Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » এখানে চিনি পড়ে আছে, কে খবর দেয় পিঁপড়ার মাথার ওপরে আছে দুটি অ্যান্টেনা তাকে খাবারের অবস্থান শনাক্ত করিয়ে দেয় (এক পর্ব )




এখানে চিনি পড়ে আছে, কে খবর দেয় পিঁপড়ার মাথার ওপরে আছে দুটি অ্যান্টেনা তাকে খাবারের অবস্থান শনাক্ত করিয়ে দেয় (এক পর্ব ) তোমার ঘরের মেঝেতে কয়েক ফোঁটা চিনি পড়ে আছে। একসময় দেখতে পেলে, পিঁপড়া এসে গেছে। তোমাদের রান্নাঘরের তাকে বয়ামে চিনি রাখা আছে। একসময় দেখতে পাবে, বয়ামের গায়ে পিঁপড়া নড়াচড়া করছে। কখনো কখনো পিঁপড়া কৌটা বা বয়ামের মধ্যে ঢুকে পড়ে। তুমি কখনো ভেবে দেখেছ, পিঁপড়া খবর পেল কীভাবে যে কোথায় চিনি আছে! পিঁপড়াকে কে খবর দেয় যে কোথায় খাদ্য আছে!

বিজ্ঞানীরা বলেন, পিঁপড়া নিজেই খবর নেয়। এই খবর নেওয়ার জন্য তার মাথার ওপরে আছে দুটি অ্যান্টেনা। এই অ্যান্টেনা দিয়ে সে খাবারের গন্ধ পায়। পিঁপড়ার কিন্তু নাক নেই। এই অ্যান্টেনা দুটিই তাকে খাবারের অবস্থান শনাক্ত করিয়ে দেয়। দুটি অ্যান্টেনা থাকায় সে শুধু যে খাবারের গন্ধ পায়, তা-ই নয়, খাবারটা কোথায় আছে, তার অবস্থান বুঝে নিতে পারে। এখন এক পিঁপড়া কি আরেকটা পিঁপড়াকে বলে যে চলো, এই জায়গায় খাবার আছে, যাই। পিঁপড়া কি কথা বলতে পারে? না। পিঁপড়া কথা বলতে পারে না। তবে একধরনের রাসায়নিক তারা শরীর থেকে নিঃসরণ করে। তার গন্ধে এক পিঁপড়া আরেক পিঁপড়ার কাছ থেকে জানতে পারে, খাবারের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই কেমিক্যালকে বলে ফেরোমোনস। মজার ব্যাপার হলো, পিঁপড়া যখন খাবার খুঁজতে যায়, তখন তার লাইন সোজা হয় না। সে এদিক–ওদিক গিয়ে খাবারটা খোঁজে। ফলে যাওয়ার সময় লাইন হয় আঁকাবাঁকা। ফেরার সময় সে সোজা লাইনে খাবার বহন করে নিয়ে আসে। যাওয়ার সময় গেল আঁকাবাঁকা, ফেরার সময় সে সোজা পথটা চিনে নিল কীভাবে? মনে করা হয়, সূর্যের অবস্থান দেখে সে নিজের গতিপথ চিনতে পারে। কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে, তার মধ্যে জিপিএস (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) কাজ করে। পিঁপড়া কি ঘুমায়? হ্যাঁ। পিঁপড়া ঘুমায়। সে দিনের মধ্যে প্রায় ২৫০ বার এক মিনিটের জন্য ঘুমিয়ে পড়ে। পিঁপড়া কি কথা বলতে পারে? না। পিঁপড়া কথা বলতে পারে না। কিন্তু পিঁপড়া শব্দ তৈরি করতে পারে। পিঁপড়া কি কথা শোনে। হ্যাঁ। পিঁপড়া শব্দ শুনতে পায়। গন্ধ, শব্দ আর স্পর্শ দিয়ে এক পিঁপড়া আরেক পিঁপড়ার সঙ্গে যোগাযোগ করে। পিঁপড়ার কান নেই, তবে ভূমির কম্পন অনুভব করে সে শব্দ টের পায়। এক পিঁপড়া আরেক পিঁপড়ার সঙ্গে মুখে মুখে খাবার বিনিময় করে। ট্রফ্যালাক্সিস বলে এটাকে। এটাও তাদের কথা বলা বা যোগাযোগ করার একটা পদ্ধতি। (ট্যাপিটি এবং অন্য ওয়েবসাইট থেকে)গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply