Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » অজিদের হারিয়ে ইতিহাস লেখার নায়ক শামার জোসেফ




গাব্বা টেস্টে জয়ের জন্য ২১৬ রানের টার্গেট পেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ২ উইকেটে ১০০ রানের বৈতরণী পারও হয়ে গিয়েছিল তারা। এরপর শামার জোসেফ যা করলেন, সেটাকে তো রীতিমতো মহাকাব্যই বলা যায়! ৭ উইকেট নিয়ে একাই অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং ধসিয়ে দেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতে ৮ রানে। ২৭ বছরের মধ্যে অজিদের মাটিতে এটা তাদের প্রথম কোনো জয়, সবশেষ ১৯৯৭ সালে পার্থে টেস্ট জিতেছিল তারা। শেষ উইকেটটি ফেলে জয়ের আনন্দে দৌড়াচ্ছেন শামার। ছবি: সংগৃহীত গাব্বা টেস্ট জিতে সিরিজ ১-১ ব্যবধানে ড্রয়ে শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজসেরা আর ম্যাচসেরা, দুটোই শামার জোসেফ। এ টেস্টে নিলেন ৮ উইকেট। দুই ম্যাচ মিলিয়ে সংখ্যাটা ১৩। টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে স্মিথ বের করে আনেন নিজের সেরা ক্যারিশমা। যখন একের পর এক উইকেট পড়ছিল, তখনও তার শক্তির জায়গায় অবিচল থাকেন তিনি, পুরো টেস্টের রঙে টিকে থাকেন শেষ পর্যন্ত। ১০ রানে উসমান খাজা ও ৫ রানে মার্নাস লাবুশানে বিদায় নেওয়ার পর ক্যামেরুন গ্রিনের সঙ্গে দারুণ একটা জুটি হয়েছিল তার। গ্রিন পাল্লা দিয়ে ৭৩ বলে করেন ৪২ রান। আগের দিন পায়ে মারাত্মক চোট পাওয়া শামার জোসেফই নেন তার উইকেট। আরও পড়ুন: পোপের শতকে লড়াইয়ে ফিরল ইংল্যান্ড গ্রিন আউট হওয়ার পরের বলেই ট্রাভিস হেড গোল্ডেন ডাক দেন। মিচেল মার্শ ১০ ও আলেক্স করেন ২ রান। তারাও শামারের কাছেই পরাস্ত হন। মিচেল স্টার্ক খেলেন দারুণ ও সময়োপযোগী এক ক্যামিও ইনিংস। ১৪ বলে ধুন্ধুমার ব্যাটিংয়ে ২১ রান করে আউট হন তিনি, এবারও শিকারি জোসেফ। অজি দলপতি প্যাট কামিন্সের উইকেটও নেন তিনি। নাথান লায়ন এসে স্মিথের সঙ্গে হাল ধরেছিলেন। ২০ বল খেলে ৯ রান করে তিনি আউট হন আলজারি জোসেফের ওভারে। শেষ উইকেটটি (জস হ্যাজেউলডের) ফেলে মহাকাব্য রচনা করেন শামার নিজে। স্মিথ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৯১ রান করে। ১৪৬ বলে তার ইনিংসটিতে আছে ৯টি চার ও একটি ছয়ের মার। কেউ আরেকটু সঙ্গ দিলে হয়তো দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়তে পারতেন তিনি। আরও পড়ুন: বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সঙ্গে দেখা করলেন ডোনাল্ড আগের গল্পটা তো সবার জানা! বিপর্যয়ের পরও কেভাম হজ ও জশুয়া সিলভার ব্যাটে প্রথম ইনিংসে ৩১১ রান করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তার জবাবে ২৮৯ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে দেন প্যাট কামিন্স। অথচ তারা তখনও পিছিয়ে ২২ রানে, ব্যাট করার বাকি জস হ্যাজেলউড। ফ্লাডলাইটের আলোতে বল করতে চাওয়ার কারণেই অজি অধিনায়কের এমন সিদ্ধান্ত ছিল কি না! দ্বিতীয় ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ করে ১৯৩ রান।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply