Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » একযুগ ধরে কমছে জাপানের জনসংখ্যা, ২০২২ সালেই কমেছে সাড়ে ৫ লাখ




টানা ১২ বছর ধরে ক্রমাগত কমছে জাপানের জনসংখ্যা। এই সময়ে দেশটিতে মৃত্যুর হার যেমন বেড়েছে, পাশাপাশি কমেছে জন্মহারও। বুধবার (১২ এপ্রিল) জাপান সরকার প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে এই সংবাদ জানিয়েছে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজ। সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়ার পরও জনসংখ্যা কমছে জাপানে। ছবি: সিএনএন জাপান সরকারের দেয়া তথ্যানুসারে, ২০২২ সালের শেষ নাগাদ জাপানের জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৪ লাখের বেশি। যা বিগত বছরের চেয়ে ৫ লাখ ৫৬ হাজার কম। এই তথ্যের মধ্যে যারা মারা গেছে কিংবা দেশ ছেড়ে গেছে তারাও অন্তর্ভুক্ত। পাশাপাশি নতুন করে যারা জাপানে প্রবেশ করেছে তাদেরও হিসাবের আওতায় নেয়া হয়েছে। বুধবার জাপানের মন্ত্রীপরিষদের মূখ্যসচিব হিরোকাজু মাৎসুনো এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, গত বছর সবমিলিয়ে জাপানের জনসংখ্যা কমেছে মূলত ৭ লাখ ৩১ হাজার। তবে এই সময়ের মধ্যে ১ লাখ ৭৫ হাজার মানুষ নতুন জাপানে প্রবেশ করায় জনসংখ্যা মোট কমেছে ৫ লাখ ৫৬ হাজার। আরও পড়ুন: জনসংখ্যা বাড়াতে জাপানে সস্তায় বাড়ি বিক্রি! হিরোকাজু মাৎসুনো বলেছেন, ‘ক্রমেই কমে যেতে থাকা জন্মহার বাড়াতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। জনসংখ্যা কমার মূল কারণকে খুঁজে বের করাই আমাদের এখন অন্যতম ইস্যু।’ জাপান বিশ্বের মধ্যে অন্যতম নিম্ন জন্মহারের দেশ। পাশাপাশি দেশটির নাগরিকদের গড় আয়ুও বিশ্বের মধ্য অন্যতম সর্বোচ্চ। সরকারের দেয়া তথ্য বলছে, ২০২০ সালে প্রতি ১৫০০ জন মানুষের মধ্যে ১ জনের বয়স ছিল ১০০ বছরের বেশি। এর সহজ অর্থ হলো, দেশটিতে ক্রমেই বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। সেই তুলনায় তরুণ-তরুণীর সংখ্যা কম। ফলে পর্যাপ্ত জনশক্তিরও অভাব দেখা দিয়েছে দেশটিতে। বুধবার প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, টোকিও ছাড়া জাপানের ৪৭টি প্রিফেকচারের সবকটিতেই গত বছর বাসিন্দা কমেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে সরকারি প্রতিবেদনে। সংকট এতটাই তীব্র যে, মধ্য জাপানের একটি গ্রামে ২৫ বছরে মাত্র একটি নবজাতকের জন্ম রেকর্ড করা হয়েছে। আরও পড়ুন: জনসংখ্যা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে জাপান পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা গত জানুয়ারিতে দেশটির আইনপ্রণেতাদের সতর্ক করে বলেছিলেন যে, দেশটি জন্মহার কমে যাওয়ার কারণে জাপানের সামাজিক কার্যক্রমও বজায় রাখা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। ফুমিও কিশিদা আরও বলেন, ‘শিশু লালন-পালনের বিষয়টিকে সমর্থন করা সরকারের ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি’ এবং সমস্যাটি সমাধান করার জন্য আর দেরি করার কোনো সুযোগ নেই।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply