Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সংগীতে উল্কা হোসেনের ৫০ বছর




সঙ্গীত জগতে পঞ্চাশ বছর পার করেছেন শিল্পী উল্কা হোসেন। অর্ধ শতাব্দীর সেই মাহেন্দ্রক্ষণ গানে গানেই উদযাপন করলেন এই সঙ্গিতশিল্পী। গত ২২ ডিসেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে গান গেয়ে দর্শক-শ্রোতাদের মোহিত করেন তিনি। এদিন মুক্তিযুদ্ধে আত্মদান করা লাখো শহিদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠিত হয় একক সংগীতানুষ্ঠান। ওই দিন ছিল তার জন্মবার্ষিকী। অনুষ্ঠানে তাকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী, সাহিত্যিক, কবিসহ অনেকেই। মা-বাবার অনুপ্রেরণায় ছোটবেলা থেকেই গানের চর্চা শুরু করেন উল্কা হোসেন। হাতেখড়ি বড় মামা ফখরুল ইসলাম ফরহাদের কাছে। নতুন কুঁড়ি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিটিভিতে পদচারণা শুরু ১৯৭৬ সাল থেকে। আর ১৯৮৫ সাল থেকে বিটিভির গান আর নাটকে তালিকাভুক্ত হন শিল্পী। মা সুলতানা হামিদ, বাবা এমএ হামিদ, মেঝ মামা হেদায়েতুল ইসলাম ফারুক, ছোট দুই ভাই উৎপল ও উত্তল সবাই ছিলেন উল্কার সার্বক্ষণিক অনুপ্রেরণা। তাছাড়া এগিয়ে যাওয়ার পথে তার কণ্ঠের মৌলিকতা, অধ্যবসায় ও রীতিসিদ্ধ সাংগীতিক প্রশিক্ষণ যথাযথ ভূমিকা পালন করেছেন। তার গুরুর আসন আলোকিত করেছিলেন একাধিক গুণী সঙ্গীত-পরিব্রাজক। যাঁদের সাংগীতিক পারঙ্গমতা তর্কাতীত। এঁরা হচ্ছেন- পণ্ডিত সমর দাশ, উস্তাদ জাকির হোসেন, উস্তাদ ফুল মোহম্মদ, নিতাই রায়, সোহরাব হোসেন, সুধীন দাশ, খালিদ হোসেন, আলী ইমাম চৌদুরী, সঞ্জীব দে, অনিল কুমার সাহা প্রমুখ। উল্কা হোসেনের গানে সবচেয়ে যেটা বেশি ফুঠে ওঠে তা হচ্ছে তার উচ্চারণের বিশুদ্ধতা। অথচ, তার গান কিন্তু মন ছুঁয়ে যায়, তার সুর লাগিয়ে গাওয়ার আন্তরিকতার কারণে। উল্কার মুখবয়বে জ্বল জ্বল করে অমলিন সৌন্দর্য। ‘রিয়্যাল এজ’ আর ‘ভিজিবিল এজ’ যে এক না, উল্কাকে দেখলে যে কেউ এটা বিশ্বাস করবেন। গান গাওয়ার মুহূর্তে তাকে যেন আরো সুন্দর দেখায়। ব্যক্তি জীবনে উল্কা হোসেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষক ও বাংলাদেশের একমাত্র সঙ্গীত-বিষয়ক নিয়মিত পত্রিকা সরগম’র সম্পাদক কাজী রওনাক হোসেনের সহধর্মিনী। দুই পুত্র কাজী রাফকাত হোসেন ও কাজী রিসালাত হোসেন এবং এবং বড় পুত্রবধূ লিসা ও নাতনি টিয়ারাকে নিয়ে তাদের সুখের সংসার






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply