Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ভাটপাড়া নীলকুঠি




মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ভাটপাড়া নীলকুঠি, মেহেরপুর জেলা শহর থেকে চৌদ্দ কিলোমিটার দূরে গাংনী উপজেলার কাজলা নদীর তীরে ব্রিটিশদের নির্মম নির্যাতনের সাক্ষী হিসেবে ভাটপাড়া নীলকুঠি দাড়িয়ে আছে। ইট চুন সুরকি দিয়ে নির্মিত নীলকুঠির ছাদ লোহার বীম ও ইটের টালি দিয়ে তৈরি। বর্তমানে মূল ভবন ছাড়াও সাহেবদের প্রমোদ ঘর, শয়নকক্ষ, কাচারি ঘর, জেলখানা, মৃত্যুকূপ ও ঘোড়ার ঘর টিকে আছে। ভবনের সামনে রয়েছে একটি আমবাগান ও দক্ষিণ পাশে নীল কুঠির কর্মকর্তাদের প্রার্থনার জন্য গড়ে তোলা চার্চের ভগ্নাংশ। লোকে মুখে প্রচলিত রয়েছে, এখনও গভীর রাতে নীলকুঠি থেকে নর্তকীদের নূপুরের আওয়াজ ও চাষিদের আর্তনাদ শোনা যায়।

নীলকুঠির পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে কাজলা নদী। ভাটপাড়া নীলকুঠিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে কৃত্রিম লেক, ঝর্ণা, বিভিন্ন পশু পাখির দৃষ্টিনন্দন মূর্তি, কিডস জোন ও আকর্ষণীয় ফুলের বাগান তৈরি করা হয়। প্রতিদিন দর্শনার্থীরা কালের সাক্ষী হিসেবে দাড়িয়ে থাকা এই ভাটপাড়া নীলকুঠির ধ্বংসাবশেষ দেখতে ও মনোরম পরিবেশে ঘুরে বেড়াতে আসেন। বর্তমানে এই নীলকুঠি বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। কিভাবে যাবেন ঢাকার গাবতলী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে জেআর, শ্যামলী, এস এম, রয়েল এক্সপ্রেস, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর ডিলাক্সে মেহেরপুর যাওয়া যায়। । মেহেরপুর থেকে স্থানীয় পরিবহণে ভাটপাড়া নীলকুঠিতে যেতে পারবেন। কোথায় থাকবেন মেহেরপুরে হোটেল রনি, মেহেরপুর পৌর গেস্ট হাউজ, হোটেল অনাবিল, সোহাগ গেস্ট হাউজ, হোটেল ফিন টাওয়ার, হোটেল নাইট বিলাস, হোটেল শাহজাদী, হোটেল আটলান্টিকা, হোটেল প্রিন্স, হোটেল মিতা প্রভৃতি আবাসিক হোটেল রয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply