Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » কাঁচা নাকি পাকা পেঁপে, আপনার জন্য কোনটি ভালো




কাঁচা নাকি পাকা পেঁপে, আপনার জন্য কোনটি ভালো লেখা:লিনা আকতার, পুষ্টিবিদ, রাইয়ান হেলথ কেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, দিনাজপুর কাঁচা পেঁপেতে এনজাইম প্যাপাইন ও ভিটামিন সি বেশি, অপর দিকে পাকা পেঁপেতে বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি কাঁচা পেঁপেতে এনজাইম প্যাপাইন ও ভিটামিন সি বেশি, অপর দিকে পাকা পেঁপেতে বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশিছবি: পেক্সেলস পেঁপে একটি স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ফল, যা সহজলভ্য এবং সারা বছর পাওয়া যায়। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে। আছে প্রোটিন, চর্বি, তেল, এনজাইম, পলিস্যাকারাইড, ফ্ল্যাভোনয়েড, ভিটামিন ও খনিজ। এতে ক্যালরির পরিমাণ বেশ কম। তবে ভিটামিন সি আছে প্রচুর। প্রচুর পরিমাণে এনজাইম রয়েছে, যা হজমের জন্য উপকারী। ফাইবার থাকে অনেক, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

ভিটামিন এ ও সি রয়েছে প্রচুর, যা নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়। প্রোভিটামিন, ডায়েটারি ফাইবার ও খনিজ পদার্থ দাঁতব্যথা, মুখের আলসার ও মাড়ির রোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে। কাঁচা পেঁপেতে থাকা ফলিক অ্যাসিড কিছু প্রোটিন তৈরিতে সাহায্য করে, যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন সি জয়েন্টের ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা ও পাকা পেঁপের মধ্যে পার্থক্য কাঁচা পেঁপেতে এনজাইম প্যাপাইন ও ভিটামিন সি বেশি, অপর দিকে পাকা পেঁপেতে বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি। কাঁচা পেঁপে হজমশক্তির জন্য বেশি ভালো, পাকা পেঁপেতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বেশি বলে ত্বকের জন্য ভালো। কাঁচা পেঁপেতে ক্যালরির পরিমাণ কম, পাকা পেঁপেতে ক্যালরি একটু বেশি। যাঁদের ডায়াবেটিস ও ওজন বেশি, তাঁদের জন্য পাকা পেঁপের চেয়ে কাঁচা পেঁপে ভালো। কীভাবে খাবেন, কারা খাবেন না কাঁচা পেঁপে সবজি হিসেবে রান্না করে খেতে পারেন। মাংস নরম করার জন্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়। কারণ, এর এনজাইম মাংস গলতে সাহায্য করে। সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়। আচার করেও অনেকে খেয়ে থাকেন। তবে পাঁচ ধরনের ব্যক্তির কাঁচা পেঁপে না খাওয়া ভালো। কাঁচা পেঁপে গর্ভাবস্থায় অসময়ে জরায়ু সংকোচন শুরু করে দিতে পারে। তাই এ সময় এটি এড়িয়ে চলা ভালো। যাঁদের হৃৎস্পন্দনজনিত সমস্যা আছে, তাঁরাও এড়িয়ে চলবেন। কাঁচা পেঁপে কারও কারও ক্ষেত্রে তীব্র অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে। যাঁদের হাইপোথাইরয়েডিজম আছে, তাঁরা বেশি পরিমাণে খেলে আয়োডিন শোষণে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিডনিতে পাথর রয়েছে এমন রোগীর বেশি পরিমাণে না খাওয়া উচিত। কাঁচা ফল ও শাকসবজিতে ক্ষতিকর জীবাণু থাকে, যা রোগবালাইয়ের কারণ হতে পারে। যেমন সালমোনেলা ই কোলাই ব্যাকটেরিয়া ও লিস্টেরিয়া। কাঁচা শাকসবজি বা ফল প্রবাহমান পানির নিচে ভালোভাবে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে তবেই খাবেন। যাঁদের হজমজনিত সমস্যা যেমন আইবিএস আছে, তাঁরা কাঁচা শাকসবজি পরিমিত পরিমাণে খাবেন কিংবা সমস্যা হলে এড়িয়ে যাবেন।গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply