্য ঘোষণা করে সেখানে পুন:নির্বাচন হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply