Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সমুদ্রের নিচে নিখোঁজ সেই সাবমেরিনের ঠুনঠুন শব্দ




সমুদ্রের নিচে নিখোঁজ সেই সাবমেরিনের ঠুনঠুন শব্দ আটলান্টিক মহাসাগরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে নিখোঁজ ডুবোযান উদ্ধারে তৎপরতা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার অনুসন্ধানকারী দল। তল্লাশি অঞ্চল থেকে জোরে ঠুনঠুন শব্দ শুনতে পেয়েছে অনুসন্ধানকারী কানাডিয়ান পি-৩ বিমান। বুধবার (২১ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করে টুইট করেছেন মার্কিন কোস্টগার্ড। খবর বিবিসির। টুইটারে মার্কিন কোস্টগার্ড লিখেছে, ‘একটি কানাডিয়ান পি-৩ বিমান তল্লাশি এ

লাকায় পানির নিচে নিখোঁজ সাবমেরিনের ‘ঠুনঠুন’ শব্দ শনাক্ত করেছে।’ মার্কিন বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, সাবমেরিনটি যে স্থানে ডুবে গিয়েছিল, সেখান থেকে ৩০ মিনিট পরপর ‘ঠুনঠুন’ (স্টিলের সঙ্গে কোনও বস্তুর আঘাত লাগলে যে শব্দ হয়) শব্দ পাওয়া যাচ্ছে । তবে শব্দটি কতক্ষণ স্থায়ী হচ্ছে, এটা এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। আরও পড়ুন: নিখোঁজ সেই সাবমেরিনে অবশিষ্ট আছে ৩০ ঘণ্টার অক্সিজেন এর আগে, মার্কিন কোস্টগার্ড জানিয়েছিল, টাইটান নামে ওই যানটির পানির নিচে থাকার জন্য আর মাত্র ৩০ ঘণ্টার অক্সিজেন আছে। একটি সাবমেরিন ও সনার যন্ত্রের সাহায্যেই পানির নিচে ডুবে যাওয়া যানটি খোঁজা হচ্ছে। আর ওপরিভাগে এটা ভেসে ওঠেছে কিনা তা দেখতে বিমান দিয়ে চালানো হচ্ছে তল্লাশি। যানটিতে থাকা পর্যটকদের জীবিত উদ্ধারের জন্য এ অভিযান বেশ গুরুত্বের সঙ্গে পরিচালনা করছেন উদ্ধারকারীরা। তবে ডুবোযানটিতে থাকা অক্সিজেন শেষ হতে যাওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে। মার্কিন গণমাধ্যম বলছে, আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পানির নিচে থাকার সক্ষমতা শেষ হবে টাইটানের। ফলে অক্সিজেনের অভাবে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে পড়বেন আরোহীরা। আরও পড়ুন: বাইরের সাহায্য ছাড়া খোলা যাবে না নিখোঁজ হওয়া সেই সাবমেরিনের দরজা ডুবোযানটিতে পাইলট এবং ক্রু ছাড়াও তিনজন পর্যটক আছেন। এদের মধ্যে একজন ব্রিটিশ অভিযাত্রী হামিশ হার্ডিং। বাকি দুজন পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ ও তার ছেল সুলেমান দাউদ। ১৯১২ সালে যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করে টাইটানিক। প্রথম সমুদ্রযাত্রায় মাঝপথে বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যায় তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী জাহাজটি। ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় দেড় হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। আরও পড়ুন: টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিখোঁজ সাবমেরিনে অবশিষ্ট আছে ৭০ ঘণ্টার অক্সিজেন ১৯৮৫ সালে কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে আটলান্টিকের সাড়ে ১২ হাজার ফুট নিচে এর ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর থেকেই বহু সংস্থা তা নিয়ে গবেষণা চালিয়ে আসছে। মাঝে মাঝেই পর্যটকদের নিয়ে যাওয়া হয় সেই ধ্বংসাবশেষ দেখাতে। আট দিনের এ ভ্রমণের জন্য আড়াই লাখ ডলার খরচ করতে হয় পর্যটকদের।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply