Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পাকিস্তানে আইএমএফের ঋণ এখনও অধরা




আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে বাড়তি শর্ত কমানোর অনুরোধ পাকিস্তান। তবে সেই অনুরোধে সাড়া দেয়নি বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৯ সাল থেকেই আইএমএফের সঙ্গে ঋণ আলোচনা করছে পাকিস্তান। ফাইল ছবি ট্রিবিউন ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ওই ঋণের জন্য আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আন্তোয়েনেট মনসিও সায়েহ পাকিস্তানের সরকারের পরিকল্পনার বাস্তবোপযোগিতা বা কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার এবং আইএমএফের ওই কর্মকর্তার মধ্যে ভার্চুয়াল যোগাযোগের পর ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতিরও কোনো খবর দেয়নি দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়। আন্তোয়েনেট মনসিও এর সঙ্গে আলাপের পর একটি বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। কিন্তু বিবৃতিতে যা বলা হয়েছে, তা অর্থমন্ত্রীর বৈঠকের একদিন আগে অনুষ্ঠিত আইএমএফ ডিরেক্টর জিহাদ আজুরের মধ্যে বৈঠকের বিষয়বস্তুর সঙ্গে প্রায় হুবহু মিল রয়েছে। আগের দিনের আলোচনার বিষয়বস্তু এবং পরস্পরের পক্ষ থেকে সাড়াপ্রদানের বিষয়গুলো দ্বিতীয় দিনের সংলাপেও প্রায় একই। পাকিস্তান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপে আইএমএফ ৬০০ কোটি ডলার ঋণ পরিকল্পনার বিশদ জানতে চেয়েছিল। কিন্তু সরকারের ওই পরিকল্পনার গ্রহণযোগ্যতা বা যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্নও তুলেছিলেন আইএমএফ কর্মকর্তারা। পরে ২০২২-২৩ অর্থবছরে চলতি হিসাবের ঘাটতির চেয়ে প্রবৃদ্ধি কমায় ৫০০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত বিবেচনায় নেওয়ার জন্য আইএমএফ’কে অনুরোধ জানায় পাকিস্তান। তবে সেই অনুরোধে ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। আইএমএফের কাছ থেকে ২০১৯ সালে সাড়ে ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আবেদন করেন তখনকার ইমরান খান সরকার। আইএমএফ তখন প্রাথমিক সম্মতিও দেয়। কিন্তু মহামারির মধ্যে ওই ঋণের বিষয়টি আটকে যায়। এর মধ্যে পাকিস্তানে সরকার যায় বদলে। মহামারি পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবার ঋণ আলোচনা শুরু হলেও পাকিস্তান সরকার প্রাক শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় চূড়ান্ত চুক্তির বিষয়টি আটকে আছে। আরও পড়ুন : পাকিস্তানে বেড়েই চলেছে জ্বালানির দাম সময়মতো চুক্তি হলে ওই সাড়ে ৬ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে প্রথম কিস্তিতে ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার কথা ছিল আইএমএফ এর। তবে এখন তা আর পাচ্ছে না পাকিস্তান। রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে চলা পাকিস্তান চরম অর্থ সংকটে ধুঁকছে। দেশটির বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ২০১৪ সালের পর সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। এ অবস্থার মধ্যে আইএমএফের ঋণ জরুরি পাকিস্তানের জন্য। অন্যদিকে বিদেশি ঋণ পরিশোধে এক বছর অন্তত ২২ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন দেশটির।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply