Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রকাশ্যে বাকবিতণ্ডায় জড়ালেন এরদোয়ান




ইসরাইল ইস্যুতে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এবং জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজ। শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বৈঠকের পর প্রকাশ্য সংবাদ সম্মেলনে বাকযুদ্ধে জড়ান তারা। শুক্রবার জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজের সঙ্গে বৈঠক করেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। ছবি: সংগৃহীত আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার জার্মানি সফরে যান এরদোয়ান। এসময় জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এরপর একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন দুই নেতা। এতে ইসরাইল ইস্যুতে প্রকাশ্য বাকযুদ্ধে জড়ান এরদোয়ান-শলজ। তুর্কি প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিনের গাজায় নির্যাতিত সাধারণ মানুষদের রক্ষায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির জন্য জার্মানিকে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানালে তা নাকচ করে দেন জার্মান নেতা। এর প্রতিক্রিয়ায় এরদোয়ান বলেন, ‘ইসরাইলের হামলা নিয়ে আমি স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারি। কারণ ইসরাইলের প্রতি আমাদের কোনো দ্বায়বদ্ধতা নেই। যদি থাকত তবে তা করতে পারতাম না। তবে যারা ইসরাইলের কাছে দ্বায়বদ্ধ তারা তা করতে পারে না। আমরা কারো ওপর হলকাস্ট চালাইনি।’ এরদোয়ান অভিযোগ করেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের ওপর চালানো বর্বরতার কারণেই ইসরাইলের প্রতি দ্বায়বদ্ধ জার্মানি।’ আরও পড়ুন: ইসরাইলকে বিশ্বের সামনে যুদ্ধাপরাধী প্রমাণ করবো: এরদোয়ান এরদোয়ানের এমন দাবির প্রেক্ষিতে সরাসরি কোনো মন্তব্য না করলেও শলজ বলেন, ‘ইসরাইলের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে। সেখানে হামাস বর্বর হামলা চালায়। এখনো ইসরাইলে হামাসের রকেট হামলার শঙ্কা রয়েছে। তাই ইসরাইল আত্মরক্ষার জন্যই এসব করছে। তবে সাধারণ মানুষদের ক্ষয়ক্ষতি কমানো প্রয়োজন।’ এসময় এরদোয়ান বলেন, ‘হামাসের হাতে দুইশ'র মত ইসরাইলি জিম্মিদের পশ্চিমা দেশগুলো উদ্বেগ জানালেও দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনের সব নাগরিকদের দখলদার ইসরাইল জিম্মি করে রাখলেও এ বিষয়ে নিশ্চুপ তারা।’ আরও পড়ুন: গাজায় অবিলম্বে ইসরাইলের ‘পাগলামি’ বন্ধ করার আহ্বান এরদোয়ানের সংবাদ সম্মেলনের আগে জার্মান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেন এরদোয়ান। এতে বার্লিনের কাছ থেকে প্রায় ৪০ টি ইউরোফাইটার যুদ্ধ বিমান কেনার বিষয়ে আলোচনা হয়। তবে দু'দেশের এমন বৈরিতার মধ্যে যদি জার্মানি তুরস্কের কাছে যুদ্ধবিমান বিক্রি না করে তবে অন্যকোনো দেশ থেকে তা সংগ্রহ করা হবে বলে জানান তুর্কি নেতা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply