Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গরুর গ্যাস্ট্রিক জনিত রোগের কারন, লক্ষণ ও চিকিৎসা




গরুর গ্যাস্ট্রিক জনিত রোগের কারন, লক্ষণ ও চিকিৎসা সাধারণত আমরা শুনে থাকি মানুষের এসিডিটি বা গ্যাস্ট্রি

কের সমস্যা কথা। কিন্তু গবাদিপশুরও এ রোগ হয়ে থাকে। আসুন জেনে নেয়া যাক গবাদিপশুর এসিডিটি/গ্যাস্ট্রিক জনিত রোগ প্রতিরোধ, লক্ষণ ও প্রতিকার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য। অনেক খামারি গরুকে ভাত, প্রচুর পরিমাণে দানাদার খাদ্য এবং অনেক সময় চিটাগুড় সরাসরি খাইয়ে থাকেন। এ ধরনের খাদ্যগুলো এক সঙ্গে বেশি পরিমান খাওয়ালে গরুর পেটে ল্যাকটিক এসিড উৎপন্ন হয়। লক্ষণ: গরুর পেট কামড়ায়, অস্বস্থিবোধ করে এবং মাত্রা বেশি হলে পেটে লাথি মারে ও শুয়ে পড়ে। প্রতিরোধ: দানাদার মিশ্রণ কমপক্ষে দিনে দুবারে অথবা তিনবারে ভাগ করে সরবরাহ করতে হবে। অন্যান্য দানাদার মিশ্রণের সহিত মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। তবে খরচের বিষয়টি অবশ্যই বিবেচনায় আনতে হবে। চিটাগুড় সরাসরি খাওয়ানো পরিহার করে বিভিন্ন আঁশ জাতীয় খাদ্যের সহিত ব্যবহারের প্রযুক্ত অনুসারে খাওয়ানো যায়। এতে ভালো সুফল মিলবে। চিকিৎসা: এসিডোসিস বা গ্যাস্ট্রিক হয়ে গেলে গরুর পুষ্টি প্রক্রিয়ায় দারুনভাবে ক্ষতি করে। এক্ষেত্রে গরুকে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং এন্টাসিড যেমন ম্যাগনেসিয়াম কার্বোনেট খাওয়াতে হবে। এছাড়া স্যালাইন মুখে খাওয়ানো যেতে পারে। তবে এমন সমস্যা দেখা দিলে আশপাশের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বা অফিস থেকে চিকিৎসা তথ্য নেয়া যেতে পারে। প্রিয় খামারি সব সময় মনে রাখতে হবে গবাদিপশুর যে কোন রোগের উন্নত চিকিৎসা এখন বাংলাদেশে রয়েছে। তাই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। আপনার খামারের যে কোন সমস্যা লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের, আমরা সেসব সমস্যার সমাধানের তথ্য আপনাকে জানিয়ে দিবো। গবাদিপশুর এসিডিটি/গ্যাস্ট্রিক জনিত রোগ প্রতিরোধ, লক্ষণ ও প্রতিকার সংবাদটির তথ্য বাংলাদেশ প্রাণি সম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। গ্রন্থনা: মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply