Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ভোট স্থগিত হচ্ছে নওগাঁ-২ আসনের




প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার একদিন পরই নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হক মারা যাওয়ায় ওই আসটির ভোট স্থগিত হচ্ছে। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হক। আমিনুল হক ২০০৬ সালে নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। তিনি নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। এছাড়া তিনি ১৯৮৬ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত পত্নীতলা উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিকবার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমিনুল হকের ছেলে আছিফুল হক তার বাবার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মামলার শুনানিতে অংশ নিতে গত সোমবার ঢাকায় যান আমিনুল হক। ঢাকায় যাওয়ার পর থেকেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। মঙ্গলবার রাতে তাকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তার মৃত্যু হয়। তিনি ডায়াবেটিসজনিত সমস্যা, হৃদরোগসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন। আছিফুল হক আরও জানান, শুক্রবার বিকেলে আমিনুল হকের মরদেহ গ্রামের বাড়ি নওগাঁর নজিপুরে পৌঁছাতে পারে। জানাজা শেষে সন্ধ্যায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। আরও পড়ুন: স্বতন্ত্র প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল হক মারা গেছেন নওগাঁ-২ আসনে আমিনুল হক ছাড়াও তিনজন প্রার্থী আছেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি শহীদুজ্জামান সরকার, জাতীয় পার্টির তোফাজ্জল হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আখতারুল ইসলাম। নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, ওই আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা প্রার্থীর মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ম অনুযায়ী গণবিজ্ঞপ্তি জারি করবেন। তার নোটিশ পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন নওগাঁ-২ আসনের নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করবে। এতে আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট হবে ২৯৯ আসনে। পরে নওগাঁ-২ আসনের জন্য নতুন করে তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। নিয়ম অনুযায়ী, এখন যারা বৈধ প্রার্থী আছেন, তাদের আর মনোনয়নপত্র জমা দিতে হবে না। তাদের সঙ্গে নতুন প্রার্থীও যোগ হওয়ার সুযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময়ও এক প্রার্থীর মৃত্যুতে ২৯৯ আসনে ভোট হয়েছিল। পরে গাইবান্ধা-৩ আসনে ভোট হয় ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি। এর আগে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনেও ভোট হয় ২৯৯ আসনে। গণতন্ত্রী পার্টির প্রার্থী নুরুল ইসলামের মৃত্যুর কারণে নোয়াখালী-১ আসনে নির্বাচন ২৯ ডিসেম্বর হয়নি। পরে ওই আসনে নির্বাচন হয় ১২ জানুয়ারি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply