Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ঘরে বসে সহজ পদ্ধতিতে কিডনির পরীক্ষা করতে পারবেন




ঘরে বসে সহজ পদ্ধতিতে কিডনির পরীক্ষা করতে পারবেন কিডনি আমাদের শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটা শরীরের বর্জ্য পরিষ্কার করে, পানির পরিমাণ ঠিক রাখে এবং দরকারি খনিজের ভারসাম্য বজায় রাখে। অনেকেই ভাবেন কিডনির সমস্যা ধরতে গেলে রক্ত পরীক্ষা বা ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। কিন্তু ভালো খবর হলো, ঘরেই আপনি সহজ একটা পদ্ধতিতে বুঝে নিতে পারেন আপনার কিডনি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না। কীভাবে বুঝবেন কিডনি ভালো আছে?

১. মূত্রের পরিমাণ খেয়াল করুন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি দিনে ১০ ঘণ্টার মধ্যে আপনার শরীরের ওজন অনুযায়ী প্রতি কেজিতে ০.৫ থেকে ১ মিলিলিটার মূত্র বের হয়, তাহলে সেটা সাধারণত কিডনি ভালো কাজ করছে এমন লক্ষণ। ঘরে বসে সহজ পদ্ধতিতে কিডনির পরীক্ষা করতে পারবেন উদাহরণ: যদি আপনার ওজন হয় ৬০ কেজি, তাহলে ১০ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৩০০ মিলিলিটার থেকে ৬০০ মিলিলিটার মূত্র হওয়াই স্বাভাবিক। কীভাবে ঘরেই পরীক্ষা করবেন? এটা একেবারেই সহজ। নিচে ধাপে ধাপে পদ্ধতিটি দেওয়া হলো: - এমন একটা সময় বেছে নিন যখন আপনি ১০ ঘণ্টা ধরে নিয়ম করে মূত্র পরিমাপ করতে পারবেন। - এক লিটারের মতো পরিষ্কার বোতল বা মাপার পাত্র নিন। - এই সময়ের মধ্যে যতবার মূত্র হবে, সব এক জায়গায় সংগ্রহ করুন। - শেষে দেখে নিন মোট কতটুকু হয়েছে, এবং আপনার ওজন অনুযায়ী যা হওয়ার কথা ছিল তার সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। এই পরীক্ষা মাসে একবার বা দুবার করতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকে বা আপনি নিয়মিত ব্যথার ওষুধ খান। কারণ এসব কারণে কিডনির সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। যদি মূত্র কম হয়? আপনার মূত্র যদি নিয়মিত কম হয়, তাহলে তা হতে পারে কিডনির কাজ ঠিকভাবে না হওয়ার লক্ষণ। এর মানে শরীর থেকে ঠিকমতো বর্জ্য বের হচ্ছে না। এর পেছনে কিছু কারণ থাকতে পারে: - শরীরে পানি কমে যাওয়া - কিডনিতে ঠিকমতো রক্ত না পৌঁছানো - কিডনির প্রাথমিক সমস্যা শুরু হওয়া ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশন বলছে, হঠাৎ মূত্র কমে যাওয়া হলো ‘অ্যাকিউট কিডনি ইনজুরি’-এর প্রধান লক্ষণ। সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে বড় ক্ষতি হতে পারে। দুর্বল কিডনির কিছু সাধারণ উপসর্গ: - পা, মুখ বা গোড়ালি ফোলা - সবসময় ক্লান্ত লাগা - প্রস্রাব ফেনাযুক্ত বা খুব গাঢ় রঙের হওয়া - বমি বমি ভাব, মনোযোগ কমে যাওয়া মনে রাখবেন, এই পদ্ধতি শুধু প্রাথমিকভাবে বুঝে নেওয়ার জন্য। এটা চিকিৎসার বিকল্প নয়। যদি সন্দেহ হয় বা উপসর্গগুলো থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যান। নিজের কিডনির যত্ন নিন—পানি খান, স্বাস্থ্যকর খাবার খান, আর নিয়মিত নিজের শরীরের দিকে খেয়াল রাখুন। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply