Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যেখানেই যাই, শুনি হাসপাতালে ডাক্তার থাকে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী




চিকিৎসকরা প্রত্যন্ত অঞ্চলে থাকতে চান না অভিযোগ করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, যেখানেই যাই সেখানেই হাসপাতালে ডাক্তার থাকে না শুনতে পাই। এগুলো তো ভালো কথা না। উপজেলা হাসপাতালে যদি ডাক্তার থাকতে না চান তাহলে গ্রামের মানুষ কোথা থেকে ভালো চিকিৎসা পাবেন? মঙ্গলবার (৫ মার্চ) শাহবাগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব কনভেনশান হলে সোসাইটি অব নিউরো সার্জন্স অব বাংলাদেশের (এসএনবি) ১০তম জাতীয় নিউরোলজি কনফারেন্সে বক্তব্য দিচ্ছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। ছবি: সময় সংবাদ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) শাহবাগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব কনভেনশান হলে সোসাইটি অব নিউরো সার্জন্স অব বাংলাদেশের (এসএনবি) ১০তম জাতীয় নিউরোলজি মঙ্গলবার (৫ মার্চ) শাহবাগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব কনভেনশান হলে বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরো সার্জন্স আয়োজিত সোসাইটি অব নিউরো সার্জন্স অব বাংলাদেশের (এসএনবি) ১০তম জাতীয় নিউরোলজি কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। উপজেলা হাসপাতালে ডাক্তার থাকতে চান না জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চিকিৎসকদের নানা রকম সমস্যা ও প্রতিকূলতা যে আছে তা আমি জানি। কিন্তু মানুষকে চিকিৎসা তো দিতে হবে। জাতীয় সংসদে গেলে সংসদ সদস্যরা আমাকে বলেন তার এলাকায় চিকিৎসক থাকে না। যেখানেই যাই সেখানেই হাসপাতালে ডাক্তার থাকে না শুনতে পাই। এগুলো তো ভালো কথা না। উপজেলা হাসপাতালে যদি ডাক্তার থাকতে না চান তাহলে গ্রামের মানুষ কোথা থেকে ভালো চিকিৎসা পাবেন? আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যখাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা পূরণ হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী তিনি বলেন, আমি বারবার বলেছি, চিকিৎসা খাতে সুনাম ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রুট লেভেল পর্যন্ত ভালো চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে হবে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসকদের কিছু অসুবিধা আছে, আমি জানি। এসব অসুবিধা আমি নোট করছি। মন্ত্রী বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলে যারা চিকিৎসা সেবা দিতে যাবেন তাদের জন্য কী কী ইনসেনটিভ রাখা যায় সেগুলো নিয়ে আমি কাজ শুরু করেছি। আমি চিকিৎসকদের সুবিধা যেমন দেব, চিকিৎসকদেরকেও রোগীদের সেবা বুঝিয়ে দিতে হবে। চিকিৎসকরা গ্রামে গিয়ে মানুষকে শুধু সেবা দিক, আমি তাদের সুযোগ-সুবিধাগুলো বাড়িয়ে দেব। নিউরো চিকিৎসায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় কোনো অংশেই কম নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউরো হাসপাতালকে ৩০০ বেড থেকে বাড়িয়ে ৫০০ বেডে নিয়ে এসেছেন। নিউরো হাসপাতালের সক্ষমতা এখন বিশ্বের যেকোনো উন্নত দেশের সঙ্গ তুলনার যোগ্য করে তুলেছেন। দিন দিন নিউরো রোগীদের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে পাওয়া যাচ্ছে। সেসব রোগীদের যাতে কষ্ট করে ঢাকায় চিকিৎসা নিতে আসতে না হয় সেজন্য আমরা বিভাগীয় পর্যায়ে নিউরো চিকিৎসা পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হতে কাজ শুরু করছি। আরও পড়ুন: দেশে ৯৯০ জনের বিপরীতে হাসপাতালে শয্যা একটি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা বলেন, চিকিৎসকদের উন্নত সেবা দিতে হলে ভালো মানের চিকিৎসা বিজ্ঞানের বই পড়তে হবে। চিকিৎসা সেবার মান বাড়াতে চিকিৎসকদের আরও কাজ করতে হবে, নতুন নতুন চিকিৎসা গবেষণায় মন দিতে হবে। সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক মো. বদরুল আলমের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাচিপের সভাপতি ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, স্বাচিপ মহাসচিব ডা. কামরুল হাসান মিলন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়াসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ বক্তব্য দেন সোসাইটি অব নিরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর আবু নাসির রিজ






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply