Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুরে ধর্মগুরু নিগামানন্দের ১৪৬ তম জন্মোৎসব পালিত হয়েছে




মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুরে ধর্মগুরু নিগামানন্দের ১৪৬ তম জন্মোৎসব পালিত হয়েছে। তন্ত্র, জ্ঞান, বেদান্ত, যোগ, ভক্তি বা প্রেম দর্শন নিয়ে শ্রীচৈতন্য ও শংকরের দর্শনের সমন্বয়ে একটি নতুন ধর্মমত প্রচার করেন। স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস” যিনি “স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী পরমহংস” নামেও পরিচিত ছিলেন। আধ্যাতিক এই ধর্মগুরুর ভক্ত অনুরাগী রয়েছে ভারত, নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, শ্রীলংকা, আস্ট্রেলিয়া আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছেন হাজার হাজার নারী-পুরুষ। সাঁথে এনেছেন শিশুদেরকেও। হিন্দু ধর্মীয় গুরু নিগমানন্দ সরস্বতীর ১৪৬ তম বার্ষিক সার্বভৌম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে তিনদিন ব্যাপি আয়োজিত নানা কর্মসূচিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার ভক্ত অনুরাগীদের পদচারনায় এখন মুখরিত তার জন্মতিথি মেহেরপুরের কুতুবপুরে। সকাল থেকেই বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার নারী পুরুষ ও শিশুরা আসছেন। ভক্তরা জানান, এহকালের সব কিছুই বিলিয়ে দিয়েছি গুরুর চরনে। ভালমন্দ সবই তার কৃপা। এখানে আসতে পেরে নিজেকে পাপ মুক্ত হয়েছেন বলে মনে করছেন ভক্তরা। রাজশাহী থেকে এসেছেন ডাক্তার সুকর্ণ ঘোষ,তিনি বলেন অনেক ছোট বেলা থেকে তিনি কুতুবপুর আশ্রমে আসেন পরিবারের সাথে। মনের অজান্তে সেই থেকেই গুরুর পায়ে নিজেকে সোপর্দ করেছি। সারা জীবন প্রতি বছরেই এখানে এসে গুরুকৃপা নিতে চাই। যশোরের কলেজ শিক্ষার্থী পুষ্পিতা ঘোষ জানান, আধ্যাত্মিক ও মনস্তাত্ত্বিক ইশ্বরের নৈকট্য প্রাপ্ত ছিলেন শ্রী নিগামানন্দ। মেহেরপুরের কুতুবপুর ছিল তার বসতভিটা। এখানে আসতে পেরে নিজেকে আত্নশুদ্ধির সুযোগ হয়েছে। তবে নিগামানন্দের বসতভিটার জমিজমা এখন বেদখল। সেই সমস্ত জমিজমায় অনেক ইতিহাস ও গুরুর স্মৃতি জড়িয়ে আছে। সরকারের কাছে সেগুলি উদ্ধারের দাবী জানান এই অনুসারী।মুজিবনগর খবরে নিউজ এর জন্য যোগা জোগ করুন : আসফারুল হাসান সুমন, উপদেষ্টা সম্পাদক ,মোবাইল:০১৭২২২২৬৬০৬, সাহেদুজ্জামান রিপন ,যুগ্মবার্তা সম্পাদক ,মোবাইল:০১৭২৩০০৪৩০০, অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply