Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যুক্তরাষ্ট্রে ফজরের নামাজের সময় ইমামের ওপর ছুরি হামলা




যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি রাজ্যে মসজিদে ফজরের নামাজের সময় ইমামের ওপর ছুরি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ওই ইমাম গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় হামলাকারীকে আটক করা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে সিএনএন। ইমামের ওপর ছুরি হামলা চালানো শেরিফ জোরবা। ছবি: সিএনএন গত রোববার (৯ এপ্রিল) ভোরে নিউ জার্সির প্যাটারসন ওমর মস্ক নামে একটি মসজিদে ফজরের নামাজে ইমামতি করছিলেন সাইদ এল নাকিব। এ সময় তার ওপর ছুরি হামলা চালায় এক যুবক। এতে গুরুতর আহত হন ইমাম এল নাকিব। তবে হামলার সঙ্গে সঙ্গে ওই যুবককে ধরে ফেলেন মুসল্লিরা। ওমর মস্কের মুখপাত্র আবদুল হামদান জানিয়েছেন, এদিন ভোরে ফজরের নামাজের সময় মসজিদে প্রায় ২০০ মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। নামাজ শুরু হলে হঠাৎ ওই যুবক ইমামের ওপর হামলা চালায়। ইমামকে একাধিকবার ছুরি মারে ওই হামলাকারী। তারপর সে পালানোর চেষ্টা করলে মুসল্লিরা তাকে ধরে ফেলে। মুসল্লিরা হামলাকারীকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। হামলাকারী ওই যুবকের নাম শেরিফ জোরবা। বয়স ৩২। তার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে। আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকিতে বন্দুক হামলায় নিহত ৫ এ ঘটনার একটি ভিডিও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ইমাম ও মুসল্লিরা সিজদায় যাওয়ার পরই পেছন থেকে মুসল্লিদের ডিঙিয়ে সামনে চলে যায় শেরিফ জোবরা নামে ওই যুবক এবং সঙ্গে সঙ্গে ইমামের ওপর ছুরিকাঘাত করতে শুরু করে। ইমামের বর্তমান অবস্থা স্থিতিশীল বলা হলেও মেয়র আন্দ্রে সায়েগ বলেছেন, ছুরির আঘাত তার ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। আঘাতের চিকিৎসা করা হচ্ছে। হামলার ঘটনার পর মসজিদের পক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং মসজিদটি পুরোপুরি নিরাপদ। তবে প্যাটারসন কর্তৃপক্ষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এলাকার মসজিদে পুলিশের উপস্থিতি বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর আল আবদেল আজিজ। তিনি তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘এখনও এটা স্পষ্ট নয় যে হামলাকারী কিসের জন্য এই ঘটনা ঘটালেন। তবে এ ধরনের পবিত্র স্থানে সহিংসতার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে মুসলিম জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি। এখানে অনেক মসজিদ ও ইসলামি কেন্দ্র রয়েছে। এখানে মুসলিমরা বরাবরই রাষ্ট্রের সামাজিক কাঠামোর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কাজ করছে। আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে প্রাণ গেল দুই পুলিশের কাউন্সিলর আবদেল-আজিজ আরও বলেন, ‘এখানে আমরা একে অপরকে সমর্থন করতে ও সকল প্রকার ঘৃণা ও সহিংসতার নিন্দা করতে একত্রিত হই। আমরা সমস্ত ধরণের বিদ্বেষ ও সহিংসতার নিন্দা করি। আমি সকলকেই বলি, আমাদের প্রত্যেককে প্রত্যেকের পাশে দাঁড়াতে হবে। এই মজসিদে সকলের জন্য একটা নিরাপদ বাতাবরণ তৈরী করতে হবে।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply