Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » হোটেল আটলান্টিক কাণ্ড মামলা চাঁদাবাজিসহ পর্নোগ্রাফিতে রুপান্তর, আদালতে চার্জশিট দাখিল মেহেরপুরে সেই চার সাংবাদিকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট




প্রেমের ফাঁ দে ফেলে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ভিডিও ধারণ করা তারপর ব্ল্যাকমেইল করে অর্থআদায় চক্রের হো তা মেহেরপুরের চার সাংবাদিকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। গত ১১ এপ্রিল মেহেরপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে চার্জশিট জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির এস আই আশরাফ আলী। মামলায় শিল্পতি হা বিবুর রহমান, অ্যাড. কামরুল ইসলামসহ ১৮ জনকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। এবং ১০জনকে সাক্ষী করা হয়ে ছে। আগামী ৮মে এই মামলার দিন ধার্য রয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে। অভিযুক্তরা হলেন- বাংলাভিশন ও নিউজ ২৪ চ্যানেলের মেহেরপুর প্রতিনিধি মুস্তাফিজুর রহমান ওরফে তুহিন আরন্য, ডিবিসি টেলিভিশনের সাংবাদিক আবু আক্তার করন, দেশ টিভির সাংবাদিক রোকসানা আরা, এশিয়ান টিভির সাংবাদিকসালাম, হাসিবুল হক জয়, নেহাল আল মুকিত, শাহাজান আলী, মোছা. রুপা, নুসরাত, বর্ষা, সুমন রহমান বিমান ও বিপাশা। এদের মধ্যে মিজানুর রহমান জনি, নাজনিন খান প্রিয়া, ছন্দা খাতুন, মতিয়ার রহমান, মামুন জোয়ার্দার, হাসিবুল হক জয়, শাহাজান আলী, নেহাল আল মুকিত পুলিশের হাতে আটক হয়ে হাজতবাস করেছেন। বর্তমানের তারা জামিনে আছেন। বাকিরা আত্মগোপনে রয়েছেন। জানা গেছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ৪১৭চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। তদন্তের অংশ হিসেবে হোটেল আটলান্টিকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ হোটেল মালিক মতিয়ার, তার ছেলে মামুন ও ছন্দা খাতুনকে আটক করে। তার আগে মামলার দিনই পুলিশ শহরের হোটেল বাজার এলাকা থেকে নাজনিন খান প্রিয়াকে আটক করে। ওই মেহেরপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ছন্দা খাতুন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেন। জবানবন্দীর ওই কপি মেহেরপুর প্রতিদিনে এসে পৌছালে গত বছরের ১ ডিসেম্বর মেহেরপুর প্রতিদিন জবানবন্দী নিয়ে ফলাও করে তার প্রকাশ করলে মেহেরপুর সহ সারাদেশে ওই সংবাদ আলোড়ন সৃষ্টি করে। জবানবন্দীতে ছন্দা খাতুন এই চক্রের মুখোশ খুলে দেয়। তার জবানবন্দী তে মেহেরপুরের চার সাংবাদিক, কয়েকজন নারীর কথা উঠে আসে। উঠে আসে কয়েকজন আইনজীবীর কথাও। তবে জবানবন্দীতে দেওয়া তথ্যমতে প্রায় সব আসামি পুলিশের চার্জশিটে অভিযুক্ত হলেও কামরুল ইসলাম ওই আইনজীবীকে চার্জশীট থেকে পুলিশ অব্যহতি দেয়। ছন্দার জবানবন্দী থেকে ওই সময় জানা যায়, বিগত ২সাথে ঘনিষ্ট হয়ে ভিডিও ধারন করে চাঁ দা দাবী করে। পুলিশ এর কথা বললে মতিয়ার তাকে জানায় পুলিশকে প্রতি মা সে টাকা দিয়ে কিনে রেখেছি। পুলিশ তার কিছুই করতে পারবে না। মতিয়ার এই ব্যবসা করে প্রচুর টাকার মালিক হয়েছে । আমঝুপির মৃত মোজাফফর হোসেনের ছেলে সাইদ ওই হোটেলে নিয়মিত যাওয়া আসা করে। কিছুদিন আগে তাকে ব্ল্যাক মেইল করেও অনেক টাকা নিয়েছে এই চক্রটি। এদিকে, হোটেল আটলান্টিকার কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় শুরু হলে ক্রমশই হোটেলটি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয় হোটেল মালিক মতিয়ার রহমান। বর্তমানে হোটেল আটলান্টিক বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে বলে জানা গেছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply