Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি অনুসন্ধান কমিটি




ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রার্থী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান হাবিবের আনা অভিযোগের সত্যতা পায়নি অনুসন্ধান কমিটি। ফলে অভিযোগটি নিষ্পত্তি করে কমিটি। কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পায়নি অনুসন্ধান কমিটি। ফাইল ছবি মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) পরিবেশ আদালতের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ এবং নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেন টিপুর সই কর এক আদেশে বিষয়টি জানা যায়। ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে পোস্টার ছেঁড়ার অভিযোগ তুলেছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান। এ নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর তিনি কেরানীগঞ্জের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। এতে উল্লেখ করা হয়, ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে আমার নির্বাচনী এলাকায় পোস্টার, ব্যানার ও স্টিকারের মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করি। আমার কর্মীরা পোস্টার টানানোর পর কেরানীগঞ্জ উপজেলার হযরতপুর, কলাতিয়া ও কালিন্দী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় এবং কামরাঙ্গীচরের ৫৫, ৫৬, ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডসহ সাভার থানার আমিনবাজার ও তেঁতুলঝরা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় আমার পোস্টার ও স্টিকার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। এছাড়া আমার কর্মীদের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। নৌকার কর্মীদের এমন কর্মকাণ্ডে নির্বাচনের পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে। তাই অবাধ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানাচ্ছি। আরও পড়ুন: নৌকার প্রার্থী কামরুল ইসলামের ২ সমর্থককে ছুরিকাঘাত অনুসন্ধান কমিটির আদেশে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা-২ আসনের নৌকার প্রার্থী কামরুল ইসলাম তার প্রতিনিধি অ্যাডভোকেট মাহাবুবুর রহমানের মাধ্যমে লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। এতে কামরুল ইসলাম উল্লেখ করেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হাবিব নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্নিত করতে আওয়ামী লীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের কর্মীরা এমন কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি হাবিবের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আবেদন করেন। অপরদিকে, স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হাবিবুর রহমান হাবিব নির্দেশ মোতাবেক সশরীরে কমিটির কাছে উপস্থিত হননি। তিনি তার প্রতিনিধি সানি নাসিরকে পাঠান। সানির জবানবন্দি গৃহীত হয়। তিনি বলেন, তারা ৫০ হাজার পোস্টার টানিয়েছেন। অনেক পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। তাদের স্টিকার ছিঁড়ে ফেলা হয়। তবে কে বা কারা তাদের পোস্টার তাদের পোস্টার এবং স্টিকার ছিঁড়ে ফেলে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য বা ব্যক্তির নাম নাম উল্লেখ করেন নাই। অভিযোগেও সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির নাম উল্লেখ নাই। কে বা কারা স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মীদের ভয়ভীতি দেখিয়েছেন তাও সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নাই। সুতরাং আনিত অভিযোগের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। ফলে অভিযোগটি নিষ্পত্তি করা হলো। তফসিল অনুযায়ী, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হয় ১৮ ডিসেম্বর। সে দিন থেকেই প্রচারণায় নামেন সব প্রার্থী। ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচারণা চালানো যাবে। ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। যাচাই-বাছাই ও আপিল নিষ্পত্তি শেষে ইসি জানায়, ২৭ রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৮৯৬ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। প্রতীক বরাদ্দ হওয়ার আগের দিন আওয়ামী লীগ ও তার শরীক দলগুলো এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী নির্ধারণ শেষ হয়। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ শরিক ১৪ দলকে ৬টি, জাতীয় পার্টিকে ২৬ আসনে ছাড় দেয়। দলটি প্রার্থী দিয়েছে ২৬৩টি আসনে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply