Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » জ্ঞাত আয়বহির্ভূত আয় ১৮ কোটি টাকা পুলিশ পরিদর্শক আবদুল্লাহ, তার স্ত্রী ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে মামলা




জ্ঞাত আয়বহির্ভূত আয় ১৮ কোটি টাকা পুলিশ পরিদর্শক আবদুল্লাহ, তার স্ত্রী ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে মামলা

পিরোজপুরে মঠবাড়িয়া থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আব্দুল্লাহ, তার স্ত্রী ফারহানা আক্তার এবং শাশুড়ি কারিমা খাতুনের বিরুদ্ধে জেলার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় একটি মামলা করেছে। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১৮ কোটি ১৫ লাখ টাকার সম্পদ থাকায় তাদের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) মামলাটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজ। মামলার প্রধান অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ বর্তমানে ফেনী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ক্রাইম শাখায় কর্মরত। ১৯৯১ সালে উপপরিদর্শক পদে বাংলাদেশ পুলিশবাহিনীতে যোগদানের পর ২০০৭ সালে পরিদর্শক পদে পদোন্নতি পান আব্দুল্লাহ। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় কর্মরত ছিলেন। আরও পড়ুন: গৃহবধূ মিমের অগ্নিদগ্ধের ঘটনা সাজানো নাটক, দাবি পুলিশের আব্দুল্লাহর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, মাদক ও চোরাকারবারিদের সঙ্গে সখ্য, মিথ্যা মামলা রেকর্ড ও অনৈতিকভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্তের জন্য ২০২০ সালে দুদকের বরিশাল সমন্বিত জেলা কার্যালয়কে অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর পিরোজপুরে দুদকের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার পর এটি পিরোজপুর কার্যালয় তদন্ত শুরু করে। মামলার বাদী মোস্তাফিজ জানান, আব্দুল্লাহ নিজ নামে ঢাকায় দুটি প্লট, স্ত্রী ফারহানার নামে দুটি আবাসিক ফ্ল্যাট, একটি বাণিজ্যিক স্পেস এবং স্ত্রী ফারহানার ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ পরিশোধ করে শাশুড়ি কারিমা খাতুনের নামে একটি আবাসিক ফ্ল্যাট কেনা হয়েছে। যেগুলোর মূল্য ১৫ কোটি ৭ লাখ টাকার বেশি। এ ছাড়া ফারহানার নামে থাকা দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে এক কোটি টাকা মূল্যমানের সঞ্চয়পত্র কেনা হয়েছে। ফারহানা আরও একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আবেদনও করেছেন। অভিযুক্ত এই তিন ব্যক্তির নামে স্থাবর এবং অস্থাবর মিলিয়ে ১৮ কোটি ১৫ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুদক। যার মধ্যে স্ত্রী ফারহানার নামে রেজিস্ট্রেশনকৃত ৩১ লাখ টাকা মূল্যমানের একটি গাড়িও রয়েছে। এর মধ্য থেকে ১৮ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ ক্রোক ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করেছে দুদক। এ ছাড়া ফারহানার বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব থেকে ২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করা হয়েছে বলেও মামলায় উল্লেখ করা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply