Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সরকারকে এক হাত নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী




যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সরকারকে এক হাত নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের দুই খুনিকে ফেরত না দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সরকারকে এক হাত নিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালনের পর তিনি প্রসঙ্গক্রমে বলেন, এখনও বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বিভিন্ন দেশে লুকিয়ে আছে এবং আমরা দুটি কেইস জানি। একজন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, আরেকজন কানাডায় আছেন। বাকি তিনজনের খবর আমরা ঠিক জানি না। নানা অজুহাত দেখিয়ে তাদের ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা আত্মস্বীকৃত খুনী, তারা ওই দুটি দেশে আছে। আর ওই সব দেশ মানবিকতার কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু আত্মস্বীকৃত খুনিকে ওরা রেখে দিয়েছে। তাদের জন্য এটা লজ্জার। প্রসঙ্গত, দুই দফায় ছয় জনের ফাঁসি কার্যকর হলেও জাতির পিতার বাকি পাঁচ খুনি এখনও রয়েছে অধরা। তারা হলেন- আব্দুর রশীদ, শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরী। এর মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ বারবার দাবি জানালেও তাদের ফেরত পাঠানো হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সঙ্গে দুই খুনীকে ফেরত পাঠাতে বহুবার আলাপ হলেও তারা বিভিন্ন রকম ‘বাহানা’ দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন। বলেন, কানাডার সঙ্গে বহু আলাপ হয়েছে। আমরা কোর্টে গিয়েও নূর চৌধুরী সম্পর্কে জানতে চেয়েছি, তথ্য দেয় নাই। একটা না একটা বাহানা করে, এখন বড় বাহানা হচ্ছে যে আমরা আমাদের কোর্টে ওকে ফাঁসি দিয়েছি, ফাঁসির রায় হয়েছে। তবে, স্কোপও আছে। সে এখানে এসে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারে। সেই সুযোগও আছে। কিন্তু কানাডা বলে, যে সমস্ত দেশে ফাঁসির আইন আছে, সেই সব দেশে তারা পাঠাবে না। যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে মোমেন বলেন, আমেরিকার মত দেশ, যেখানে আইনের শাসন বলবৎ আছে। আইনের শাসনের জন্য সবসময় সোচ্চার। সেই রকম একটা দেশ খুনিকে আশ্রয় দিয়ে রাখছে। ‘একটা খুনি না, আরেকটা খুনি ওখানে আছে। আল বদর রাজাকার, আরেকটি ওখানে আছে। খুনিদেরকে আশ্রয় দিয়ে রাখছে, এটা আমার কাছে খুব তাজ্জব মনে হয়। কারণ আমেরিকা হচ্ছে আইনের দেশ, সেখানে একটা বেআইনি লোককে আশ্রয় দিয়ে রাখছে, এটা দুঃখজনক।’যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সরকারকে এক হাত নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুগান্তর প্রতিবেদন ০১ আগস্ট ২০২৩, ০৪:০৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ 12 Shares facebook sharing buttonmessenger sharing buttonwhatsapp sharing buttontwitter sharing buttonlinkedin sharing buttonprint sharing button যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সরকারকে এক হাত নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের দুই খুনিকে ফেরত না দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সরকারকে এক হাত নিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালনের পর তিনি প্রসঙ্গক্রমে বলেন, এখনও বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বিভিন্ন দেশে লুকিয়ে আছে এবং আমরা দুটি কেইস জানি। একজন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, আরেকজন কানাডায় আছেন। বাকি তিনজনের খবর আমরা ঠিক জানি না। নানা অজুহাত দেখিয়ে তাদের ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা আত্মস্বীকৃত খুনী, তারা ওই দুটি দেশে আছে। আর ওই সব দেশ মানবিকতার কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু আত্মস্বীকৃত খুনিকে ওরা রেখে দিয়েছে। তাদের জন্য এটা লজ্জার। প্রসঙ্গত, দুই দফায় ছয় জনের ফাঁসি কার্যকর হলেও জাতির পিতার বাকি পাঁচ খুনি এখনও রয়েছে অধরা। তারা হলেন- আব্দুর রশীদ, শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরী। এর মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ বারবার দাবি জানালেও তাদের ফেরত পাঠানো হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সঙ্গে দুই খুনীকে ফেরত পাঠাতে বহুবার আলাপ হলেও তারা বিভিন্ন রকম ‘বাহানা’ দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন। বলেন, কানাডার সঙ্গে বহু আলাপ হয়েছে। আমরা কোর্টে গিয়েও নূর চৌধুরী সম্পর্কে জানতে চেয়েছি, তথ্য দেয় নাই। একটা না একটা বাহানা করে, এখন বড় বাহানা হচ্ছে যে আমরা আমাদের কোর্টে ওকে ফাঁসি দিয়েছি, ফাঁসির রায় হয়েছে। তবে, স্কোপও আছে। সে এখানে এসে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারে। সেই সুযোগও আছে। কিন্তু কানাডা বলে, যে সমস্ত দেশে ফাঁসির আইন আছে, সেই সব দেশে তারা পাঠাবে না। যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে মোমেন বলেন, আমেরিকার মত দেশ, যেখানে আইনের শাসন বলবৎ আছে। আইনের শাসনের জন্য সবসময় সোচ্চার। সেই রকম একটা দেশ খুনিকে আশ্রয় দিয়ে রাখছে। ‘একটা খুনি না, আরেকটা খুনি ওখানে আছে। আল বদর রাজাকার, আরেকটি ওখানে আছে। খুনিদেরকে আশ্রয় দিয়ে রাখছে, এটা আমার কাছে খুব তাজ্জব মনে হয়। কারণ আমেরিকা হচ্ছে আইনের দেশ, সেখানে একটা বেআইনি লোককে আশ্রয় দিয়ে রাখছে, এটা দুঃখজনক।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply