Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » চল্লিশ বছর সাংবাদিকদের বটবৃক্ষ হিসেবে রবীউল আলমের অনুপ্রেরণায় মেহেরপুরের সাংবাদিকদের পেশার শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়েছে (কুঁড়ি পর্ব)




চল্লিশ বছর সাংবাদিকদের বটবৃক্ষ হিসেবে রবীউল আলমের অনুপ্রেরণায় মেহেরপুরের সাংবাদিকদের পেশার শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়েছে (কুঁড়ি পর্ব) **মেহেরপুরে ঘুরে এলেন লেখক -সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম** সম্প্রতি মেহেরপুরে ঘুরে এলেন সাপ্তাহিক মুক্তিবাণীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও গ্রেটার কুষ্টিয়া নিউজ সম্পাদক মুহাম্মদ রবীউল আলম। তিনি গত ২ এপ্রিল রাতে মেহেরপুরে যান এবং ৬ এপ্রিল ঢাকায় ফিরে আসেন। মেহেরপুরে তিনি স্থানীয় সাংবাদিক, কবি-সাহিত্যিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করেন। তিনি মেহেরপুর প্রেস ক্লাব, দৈনিক **মেহেরপুর প্রতিদিন** অফিসে যান এবং মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেন,ড. গাজী রহমান ও সাংবাদিক তোজাম্মেল আযমের বাড়ি যান। মেহেরপুর প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক আড্ডায় আড্ডায় উপস্থিত হন লেখক -সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম। সেখানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক কালের কণ্ঠের বিজনেস এডিটর মাসুদ রুমী,তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মোহা:সালাহউদ্দিন, মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, সাবেক সভাপতি মোঃ ফারুক হোসেন,প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক জিএফ মামুন লাকি, অর্থ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক বেন ইয়ামিন মুক্ত,সাংবাদিক মেহের আমজাদ ও ঢাকাস্থ মেহেরপুর সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব হোসেন। দৈনিক **মেহেরপুর প্রতিদিন** পত্রিকা অফিসে যান। দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকা অফিসে সাংবাদিক আড্ডায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর প্রতিদিনের সম্পাদক ও কালের কন্ঠ প্রতিনিধি ইয়াদুল মোমিন, মেহেরপুর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মাহবুব চান্দু,বাংলা নিউজের জুলফিকার আলী কানন, দেশ টিভি প্রতিনিধি আক্তারুজ্জামান, নিউজ 24 টেলিভিশনের সানোয়ার হোসেন ডালিম, এসটিভির রাসেল আহমেদ ও আজকালের খবরের কামরুল ইসলাম। মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেনের বাড়িতে সাহিত্য আড্ডায় উপস্থিত ছিলেন লেখক ও সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম।সেখানে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেন,বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নূরুল আহমেদ ও ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সাধারণ সম্পাদক মেহের আমজাদ। মুহাম্মদ রবীউল আলম মেহেরপুরের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মীর রওশন আলী মনার সাথে সাক্ষাৎ করেন।উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক জিএফ মামুন লাকি। সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম এডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব,ও গরীবের ডাক্তার ডাঃ আবুল বাশার, সাংবাদিক ও আইনজীবী তুহিন আরণ্যৎ,সাংস্কৃতিক সংগঠক কবি নুর আলম,সাংবাদিক-লেখক মুহাম্মদ মুহসীন, কবি ও গীতিকার গোলাম মোস্তফা,কৃষিবিদ মাহবুবুর রহমান পলাশ, প্রাণিসম্পদ অফিসার মোঃ খালেকুজ্জামান ও সাংবাদিক **মুজাহিদ আল মুন্না**,আবু আক্তার করন (বাংলাট্রিবিউন) ও জাকির হোসেন (দীপ্ত টিভি),সাংবাদিক আব্দুল আজিজ ও শিল্পী নাজাত রহমানের পুত্র মশিউর রহমান খান(মজনু)র সাথে কথা বলেন। মেহেরপুর শহরে রিকশা ভ্রমণ করেন লেখক সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম ও মেহেরপুরের বিশিষ্ট লেখক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ডক্টর. গাজী রহমান।তারা মেহেরপুরের কালাচাঁদপুরস্থ শাহ ভালাইয়ের দরগাসহ শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। মুহাম্মদ রবীউল আলম মেহেরপুরের সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক তোজাম্মেল আযমের সাথে সাক্ষাৎ করেন।উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আবুল হাসানাত দীপু ও ব্যবসায়ী মো:ওয়াহেদ। এ সময়ে তিনি মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক সংবাদের তৎকালীন মেহেরপুর প্রতিনিধি আব্দুস সালাম খানের সাথে মোবাইলে মেহেরপুরের ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে কথা বলেন। সেসময়ে সাংবাদিক আব্দুস সালাম খান ও তোজাম্মেল আযম সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলমকে বলেছেন, ১৯৫৫ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি মেহেরপুর ভাষা দিবস পালনের ‘অপরাধে’ পুলিশের হাতে আটক ও মেহেরপুর হাই ইংলিশ থেকে বহিষ্কার হন ৭ জন। তারা হলেন- মো. গোলাম কাওসার চানা, মো. সিরাজুল ইসলাম, সুলতান শেখ, গোলাম কবির খান, আবুল কাশেম আঙ্গুর, নজীর হোসেন বিশ্বাস, সামসুল আলা ও ইসমাইল হোসেন। দৈনিক সংবাদের তৎকালীন মেহেরপুর প্রতিনিধি আব্দুস সালাম খান বলেন, ‘আশির দশকে আমি সর্বপ্রথম দৈনিক সংবাদে মেহেরপুরের ভাষা আন্দোলন ও মেহেরপুর হাই ইংলিশ থেকে বহিষ্কার হন ৭ জনকে নিয়ে একটি সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করি। আমি মেহেরপুরের ৭ জন ভাষা সৈনিকের সাথে কথা বলি এবং তার ছবি প্রকাশ করি। তারা বলেছেন ঘটনাটি ঘটেছে ১৯৫৫ সালে। নিউজটি বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে। উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী মেহেরপুর শাখা আমার নিউজ দেখে পরের বছর মেহেরেপুরের ভাষা সৈনিকদের সংবর্ধনা প্রদান করে। দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার মেহেরপুর প্রতিনিধি তোজাম্মেল আযম বলেন, আমি ও শ্রদ্ধেয় আব্দুস সালাম খান ভাই সেসময়ে মেহেরপুরের বিভিন্ন ভাষা সৈনিকের সাথে কথা বলেছি। কথা বলেছি ভাষা আন্দোলন সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক মুন্সি সাখাওয়াৎ হোসেন ও তৎকালীন বিশিষ্ট সমাজসেবক ও হুদা ফার্মেসীর মালিক সামসুল হুদার সাথে। সামসুল হুদা সাহেব আমাদের বলেছেন, ঘটনাটি ঘটেছে ১৯৫৫ সালে। আমি নিজে আমার ভাই সামসুল আলাসহ বহিস্কৃত ৭ জনকে কোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার জন্য চেষ্টা করি। সম্প্রতি কেউ কেউ ঘটনাটি ১৯৫৬ সালে হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। তবে সেটা ঠিক নয়। কারণ ১৯৫৪ সালের ৭ই মে পাকিস্তান সংসদ বাংলাকে একটি রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকার করে প্রস্তাব গ্রহণ করেছিলো। এরও দুই বছর পর ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রণীত হলে ২১৪ নং অনুচ্ছেদে বাংলা ও উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উল্লিখিত হয়। মেহেরপুরে তিনি স্থানীয় সাংবাদিক, কবি-সাহিত্যিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করেন। তিনি মেহেরপুর প্রেস ক্লাব, দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন অফিসে যান এবং মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেন,ড. গাজী রহমান ও সাংবাদিক তোজাম্মেল আযমের বাড়ি যান। মেহেরপুর প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক আড্ডায় আড্ডায় উপস্থিত হন লেখক -সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম। সেখানে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক কালের কণ্ঠের বিজনেস এডিটর মাসুদ রুমী,তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মোহা:সালাহউদ্দিন, মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, সাবেক সভাপতি মোঃ ফারুক হোসেন,প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক জিএফ মামুন লাকি, অর্থ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক বেন ইয়ামিন মুক্ত,সাংবাদিক মেহের আমজাদ ও ঢাকাস্থ মেহেরপুর সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব হোসেন। দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকা অফিসে যান। দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকা অফিসে সাংবাদিক আড্ডায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর প্রতিদিনের সম্পাদক ও কালের কন্ঠ প্রতিনিধি ইয়াদুল মোমিন, মেহেরপুর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মাহবুব চান্দু,বাংলা নিউজের জুলফিকার আলী কানন, দেশ টিভি প্রতিনিধি আক্তারুজ্জামান, নিউজ 24 টেলিভিশনের সানোয়ার হোসেন ডালিম, এসটিভির রাসেল আহমেদ ও আজকালের খবরের কামরুল ইসলাম। মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেনের বাড়িতে সাহিত্য আড্ডায় উপস্থিত ছিলেন লেখক ও সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম।সেখানে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সভাপতি এডভোকেট আনোয়ার হোসেন,বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নূরুল আহমেদ ও ভৈরব সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চত্বরের সাধারণ সম্পাদক মেহের আমজাদ। সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম এডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মীর রওশন আলী মনা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব,ও গরীবের ডাক্তার ডাঃ আবুল বাশার, সাংবাদিক ও আইনজীবী তুহিন আরণ্যৎ,সাংস্কৃতিক সংগঠক কবি নুর আলম,সাংবাদিক-লেখক মুহাম্মদ মুহসীন, কবি ও গীতিকার গোলাম মোস্তফা,কৃষিবিদ মাহবুবুর রহমান পলাশ, প্রাণিসম্পদ অফিসার মোঃ খালেকুজ্জামান ও সাংবাদিক মুজাহিদ আল মুন্না,আবু আক্তার করন (বাংলাট্রিবিউন) ও জাকির হোসেন (দীপ্ত টিভি),সাংবাদিক আব্দুল আজিজ ও শিল্পী নাজাত রহমানের পুত্র মশিউর রহমান খান(মজনু)র সাথে কথা বলেন। মেহেরপুর শহরে রিকশা ভ্রমণ করেন লেখক সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম ও মেহেরপুরের বিশিষ্ট লেখক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ড. গাজী রহমান।তারা মেহেরপুরের কালাচাঁদপুরস্থ শাহ ভালাইয়ের দরগাসহ শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। মুহাম্মদ রবীউল আলম মেহেরপুরের সিনিয়র সাংবাদিক ও লেখক তোজাম্মেল আযমের সাথে সাক্ষাৎ করেন।উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আবুল হাসানাত দীপু ও ব্যবসায়ী মো:ওয়াহেদ। এ সময়ে তিনি মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক সংবাদের তৎকালীন মেহেরপুর প্রতিনিধি আব্দুস সালাম খানের সাথে মোবাইলে মেহেরপুরের ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে কথা বলেন।মেহেরপুরে সফরে লেখক -সাংবাদিক মুহাম্মদ রবীউল আলম মেহেরপুর প্রতিনিধি: সম্প্রতি মেহেরপুরে ঘুরে এলেন সাপ্তাহিক মুক্তিবাণীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও গ্রেটার কুষ্টিয়া নিউজ সম্পাদক মুহাম্মদ রবীউল আলম। তিনি গত ২ এপ্রিল রাতে মেহেরপুরে যান এবং ৬ এপ্রিল ঢাকায় ফিরে আসেন। লেখক গবেষক :গ্রেটার কুষ্টিয়া নিউজ এর সম্পাদক :মুহম্মদ রবীউল আলমঃ গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply