Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » বিমান দুর্ঘটনার ৪০ দিন পর উদ্ধার শিশুরা শঙ্কামুক্ত, ভাসছে প্রশংসায়




কলম্বিয়ায় বিমান দুর্ঘটনার ৪০ দিন পর উদ্ধার হওয়া শিশুরা শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। শিশুদের চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে হাসপাতালে যান দেশটির প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডি। এ সময় শিশুদের বিভিন্ন খেলনা উপহার দেন তারা। আর ভয়ানক জঙ্গলে ছোট ভাইবোনদের নিয়ে বেঁচে ফেরায় প্রশংসায় ভাসছেন ১৩ বছর বয়সী লেসলি। কলম্বিয়ায় বিমান দুর্ঘটনার ৪০ দিন পর সামরিক বাহিনীর অভিযানে উদ্ধার শিশুরা। ছবি: সংগৃহীত জাগুয়ার, বিষাক্ত সাপসহ ভয়ংকর সব হিংস্র প্রাণীর বাস লাতিন আমেরিকার আমাজন বনে। সেখানে একাকী চার শিশুর টানা ৪০ দিন বেঁচে থাকার আশা হয়তো পৃথিবীর সবচেয়ে আশাবাদী মানুষটিও করবেন না। তার ওপর এই গহিন জঙ্গলে বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে তারা। শুক্রবার কলম্বিয়ার কাকুয়েতা অঞ্চল থেকে দেশটির সামরিক বাহিনী এবং স্থানীয়দের সহায়তায় বিমান দুর্ঘটনার ৪০ দিন পর উদ্ধার হয় চার ভাইবোন। পরে শিশুদের রাজধানী বোগোতার প্রধান সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আরও পড়ুন: আমাজনের গহীন বনে যেভাবে ৪০ দিন বেঁচে ছিল সেই ৪ শিশু চিকিৎসকরা জানান, তাদের শারীরিক অবস্থা শঙ্কামুক্ত হলেও এখনও সরাসরি খাবার খেতে পারছে না। এ ছাড়া বেশ কিছুদিন জঙ্গলে থাকার করণে তারা অপুষ্টিতে ভুগছে বলেও জানা গেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে শিশুরা দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবে। আমাজন বন থেকে উদ্ধার করা শিশুদের বয়স মাত্র ১, ৫ ও ৯ বছর আর সবচেয়ে বড় লেসলির বয়স মাত্র ১৩ বছর। জঙ্গলে শিশুদের ৪০ দিন বেঁচে থাকার এ লড়াইয়ে নেতৃত্ব দেয় লেসলি। এ জন্য তার প্রশংসাও করেছেন কলম্বিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী। দুর্ঘটনার পর দীর্ঘসময় জঙ্গলে তারা প্রধানত ফল খেয়ে বেঁচে ছিল। এ ছাড়া বিধ্বস্ত বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে খুঁজে পায় ময়দা আর কিছু দানাদার খাবার। আরও পড়ুন: আমাজনের গহীন বনে যেভাবে ৪০ দিন বেঁচে ছিল সেই ৪ শিশু এদিকে শিশুদের নানু ফাতিমা ভ্যালেন্সিয়া জানিয়েছেন, ১৩ বছর বয়সী বড় বোন আগে থেকেই যখন তাদের মা কাজের জন্য বাইরে থাকতেন, তখন তার ছোট ভাইবোনদের দেখভাল করত। উদ্ধার হওয়া শিশুরা কলম্বিয়ার হুইতোতো নৃঘোষ্ঠীর। তাই অনেকের ধারণা, শিশুদের বেঁচে থাকার পেছনে জঙ্গল এবং বিভিন্ন ফল সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা কাজে দিয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply