Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জয়কে হত্যাচেষ্টা শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের ৭ বছরের কারাদণ্ড




জয়কে হত্যাচেষ্টা শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের ৭ বছরের কারাদণ্ড

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শফিক রেহমান ও আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ ৫ জনকে ৭ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মাহমুদুর রহমান (বামে) এবং শফিক রেহমান। ফাইল ছবি বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর এ রায় ঘোষণা করেন। শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমান ছাড়া এ মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বাকি ৩ আসামি হলেন- জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তার ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া। আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যা চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় মামলা করেন ডিবির পরিদর্শক ফজলুর রহমান। দণ্ডবিধির ৩০৭ এবং ১২০-বি ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যেকোনো সময়ে জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত দলের উচ্চপর্যায়ের নেতাসহ আসামিরা ঢাকা শহরের পল্টনের জাসাস কার্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহর ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় একত্র হয়ে বৈঠকে অংশ নেন। তারা সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিলেন। অপরাধ ঘটানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় রিজভী আহাম্মদকে। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৫ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। প্রসঙ্গত, নিউইয়র্কে জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনা হয়েছিল। সেখানে এরিমধ্যে এই মামলার বিচার হয়েছে। মামলার রায়ে সেখানকার বিএনপি নেতার ছেলে রিজভী আহমেদ সিজারের ৪২ মাসের কারাদণ্ড হয়। এ ছাড়া ঘুষ লেনদেনের জন্য এফবিআইয়ের এক এজেন্টের বন্ধুর ৩০ মাসের কারাদণ্ড হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply