Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » শীতে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে গাজায়, আশঙ্কা বিশ্ব খাদ্য সংস্থার




ইসরাইলের সামরিক অভিযানের কারণে ফিলিস্তিনের গাজায় দেখা দিয়েছে খাবারের তীব্র সংকট। আসন্ন শীতকালে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে উপত্যকাটিতে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা থেকে আসা ত্রাণসামগ্রী অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে ঢুকতে না দেয়ায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার রিপোর্টে উঠে এসেছে এমন তথ্য। মাত্র এক বছর আগেও বিশ্বের অন্য শহরগুলোর মতো প্রাণচাঞ্চল্য ছিল গাজায়। তবে ইসরাইলের নির্বিচার বোমা বর্ষণে এখন অঞ্চলটি কেবলই ধ্বংসস্তূপ। বাসিন্দাদের ঠাঁই হয়েছে শরণার্থী শিবিরগুলোতে। তবে সেখানেও মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা। জুটছে না দুবেলা দুমুঠো খাবার। অবরুদ্ধ উপত্যকার দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের খাবারের প্রধান উৎসই বহির্বিশ্ব থেকে আসা ত্রাণসামগ্রী। কিন্তু অভিযান শুরুর পর থেকে গাজায় ত্রাণ প্রবেশে বাধা দিচ্ছে দখলদার ইসরাইলি সেনারা। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাদ্যদ্রব্যের চড়া মূল্য। এছাড়া গাজার উত্তরাঞ্চলে খাবার, ওষুধ এবং জ্বালানি সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অন্যান্য অঞ্চলগুলোতেও অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে। আরও পড়ুন: গাজায় ইসরাইলি আর্মার্ড ব্রিগেডের কমান্ডার নিহত এমন অবস্থায় বিশ্ব খাদ্য সংস্থা এক প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করে জানিয়েছে, আসন্ন শীতকালে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে গাজায়। উপত্যকাটির অন্তত ১৮ লাখ মানুষ চরম খাদ্য সংকটে ভুগছে বলেও জানায় সংস্থাটি। এক গাজাবাসী বলেন, ‘আমাদের খাওয়ার কিছু নেই। এক কেজি টমেটো ৬০ শেকেল, আলু ৫০ আর মাংসের কেজি ১০০ শেকেল। আমরা কোথায় খাবার আর পানি পাবো? এখন তো আর কোনো ত্রাণসামগ্রীও পাচ্ছি না আমরা।’ আরও পড়ুন: উত্তর গাজায় ইসরাইলের ভয়াবহ হামলা, নিহত ৭৩ ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, খাদ্যের অভাবে গাজার শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেয়াদের নানা রোগ দেখা দিচ্ছে। যা উপত্যকার মানবিক সংকটকে ভয়াবহ পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। এদিকে, মিত্র যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চাপ দিলেও নানা বাহানায় সীমান্তে ত্রাণবাহী ট্রাক আটকে রাখছে দখলদার ইসরাইল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুর্ভিক্ষ এড়াতে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দ্রুত ত্রাণ সরবরাহ চালু করতে হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply