Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » নিজেকে ফুয়েরার এবং রাজার সঙ্গে তুলনা করেছিলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।




‘আমিই ফুয়েরার, আমিই রাজা’ নিজেকে ফুয়েরার এবং রাজার সঙ্গে তুলনা করেছিলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বলেছিলেন, ‘আমিই ফুয়েরার, আমিই রাজা।’ সম্প্রতি বরিস জনসনের প্রধানমন্ত্রীত্বের সময় নিয়ে লেখা বই ‘জনসন অ্যাট টেন’-শীর্ষক বই থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। তৎকালীন বাগদত্তা ক্যারির সঙ্গে বরিস জনসন। ছবি: সংগৃহীত বইটির লেখক অ্যান্টনি শেলডন। বইটিতে বরিস জনসনের ১০ নম্বর ডাউনিং

স্ট্রিটের জীবন, প্রধানমন্ত্রীত্বের উত্থান এবং পতনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। বইটিতে জনসনের বিষয়ে অনেক কথাই বলেছেন ব্রিটেনের বর্তমান সামাজিক সমতা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মাইকেল গোভ। মাইকেল গোভ জানিয়েছেন, বরিস জনসনের প্রধান উপদেষ্টা ডমিনিক কামিংস বরিস জনসনকে ‘অপরিণত রাজা’ হিসেবে বিবেচনা করতেন এবং নিজে থেকে তাকে কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে বাধা দিতেন। কামিংস কীভাবে বাধা দিতেন তার একটি উদাহরণ দিয়ে গোভ বলেছেন, ‘কামিংস কর্মকর্তা এবং মন্ত্রীদের বলতেন, “প্রধানমন্ত্রীকে এটি বলার দরকার নেই” কিংবা “ওহ, এই বিষয়টি নিয়ে তাকে বিরক্ত করবেন না”।’ বিষয়টি নিয়ে যারপরনাই বিরক্ত এবং বিব্রত ছিলেন বরিস জনসন। একবার তাই রেগে গিয়ে জনসন বলেছিলেন, ‘আমি নিয়ন্ত্রকের আসনে থাকতে চাই। আমিই ফুয়েরার। আমিই রাজা, যার রয়েছে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা।’ আরও পড়ুন: পদত্যাগ করছেন বরিস জনসন বইটিতে আরও বলা হয়েছে, বরিস জনসন তার তৎকালীন বাগদত্তা ক্যারিকে ‘উন্মাদ ও পাগল’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন। এমনকি তিনি অভিযোগ করেছিলেন যে, ক্যারি এবং কামিংস তার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝেই বাধা দিতেন। তবে বরিস জনসনের দীর্ঘদিনের উপদেষ্টা এড লিস্টার বলেছেন, “তিনি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্যেও উন্নতি করেছেন। এবং এর পেছনে তার সিদ্ধান্তগুলোই কাজে এসেছে।’ মাইকেল গোভ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচনের পর বরিস জনসন আর চাননি যে, কেউ তাকে অবাধ্য ঘোড়ার মতো চাবুক এবং লাগাম টেনে শাসন করুক।’ এর ফলাফল হিসেবে শিগগিরই ডমিনিক কামিংসের সঙ্গে তার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply