মারাত্মক অ্যাসপিরেশন বা ড্রেঞ্চিং নিউমোনিয়া
মারাত্মক অ্যাসপিরেশন বা ড্রেঞ্চিং নিউমোনিয়া
এই ক্ষেত্রে নিমোনিয়ার যে ওষুধগুলো ব্যবহার হয় সাধারণত ওই ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকগুলো ব্যবহার করে থাকি।
হাইড্রেশন বজায় রাখার জন্য সহায়ক যত্নও গুরুত্বপূর্ণ। যথেষ্ট পুষ্টি যাতে পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মুখে বা শিরার মাধ্যমে তরল পুষ্টি দিতে হতে পারে।
অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি থেরাপিও পশুর ব্যথা এবং টক্সেমিয়া মোকাবেলায় সহায়ক হয়।
হাইপোক্সেমিয়া নির্ণয় করা করে গুরুতর ক্ষেত্রে বা নবজাতকের ক্ষেত্রে আর্দ্রতাযুক্ত অক্সিজেন সরবরাহের দরকার হতে পারে।
শরীরের তাপমাত্রা বেশি হলে আক্রান্ত প্রাণী ভালো বায়ু চলাচল করে এমন স্থানে রাখতে হবে।
ওষুধ
১.Ceftiofur_Sodium...... 1gm ১২ ঘণ্টা পর পর ৩ দিন, প্রয়োজনে ৫ দিন দিতে হবে। এই ক্ষেত্রে দৈহিক ওজন বিবেচনা করতে হবে।
২. Lacisse (ল্যাসিস) দৈহিক ওজন অনুসারে সকাল বিকাল তিন দিন।
৩. Kitoprofen, দৈহিক ওজন অনুসারে দৈনিক এক বার।
৪. অ্যান্টি হিস্টামিন।
অনেকে আবার ফুসফুস সুরক্ষিত রাখতে বাষ্প থেরাপির কথাও বলেন।
পানি ও তারপিন তেল (আনুপাতিক হার ৭০:৩০) মিশিয়ে পাতলা কাপরের সাহায্যে বাষ্প নিঃশ্বাসের সাথে পশুকে দিলে খুব ভালো কাজে দেয়।
রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেলে অবশ্যই নিকটবর্তী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন। তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
No comments: