Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জন্মদিনে বর্তমান ক্রিকেট নিয়ে মুখ খুললেন শচীন




জীবনের ৫০তম বসন্তে পা দিয়েছেন ক্রিকেটের বরপুত্র শচীন টেন্ডুলকার। মাঠের ক্রিকেটে ব্যাট হাতে প্রায় সব ধরনের রেকর্ডই নিজের করে নিয়েছেন ভারতীয় এই জীবনের সুবর্ণজয়ন্তীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে বর্তমান সময়ের ক্রিকেট নিয়ে নিজের ভাবনা নিয়ে মুখ খুলেছেন ‘লিটল মাস্টার’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘নিউজ–১৮’কে নিজের ৫০তম জন্মদিনের আগে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে টেন্ডুলকার জানিয়েছেন, ‘ক্রিকেট খেলাটা এখন কঠিন হয়ে গেছে।’ সেই সঙ্গে ‘আম্পায়ার্স কল’ বিষয়টি একেবারেই মাথায় ঢোকে না বলে মন্তব্য করেছেন ‘ক্রিকেট ঈশ্বর’ খ্যাত কিংবদন্তি এই ক্রিকেটার। বিশ্ব ক্রিকেটে বর্তমানে জাতীয় দলের বাইরে ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সূচনায় ক্রিকেটারদের মাঝে ব্যস্ততাও বেড়েছে অবেক। তাই ক্রিকেটের বিভিন্ন আইনকানুনে বেশ বড় ধরনের অদলবদল এনেছে আইসিসি। সেই সাথে অনেক বিষয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। ক্রিকেটের এই পরিবর্তনে মোটেও খুশি নন শচীন। বৈশ্বিক করোনা মহামারি শুরু হলে জৈব সুরক্ষার জন্য বলে থুতু লাগানো নিষিদ্ধ করা হয়। যা এখন পুরোপুরিই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওয়ানডে ম্যাচে ইনিংসে দুটি নতুন বল ব্যবহার করার নিয়ম চালু হয়েছে। এ ছাড়া ক্রিকেটে রিভিউয়ের সময় আম্পায়ার্স কল সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদেরও বিভ্রান্ত করে। এই বিষয়ে টেন্ডুলকার জানিয়েছেন, এই আম্পায়ার্স কল নিয়মটি কী উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে, সে বিষয়টিই তাঁর বোধগম্য নয়। প্রতিটি ‘আম্পায়ার্স কল’ সিদ্ধান্তে ব্যাটসম্যান ও বোলাররা নিজের অসন্তুষ্টি লুকাতে পারেননি, ‘আমরা বারবার নিয়ম বদল করছি বলেই সবকিছু কঠিন হয়ে যাচ্ছে ক্রিকেটে। আমাদের একটা নির্দিষ্ট নিয়ম ধরেই থাকা উচিত। যদি সেই নিয়ম ঠিকভাবে কাজ করে, তাহলে জটিলতা তৈরি হবে না। একটা কথা মনে রাখা উচিত, ক্রিকেটের তিনটি ভিন্ন সংস্করণ। দুনিয়াতে খুব কম খেলাই আছে, যেটি তিনভাবে খেলা হয়। আমি সত্যিই বুঝতে পারি না, ক্রিকেটের আইন যাঁরা তৈরি করেন, তারা আসলে কী ভাবেন।’ রিভিউ পদ্ধতি নিয়ে টেন্ডুলকারের মূল্যায়ন, ‘আমি এত কিছু বুঝি না। আমি বুঝি, বল যদি স্টাম্পের যেকোনো জায়গায় লাগে, তাহলে আউট। এটি দুই দলের জন্যই প্রযোজ্য। রিভিউয়ের সময় যখন টেলিভিশন আম্পায়ার রায় দেন, তখন আমার মনে হয়, মাঠের মধ্যে অনেকেই সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্তুষ্ট হন না। আম্পায়ার্স কল রিভিউতে কেন থাকবে? যেহেতু মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রিভিউ নেওয়া হয়েছে, তাই চূড়ান্ত বিচারে তার সিদ্ধান্ত কেন প্রভাব বিস্তার করবে?’ টেন্ডুলকার রসিকতা করে পুরো ব্যাপারটিই বর্ণনা করেছেন এভাবে, ‘আমার কাছে জিনিসটা মনে হয়, একটা কাপে একটু চা আর একটু কফি মিশিয়ে নাড়া দেওয়া। মাঠের আম্পায়ারের একটা সিদ্ধান্ত মানছি না বলেই তো থার্ড আম্পায়ারের কাছে যাওয়া। তাহলে আবার মাঠের আম্পায়ারের কাছে ফেরা কেন! আমি মনে করি, এভাবে চলে না।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply