Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মাল্টা উপকূলে নৌকা থেকে ৪৪০ অভিবাসন প্রত্যাশী উদ্ধার, রয়েছে বাংলাদেশিও




আনর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইএমও) ওয়েবসাইট থেকে ছবিটি নেওয়া মাল্টার কাছের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা থেকে ৪৪০ অভিবাসন প্রত্যাশীকে উদ্ধার করেছে দাতব্য সংস্থা ডক্টরস উইথআউট বর্ডারস (এমএসএফ)। ঝড়ো আবহাওয়ায় দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা সমুদ্রের অভিযান চালিয়ে একটি মাছ ধরার নৌকা থেকে অভিবাসন প্রত্যাশীদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার (৫ এপ্রিল) সংস্থাটি থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর রয়টার্সের। এমএসএফ বলছে, মঙ্গলবার শেষের দিকে উদ্ধারকারী জাহাজ জিও বারেন্টস দিয়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের উদ্ধার করা হয়। তবে এই অভিযানে জাহাজটিকে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। উদ্ধারের জন্য প্রথমে জাহাজটি থেকে অভিবাসন প্রত্যাশীদের উদ্দেশে লাইফ জ্যাকেট নিক্ষেপ করা হয় ও পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়। রয়টার্স বলছে, ওইসব অভিবাসন প্রত্যাশীর কথা প্রথমে জেনেছিল অ্যালার্ম ফোন নামের অন্য একটি চ্যারিটি সংস্থা। দুদিন আগে তাদের কাছে নৌকাটি থেকে একটি ফোন কল আসে। তখন নৌকাটি ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিচ্ছিল। এ সময় অভিবাসন প্রত্যাশীরা উদ্ধারের জন্য এমএসএফের সাহায্য চায়। এক অডিও বার্তায় এমএসএফ উদ্ধারকারী অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া জিও ব্যারেন্ট বলেন, ‘মাছ ধরার নৌকাটিতে অভিবাসন প্রত্যাশীরা ছিল। বৈরি আবহাওয়ায় বেশ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিল তারা। সাড়ে চার থেকে পাঁচ মিটারের ঢেউয়ের মুখোমুখি হয়েছিল নৌকাটি। ৪০ নট পর্যন্ত বাতাসের ধাক্কা খেয়েছিল নৌযানটি।’ এমএসএফ বলছে, ১ এপ্রিল বেনগাজির কাছে পূর্ব লিবিয়া থেকে যাত্রা শুরু করে নৌকাটি। সর্বশেষ চার দিন ধরে সমুদ্রে ভাসছিল এটি। এতে আট নারী ও ৩০ শিশু ছিল। সর্বশেষ দুদিন নৌকাটিতে কোনো খাবার পানি ও খাদ্য ছিল না।’ দাতব্য সংস্থাটির এক মুখপাত্র বলেন, ‘নৌকার মধ্যে থাকা একজন পানি শূন্যতায় অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে হেলিকপ্টারে করে তাকে উদ্ধার করে মাল্টায় পাঠানো হয়।’ ওই মুখপাত্র জানান, নৌকাটিতে পাকিস্তান, সিরিয়া, বাংলাদেশ, মিশর, সোমালিয়া ও শ্রীলঙ্কার নাগরিক ছিল। এমএসএফ বলছে, অভিবাসন প্রত্যাশীদের উদ্ধার করে দক্ষিণ-পূর্ব ইতালীয় বন্দর ব্রিন্ডিসিতে নিয়ে যেতে বলা হয়েছিল। এর মধ্যে ১০০ জনকে ইতালীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করা হবে ও বাকিদের অন্যত্র উপকূলে নিয়ে আসা হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply