১৯২০ ও ১৯৩০-এর দশকে এই ‘রেডিয়াম গার্লস’দের ছোট ছোট নারী দলগুলো তাদের নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করে। সে সময় কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা সম্পর্কিত নিয়মনীতি খুবই দুর্বল ছিল এবং রেডিয়াম-সম্পর্কিত আঘাতের বিরুদ্ধে তেমন কোনো সুরক্ষা ছিল না যুদ্ধ সব সময়ই ধ্বংসের দলিল। মানুষের জীবনের পাশাপাশি ধ্বংস হয় বহু সম্পদ। কিন্তু যুদ্ধের মধ্যেই আবার তৈরি হয় নতুন কিছু। তা কখনো স্থাবর, কখনো তাত্ত্বিক বা অস্থাবর। দুই বিশ্বযুদ্ধের সময়ও এমন নতুন কিছু বিষয় তৈরি হয়েছিল। এর মধ্যে একটি বিশেষ ঘটনা ছিল নারীদের কর্মক্ষেত্রে যাওয়া। নারীর পেশাগত সংযুক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশ্বযুদ্ধ ভূমিকা রেখেছিল। অন্যদিকে তাদের মাধ্যমেই আবার তৈরি হয়েছিল কিছু নিয়ম। কর্মক্ষেত্র ও অন্যান্য ক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবীও এসেছিল নারীদের হাত ধরে। বিশেষত রেডিয়াম গার্লরা এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
১৯১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশ করে বিশ্বযুদ্ধে। এ সময় নারীরা যুদ্ধকালীন চাহিদা পূরণের জন্য একজোট হয়ে কাজ শুরু করেন। রেকর্ড সংখ্যায় কর্মক্ষেত্রে যোগ দেন তারা। নিউ জার্সি, ইলিনয় ও কানেকটিকাটে কিছু নারী ফ্যাক্টরিতে চাকরি নিলেন। সেখানে তারা ঘড়ির ডায়াল, ঘড়ি ও অন্যান্য সামরিক যন্ত্রপাতি রঙ করতেন এবং এতে রেডিয়াম-ভিত্তিক একধরনের পদার্থ ব্যবহার হতো। এই পদার্থটি অন্ধকারে জ্বলজ্বলে আভা ছড়াত। কিন্তু রেডিয়াম ছিল কর্মীদের জন্য বিপজ্জনক। ২০শ শতকের গোড়ার দিকে রেডিয়ামের প্রকৃত বিপদ সম্পর্কে সাধারণ মানুষ তেমন কিছু জানত না। অন্যদিকে রেডিয়াম নিয়ে কাজ করা নারীকে নির্দেশ দেওয়া হতো তারা যেন বারবার তাদের তুলি চুষে তীক্ষ্ণ করে নেন। রেডিয়াম বসানো হতো তুলি দিয়ে। ফলে তারা অল্প অল্প করে রেডিয়াম গিলতেন বা গিলতে বাধ্য হতেন। কয়েক বছরের মধ্যেই অনেকে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন—শুরুতে তা ছোটখাটো মনে হলেও পরে দেখা যায় তাদের অনেকের চোয়াল ক্ষয়ে যেতে শুরু করে এবং হাড়ে ক্যান্সার হয়। অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটে। রেডিয়াম নিয়ে কাজ করা এই নারীরাই রেডিয়াম গার্লস নামে পরিচিত। ১৯২০ ও ১৯৩০-এর দশকে এই ‘রেডিয়াম গার্লস’দের ছোট ছোট নারী দলগুলো তাদের নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করে। সে সময় কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা সম্পর্কিত নিয়মনীতি খুবই দুর্বল ছিল এবং রেডিয়াম-সম্পর্কিত আঘাতের বিরুদ্ধে তেমন কোনো সুরক্ষা ছিল না। তাদের মামলা ব্যাপকভাবে গণমাধ্যমের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং যুক্তরাষ্ট্রের কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তা সংস্কারে বড় ভূমিকা রাখে। তাদের এই কাজের মাধ্যমেই রেডিয়েশনের প্রভাব সম্পর্কে মানুষের মধ্যে বোঝাপড়া গড়ে ওঠে। The Radium Girls: The Dark Story of America’s Shining Women বইয়ের লেখিকা কেট মুর বলেন, ‘রেডিয়াম গার্লস-ই ছিলেন বিশ্বের প্রথম মানুষ যারা ছোট মাত্রার রেডিয়েশনের বিপদ তুলে ধরেন। এই ঘটনার প্রভাব পারমাণবিক শিল্প এবং চিকিৎসা শিল্পে আজও অনুভূত হয়।’ একটা সময় রেডিয়ামকে ‘সর্ব রোগের মহৌষধ’ বলা হতো। রীতিমতো বন্দনা করা হতো বললে ভুল হয় না। ১৮৯৮ সালে প্যারিসের ল্যাবরেটরিতে মারি কুরি এবং পিয়ের কুরি সফলভাবে রেডিয়াম পৃথক করার পর চিকিৎসা সম্প্রদায় এটি দ্বারা ক্যান্সার এবং কিছু প্রকার যক্ষ্মা চিকিৎসার সম্ভাবনা দেখে মুগ্ধ হয়ে যান। তখন বিভিন্ন কোম্পানি অল্প মাত্রায় রেডিয়াম ব্যবহার করতে শুরু করেনঅ কসমেটিকস থেকে শুরু করে কাশির সিরাপ, এমনকি খাবারেও রেডিয়াম ব্যবহার করা হতো। ‘বিশ শতকের শুরুতে রেডিয়ামের আবিষ্কারের পর খুব দ্রুতই জনগণ একে এক অলৌকিক ঔষধ হিসেবে গ্রহণ করে। অবস্থাটা এমন যেন সব রোগের একমাত্র প্রতিকার আছে এর মধ্যে’, বলেন সাভান্না ডাউনিং। তিনি কলেজ অব কোস্টাল জর্জিয়ার কমিউনিকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং রেডিয়াম গার্লস নিয়ে তার পিএইচডি গবেষণা করেছেন। রেডিয়াম সম্পর্কে জনসাধারণের এই ইতিবাচক ধারণা হাজার হাজার তরুণীকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ও পরবর্তীতে ওয়াচ-ডায়াল ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে উৎসাহিত করে। অনেকেই এই চাকরিকে আকর্ষণীয় ও উচ্চ বেতনের কারণে লুফে নেন। তারা প্রায়ই নিজেদের আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদেরও চাকরিতে নিয়ে আসতেন এবং কাজ শেষে রেডিয়ামের ধুলায় ঢেকে থাকতেন। রেডিয়াম ধুলোর কারণে তাদের ত্বক, চুল ও কাপড় ঝলমলে দেখাত। এই কারণে তারা পরিচিত হন ‘ঘোস্ট গার্লস’ নামে। কেউ কেউ তো দাঁত উজ্জ্বল করতে পর্যন্ত রেডিয়াম পেইন্ট ব্যবহার করতেন। রেডিয়ামের এই উন্মাদনা ১৯২০-এর দশকের ‘রোরিং টোয়েন্টিজ’ সময়েও বজায় ছিল। কেট মুর বলেন, ‘শান্তির দিন ফিরে এলে বিষয়টি আরও আনন্দময় হয়ে ওঠে সবার জন্য। কেউ কেউ তখন পুতুলের চোখ রঙ করতেন, আবার কেউ কেউ স্লিপারেও রেডিয়াম পেইন্ট লাগাতেন।’ মুরের এই কথা থেকে বোঝা যায় রেডিয়ামকে রীতিমতো উদযাপন করা হতো। এই বিষয় মানুষের মধ্যে আছে। কোনোকিছু উপকারী বলে জানলে তারা তা নিয়ে মাতামাতি শুরু করেন। কিন্তু মানুষ যখন রেডিয়াম নিয়ে উন্মাদ সে সময় রেডিয়াম বিষক্রিয়ায় ভুগছিলেন নিউ জার্সি ও কানেকটিকাটের শ্রমিকরা। ১৯২০-এর দশকে, নিউ জার্সির অরেঞ্জ শহরে অবস্থিত ইউনাইটেড স্টেটস রেডিয়াম কর্পোরেশনের কারখানায় কাজ করা সুস্থ চেহারার কিছু শ্রমিক—যারা ‘লিপ-পয়েন্টিং’ পদ্ধতি ব্যবহার করতেন—হঠাৎ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে থাকেন। শুরুতে উপসর্গগুলো তেমন গুরুতর মনে হয়নিভ তাদের একটি দাঁতের ব্যথা, পিঠে ব্যথা, বা পায়ে ব্যথা হতো। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সমস্যা বেড়েই চলল। কয়েক মাস বা বছর না যেতেই ডাক্তাররা ধাঁধায় পড়ে যান। হঠাৎ কোনো অঙ্গ ভেঙে যাচ্ছে। এছাড়া রক্তাল্পতা, চোয়ালের হাড় ক্ষয় এবং ক্যান্সারাস টিউমার দেখা দিতে থাকে। গ্রেস ফ্রায়ারের নেতৃত্বে বেঁচে থাকা পাঁচজন নারী শ্রমিক ১৯২৭ সালে তাদের প্রাক্তন নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা দায়ের করেন। এ সময় নিউয়ার্কের প্যাথোলজিস্ট হ্যারিসন মার্টল্যান্ড পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা যায়, জীবিত ও মৃত উভয় ডায়াল পেইন্টারদের শরীরে উচ্চ মাত্রার রেডিয়েশন রয়েছে যা কার্যত রেডিয়াম বিষক্রিয়া (radium poisoning) হিসেবে নির্ধারিত হয়। এই সময়েই কানেকটিকাটের ওয়াটারবেরি ক্লক কোম্পানি ১৯২৬ থেকে ১৯৩৬ সালের মধ্যে ১৬ জন অসুস্থ ডায়াল পেইন্টারকে চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ বাবদ ৯০ হাজার ডলার দেয় (আজকের হিসেবে প্রায় ১৭ লাখ ডলার)। একটা সময় স্বাভাবিকভাবেই গণমাধ্যমের মনোযোগে আসে বিষয়টি। এরপর জনতাও প্রতিবাদে সামিল হয়। ১৯২০-এর দশকের শেষ দিকে ইউনাইটেড স্টেটস রেডিয়াম কর্পোরেশন দায় স্বীকারে অস্বীকৃতি জানায়। তারা দাবি করে, নারীরা সিফিলিসে আক্রান্ত। এমনকি তারা হার্ভার্ডের এক চিকিৎসক পরিচালিত স্বাধীন তদন্তের ফলাফল গোপন করে, যেখানে ‘রেডিয়াম গার্ল’দের অসুস্থতার সম্ভাব্য কারণ হিসেবে রেডিয়ামকেই চিহ্নিত করা হয়েছিল। এই কোম্পানি দাবি করে, নিউ জার্সির কর্মক্ষেত্র সংক্রান্ত আঘাতের জন্য নির্ধারিত দুই বছরের সময়সীমা (statute of limitations) তাদের দায়মুক্ত করে। তখন অনেকেই মনে করত যে ওই নারীরা মিথ্যা বলছেন। কিন্তু পরিস্থিতি পাল্টে যায়, যখন কষ্টভোগকারী রেডিয়াম গার্লস—যাদের অনেকেই তরুণী মা, ২০ বা ৩০ বছর বয়সেই শয্যাশায়ী—সারা দেশের পত্রিকায় উঠে আসেন। কেউ কেউ তাদের ‘জীবন্মৃত’ (living dead) বলেও অভিহিত করেন। কেট মুর বলেন, ‘একবার যখন এটি মিডিয়াতে আসতে শুরু করে, গল্পটা বদলে যায়। তখন জনসাধারণ তাদের পাশে দাঁড়ায়, এবং রেডিয়াম কোম্পানিগুলোর কর্মকাণ্ড দেখে তারা হতবাক ও ভীত হয়ে পড়ে।’ মামলাটি শেষ পর্যন্ত আদালতের বাইরে মীমাংসিত হয়। কিন্তু এটি রেডিয়েশনের নিরাপত্তা নিয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করে। লিপ-পয়েন্টিং পদ্ধতি ১৯৩০-এর দশকে বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ের পর ইলিনয়েসে আইনি লড়াই শ্রমিক সুরক্ষা আইন আনয়নে সহায়ক হয়। নিউ জার্সির মামলার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর, ইলিনয়েসের ওটাওয়াতে অবস্থিত রেডিয়াম ডায়াল কোম্পানির মালিকরা কর্মীদের আশ্বস্ত করেন। তারা বলেন, নিউ জার্সির রেডিয়াম ‘বিশুদ্ধ’ নয়, কিন্তু তাদেরটি বিশুদ্ধ। তাই চিন্তার কিছু নেই। তবুও ১৯২৫ সাল থেকেই কর্মীদের রেডিয়াম বিষক্রিয়ার জন্য পরীক্ষা করা হচ্ছিল এবং কোম্পানি পরীক্ষার ফলাফল গোপন রেখেছিল। পরে ওই নারী কর্মীরা প্রাণঘাতী উপসর্গ অনুভব করতে শুরু করেন। ওটাওয়া কারখানার কর্মী পার্ল পেইন লিখেছেন, ‘ডাক্তাররা আমার অদ্ভুত অসুস্থতা দেখে ধাঁধায় পড়ে যান এবং কেউ কেউ ম্যালেরিয়া থেকে শুরু করে ক্যান্সার পর্যন্ত সন্দেহ করেছিলেন।’ ১৯৩০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে যখন কর্মীরা মামলা হারান, তখন ইলিনয়েসের গভর্নর Illinois Occupational Diseases Act নামে নতুন একটি আইন স্বাক্ষর করেন। এটি ১৯৩৬ সালে কার্যকর হয়। এই আইনে শিল্পস্থ বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত কর্মীদের জন্য নিয়োগকর্তার দায়বদ্ধতা যুক্ত করা হয়। রেডিয়াম গার্লসের ঘটনাই ছিল এই আইনের মূল অনুপ্রেরণা। ১৯৩৭ সালে, প্রাক্তন কারখানা কর্মী ক্যাথরিন ডনোহিউ-এর নেতৃত্বে ১৫ জন ইলিনয়েস নারী আবারো রেডিয়াম ডায়াল কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেন। তবে নতুন আইনটি শুধুমাত্র ভবিষ্যৎ কর্মীদের জন্য প্রযোজ্য ছিল, যারা ক্ষতিপূরণ চাইবেন। ফলে পুরনো কর্মীদের আইনি লড়াই আরও কঠিন হয়ে পড়ে। তবুও, ইলিনয়েস ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমিশন তাদের পক্ষে রায় দেয় এবং তারা মোট দশ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ পান যা আজকের হিসেবে প্রায় দুই লাখ ২৮ হাজার ডলার। কোম্পানি একাধিকবার এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। শেষ পর্যন্ত মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যায়। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট মামলা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানায়। ফলে নিম্ন আদালতের রায় বহাল থাকে। রেডিয়েশন সম্পর্কে আমাদের ধারণা গঠনে রেডিয়াম গার্লসের ভূমিকা অনস্বীকার্য। যুক্তরাষ্ট্র যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রবেশ করে, তখন নতুন প্রজন্মের ডায়াল পেইন্টারদের সুরক্ষার জন্য কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা সংক্রান্ত নতুন মানদণ্ড কার্যকর করা হয়। পরে ১৯৬০-এর দশকে রেডিয়াম-ভিত্তিক রঙ নিষিদ্ধ করা হয়। ইলিনয়েসের মামলাটি পরবর্তী সংস্কারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে দাঁড়ায়। ১৯৭০ সালের মধ্যে মার্কিন শ্রম দপ্তরের অধীনে অকুপেশনাল হেলথ অ্যান্ড সেফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (OSHA) গঠন করা হয়। বিপজ্জনক কর্মপরিবেশ থেকে সৃষ্ট আঘাত ও রোগ প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে এটি করা হয়। এই নারী কর্মীরাই ১৯৪০-এর দশকে ম্যানহাটান প্রজেক্ট চলাকালীন নতুন নিরাপত্তা নির্দেশনা তৈরিতে অনুপ্রেরণা দেন। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বোমা নির্মাণে কাজ করছিল। ডায়াল পেইন্টারদের ওপর চালানো গবেষণাগুলো কমপক্ষে আংশিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে পরমাণু পরীক্ষা সীমিত করার আন্তর্জাতিক চুক্তিতে প্রবেশ করতে উৎসাহিত করে। কেট মুর-এর মতে, রেডিয়াম গার্লস একটি ‘বিশ্বজনীন সুরক্ষার উত্তরাধিকার’ রেখে গেছেন। কিনি বলেন, ‘আমরা এখনও এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিচ্ছি এবং এটি এখনও মানবজাতির ভবিষ্যৎকে প্রভাবিত করছে।Slider
দেশ
মেহেরপুর জেলা খবর
মেহেরপুর সদর উপজেলা
গাংনী উপজেলা
মুজিবনগর উপজেলা
ফিচার
খেলা
যাবতীয়
ছবি
ফেসবুকে মুজিবনগর খবর
Home
»
Education
»
English News
»
others
» ১৯১৭ সালে বিশ্বযুদ্ধের সময় নারীরা বিষাক্ত রেডিয়াম নিয়ে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন
Mujibnagar Khabor's Admin
We are.., This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Labels
- Advertisemen
- Advertisement
- Advertisementvideos
- Arts
- Education
- English News
- English News Featured
- English News lid news
- English News national
- English News news
- English Newsn
- Entertainment
- Featured
- games
- id news
- l
- l national
- li
- lid news
- lid news English News
- lid news others
- media
- national
- others
- pedia
- photos
- politics
- politics English News
- t
- videos
- w
- world
- Zilla News

No comments: