Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » এখনও পানির নিচে রাজধানীর অনেক এলাকা, দুর্ভোগ চরমে




মাত্র ছয় ঘণ্টার বৃষ্টি। সময়ের হিসাবে খুব বেশি না। কিন্তু তাতেই তলিয়ে গেল রাজধানী ঢাকা! গতকাল রাতের টানা বৃষ্টির পর আজ শুক্রবারও পানি নামেনি বিভিন্ন এলাকা থেকে। তলিয়ে আছে প্রধান প্রধান সড়কও। জলমগ্ন এসব সড়কে চলতে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন নগরবাসী। তবে সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় পথে মানুষের আনাগোনা কম, যানবাহনও কম চলাচল করছে। সকালে রাজধানীর নিউমার্কেট, নীলক্ষেত ও আজিমপুর এলাকায় দেখা যায়, সড়কে কোমরসমান পানি জমে আছে। ওই সড়কে চলতে দেখা যায়নি যানবাহন। এতে রিকশা ও ভ্যানে করে জনসাধারণদের চলাচল করতে দেখা গেছে। নিউমার্কেটের ভেতরের অবস্থাও ঠিক একইরকম। সেখানেও হাঁটু সমান পানি জমে থাকায় ব্যবসায়ীরা দোকান খুলতে পারেননি। এমন অবস্থায় ক্রেতা সমাগমের কথা তো চিন্তাও করা যায় না। অথচ অন্যান্য শুক্রবারে সকাল ৯টার পর থেকেই খুলতে শুরু করে নিউমার্কেটসহ ওই এলাকার দোকানপাট। ক্রেতার ভিড়ও লেগে যায় সকাল থেকেই। কিন্তু রাতের মুষলধারে বৃষ্টি সব হিসাব উল্টে দিয়েছে। ব্যবসায়ীরা যে শুধু দোকান খুলতে পারেননি এমন না। নিচতলায় দোকান আছে, এমন বহু ব্যবসায়ীর কাপড় ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। দেখা গেছে, কেউ কেউ আবার তা বের করে রোদে শুকাতে দিয়েছেন। এমন হাঁটু পানি জমে আছে ঢাকা নার্সিং কলেজের ভেতরেও। মেয়র হানিফ উড়ালসড়ক থেকে নামার জায়গা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনের অংশের সড়কও সকালে পানির নিচে ছিল। আরও পড়ুন: মুষলধারে বৃষ্টি / ডুবন্ত সড়কে পড়ে থাকা তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে ৪ জনের মৃত্যু পুরান ঢাকার বংশাল প্রধান সড়কেও সকালে পানি জমে ছিল। এতে সড়কের পাশে জমিয়ে রাখা ময়লা–আবর্জনা ও ড্রেনের ময়লা পানিতে পুরো এলাকা সয়লাব হয়ে যায়। এ ছাড়া সড়কের পাশে থাকা দোকানগুলোর ভেতরেও পানি ঢুকে জমে থাকতে দেখা গেছে। এদিকে গতকালের বৃষ্টিতে ধানমন্ডি, কলাবাগান, ফার্মগেট, মধুবাগ, মিরপুর, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসহ অনেক এলাকার রাস্তা পানিতে তলিয়ে যায়। এতে বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয়তীব্র যানজট। ভোগান্তিতে পড়েন কর্মক্ষেত্র থেকে ঘরে ফেরা মানুষজন। মধ্যরাত পর্যন্ত আটকে ছিল অসংখ্য যানবাহন। মিরপুর, বাংলামোটর, ফার্মগেট, কাওরান বাজারসহ বেশিরভাগ সড়কেই হাঁটু সমান পানি জমে ছিল। যদিও সকালের মধ্যে কিছু কিছু এলাকার পানি নেমে যায়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply