মেহেরপুরের পুরনো ইতিহাস গড় পুকরের মাছ ধরার দৃশ্য কালের মিষ্টি মধুর স্মৃতি।

মেহেরপুরের পুরনো ইতিহাস গড় পুকরের মাছ ধরার দৃশ্য কালের মিষ্টি মধুর স্মৃতি। ।সত্যিই এটা একটা বিরাট বিশেষ দৃশ্য যা আমাদের কৈশোর কালের মিষ্টি মধুর স্মৃতি। ঐতিহাসিকদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘এক সময় অবিভক্ত নদীয়ার অন্তর্গত ছিল মেহেরপুরের জনপদ। নদীয়ার বিখ্যাত শাসক রাজা কৃষ্ণচন্দ্রও বেশ কিছু দিন মেহেরপুর শাসন করেছেন। রাজা গোয়ালা চৌধুরী পলাশীর যুদ্ধের আগে কৃষ্ণনগর থেকে মেহেরপুর পর্যন্ত একটি সড়ক নির্মাণ করেছিলেন। ওই সড়ক ধরেই বর্গী দস্যুরা মেহেরপুরে এসে ধন-সম্পদ লুট করে নিয়ে যেত। বর্গীদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে রাজা গোয়ালা চৌধুরী পুরো বাড়ির চারপাশে পরীখা খনন করে রাখতেন। যার ধ্বংসাবশেষ মেহেরপুর গড়পুকুর।’এই ছবিটা দেখে আমি আবেগে আপ্লুত হয়ে গেছি। গড়ের পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে গোসল কর, সাঁতার কাটা, মাছ ধরা দেখা কি যে একটা মজার আনন্দ বিষয় উপভোগ করেছি তা ভাষায় বোঝানো পারবোনা। পুকুরের সিঁড়িতে বসে গল্প আড্ডা সে এক নস্টালজিক! সত্যিই এই পোস্টটা অনেকের মনে অনুভূতি সাড়া দেবে! মেহেরপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের লেখাপড়া খেলাধুলা আজকে মনের গভীরে উদ্বেলিত হচ্ছে। আমাদের হেডমাস্টার ছিলেন রাজশাহীর লোক, উনার মাথার চুল দাড়ি ছিল ফকফকা সাদা, তাই আমরা উনাকে সক্রেটিস বলে ডাকতাম। আমার উচ্চ শিক্ষার পিছনে আকরাম স্যার, আনোয়ারুল হক স্যার, জান মোহাম্মদ স্যার, খায়রুল স্যার, কাদের স্যার, নারায়ন স্যারদের আবেদন ছিল অনন্য, স্যারদের আমার অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা চির অম্লান হয়ে থাকবে। এই পোস্টের লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। এধরনের লেখা আরও চাই। গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।