Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » নাটকীয় জয়ে প্লে-অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল কলকাতা




নাটকীয় জয়ে প্লে-অফের আশা বাঁচিয়ে রাখল কলকাতা

কলকাতা বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচ । ছবি : আইপিএলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া। শেষ ৬ ম্যাচের ৫টিতে হেরে চলতি আসরে প্লে-অফে ওঠার আশা ধীরে ধীরে নিভে যাচ্ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের। তাই শেষ চারের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে জয়ের কোনো বিকল্প ছিল না কলকাতার সামনে। এমন ডু অর ডাই ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে নাটকীয়ভাবে হারিয়েছে কেকেআর। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ মে) হায়দরাবাদের রাজিব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরুতে ব্যাট করে স্কোরবোর্ডে ৯ উইকেটে ১৭১ রান তোলে কলকাতা। জবাবে ৮ উইকেটে ১৬৬ রানে থামে হায়দরাবাদের ইনিংস। ৫ রানের জয়ে শেষ চারের স্বপ্ন জিইয়ে রাখল নিতিশ রানার দল। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই রহমানউল্লাহ গুরবাজের উইকেট হারায় কেকেআর। দলীয় ৮ রানের মাথায় গোল্ডেন ডাক মেরে আউন হন এই ডানহাতি ব্যাটার। তার বিদায়ের পর জোড়া ধাক্কা খায় কলকাতা। দলীয় ১৬ ও ৩৫ রানে যথাক্রমে ভেঙ্কটেশ আইয়ার ও জেসন রয় বিদায় নিলে চাপে পড়ে কলকাতা। রয় ২০ ও আইয়ার ৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন। দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর চাপ বেশ ভালোভাবে সামাল দেয় অধিনায়ক নিতিশ রানা ও রিঙ্কু সিং। এই দুই ব্যাটার মিলে ৬১ রানের জুটি গড়ে দলকে কিছুটা স্বস্তি দেন। যদিও দলীয় ৯৬ রানের মাথায় ৩১ বলে ৪২ রান করে আউট হন নিতিশ। তার বিদায়ের পর আন্দ্রে রাসেলকে নিয়ে জুটি গড়েন রিঙ্কু। যদিও এই জুটি আগের মতো অত বড় হয়নি। দলীয় ১২৭ রানের মাথায় ২৪ রান করে ফেরেন রাসেল। এরপর বাকি ব্যাটারদের নিয়ে লড়াই করতে থাকেন রিঙ্কু সিং। কিন্তু শেষপর্যন্ত টিকতে পারেননি এই ব্যাটারও। দলীয় ১৬৮ রানে ৩৫ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলে আউট হন রিঙ্কু। এরপর আর তেমন কেউ উল্লেখযোগ্য রান করতে না পারায় শেষমেশ ৯ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১৭১ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায় কেকেআর। হায়দরাবাদের হয়ে জেনসেন ও নাটারজন সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন। আর ভুবেনেশ্বর, তিয়াগি, মার্করাম, মারকান্দে ১টি করে উইকেট নেন। ১৭২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার অভিষেক শর্মা ও মায়াঙ্ক আগারওয়াল। দলীয় ২৯ রানের মাথায় আগারওয়াল আউট হলে প্রথম উইকেট হারায় সানরাইজার্স। প্রথম উইকেটের পর দ্বিতীয় উইকেট হারাতেও খুব বেশি সময় লাগেনি স্বাগতিকদের। দলীয় ৩৭ রানের মাথায় ফিরে যান আরেক ওপেনার অভিষেক। এরপর ভালো শুরু করেও দলীয় ৫৩ রানে আউট হন রাহুল ত্রিপাটি। তার বিদায়ের পর ১ রানের ব্যবধানে চতুর্থ উইকেটও হারায় হায়দরাবাদ। এবার আউট হন হ্যারি ব্রুক। কোনো রান না করেই ফেরেন এই ব্যাটার। দলীয় ৫৪ রানের মধ্যে চার উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে হায়দরাবাদ। এরপর দুই প্রোটিয়া ব্যা্টার হেনরিখ ক্লাসেন ও এইডেন মার্করাম মিলে চাপ সামাল দিয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন। গড়ে তোলেন ৭০ রানের জুটি। ১২৪ রানে ক্লাসেনের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। ২০ বলে ৩৬ রান করে ফেরেন ক্লাসেন। তবে ক্লাসেন ফিরলেও পরের ব্যাটারদের নিয়ে বাকি কাজটা সারতে পারেননি অধিনায়ক মার্করাম। দলীয় ১৪৫ রানের মাথায় মার্করাম বিদায় নিলে কার্যত জয়ের আশা শেষ হয়ে যায় সানরাইজার্সের। এরপর লোয়ার অর্ডার ব্যাটাররা চেষ্টা করেও পারেনি দলকে জয়ের স্বাদ দিতে। শেষমেষ ১৬৬তে থামতে হয় ২০১৬ আসরের শিরোপা জয়ীদের






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply