Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » একই সঙ্গে দু’টি বিয়ে! কিসের তাড়ায় বাবার অনুপস্থিতিতেই আংটিবদলে বাধ্য হন ঐশ্বর্যা?




২০ এপ্রিল বিবাহিত জীবনের ষোলো বছর পূর্ণ করলেন অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্যা রাই কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, কী ভাবে হঠাৎ করেই অভিষেকের কাছ থেকে প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি, অল্প সময়ের মধ্যেই কী ভাবে বিয়ে হয়ে গিয়েছিল তাঁদের!বিয়ের অঙ্গ হিসাবে যে ‘রোকা’ অনুষ্ঠানটি হয়, সে সম্পর্কে তিনি কিছুই জানতেন না ঐশ্বর্যা, কারণ তিনি দক্ষিণ ভারতীয়। অনুষ্ঠানটি হয়েছিল তাঁর বাবার অনুপস্থিতিতে। ২০০৭ সালে বাগ্‌দান পর্ব চুকে যায় অভিষেক-ঐশ্বর্যার। নিউ ইয়র্কের এক বাড়ির ব্যালকনিতে অভিষেক প্রেমপ্রস্তাব দিয়েছিলেন ঐশ্বর্যাকে। সঙ্গে সঙ্গেই ‘হ্যাঁ’ বলে দেন অভিনেত্রী। তাঁদের সম্পর্কের কথা অল্প সময়ের মধ্যে প্রকাশ্যেও আনেন। ওই বছরই ব্যক্তিগত পরিসরে অনুষ্ঠান করে তাঁদের বিয়ে হয়ে যায়। ‘রোকা’ প্রসঙ্গে ঐশ্বর্যা বলেছিলেন, ‘‘ও (অভিষেক) আমাকে প্রেম নিবেদন করেছিল। গোটা ব্যাপারটা সত্যিই হঠাৎ করে হয়ে গিয়েছিল। জানতামই না যে, ‘রোকা’ বলে একটা অনুষ্ঠান আছে, আমরা তো দক্ষিণ ভারতীয়! হঠাৎ করে ওদের বাড়ি থেকে ফোন। দুই পরিবারে কথা হল, শুনলাম বচ্চনরা দেখতে আসছেন। আমার বাবা তখন শহরে ছিল না।’’ ঐশ্বর্যা আরও বলেন, ‘‘অভিষেক বলেছিল বাবাকে (অমিতাভ বচ্চন) আর অপেক্ষা করিয়ে রাখা যাচ্ছে না। সে দিন সন্ধ্যায় ওরা সবাই এল।’’ শেষ অবধি ঐশ্বর্যার বাবাকে জানিয়ে তাঁর অনুপস্থিতিতেই ‘রোকা’ বা আংটিবদল সারা হয়ে যায়। কন্যার বাগ্‌দান অনুষ্ঠানে শহরের বাইরেই থেকে যান বাবা। ঐশ্বর্যার কথায়, সবাই খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিল। ব্যাপারটা হয়েছিল “চলো, এখনই বাড়ি যাওয়া যাক” গোছের। হতচকিত অভিনেত্রী ভেবেছিলেন, এটিই কি বাগ্‌দান? পাকা কথা? যেটা এখনই ঘটল! এর পর আশুতোষ গোয়ারিকরের ছবিতে ‘খজা মেরে খজা’ গানটির শুটিং করেন ঐশ্বর্যা। বধূর সাজে ছিলেন, মনের ভিতরে চলছিল রোমাঞ্চের ঝড়। এই বেশই যে সত্যি হতে চলেছে কিছু দিনে! ঐশ্বর্যার কথায়, “তখন পর্দায় বিয়ে করছি, পর্দার বাইরেও করছি। এটা সত্যি অদ্ভুত।”

একসঙ্গে খুব বেশি ছবি নেই স্বামী-স্ত্রীর। ‘ধুম ২’(২০০৬) ‘গুরু’ (২০০৭), ‘রাবণ’ (২০১০)-এ জুটি বেঁধেছেন অভিষেক-ঐশ্বর্যা। ২০১১ সালে পৃথিবীর আলো দেখে তাঁদের কন্যা আরাধ্যা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply