Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » হাজার বছর বয়সী গাছ: দীর্ঘ জীবনের রহস্যভেদ




হাজার বছর বয়সী গাছ: দীর্ঘ জীবনের রহস্যভেদ গিঙ্কো গাছ বেঁচে থাকতে পারে এক হাজারেরও বেশি বছর। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এই বৃক্ষের দীর্ঘায়ু হওয়ার গোপন কারণ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এখানে পৃথিবীর প্রাচীন কিছু গাছের কথা তুলে ধরা হলো: উপরের এই গাছটির নাম গিঙ্কো বাইলোবা। এটি মেইডেনহেয়ার নামেও পরিচিত। চীনে এই গাছটি দেখতে পাওয়া যায়। এটি ১,০০০ এর বেশি বছর বেঁচে থাকতে পারে। এর দীর্ঘায়ু হওয়ার পেছনে গোপন কী কারণ আছে বিজ্ঞানীরা সেটি সম্প্রতি খুঁজে বের করেছেন। বিজ্ঞানীদের পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই গাছ এমন কিছু রাসায়নিক উৎপাদন করতে পারে যা তাদেরকে রোগ জীবাণু ও খরা থেকে রক্ষা করে। আরও মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই বৃক্ষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। উপরের ছবির এই গাছগুলোর নাম গ্রেট বেসিন ব্রিসেলকোন পাইন। ধারণা করা হয় পৃথিবীতে এখনও যেসব গাছপালা ও পশুপাখি বেঁচে আছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে প্রাচীন। সারা বিশ্বে সবচেয়ে বিখ্যাত ব্রিসেলকোন পাইন গাছটির নাম মেথুসেলাহ। ধারণা করা হয় এই গাছটির বয়স ৪,৮০০ বছরেরও বেশি। এর দীর্ঘ জীবনের পেছনে দারুণ একটি বিষয় হচ্ছে এটি অত্যন্ত বিরুপ ও বৈরি পরিবেশেও টিকে থাকতে পারে। এসব গাছের জন্মও হয় সেরকম পরিবেশে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া, নেভাদা এবং ইউটার উঁচু উঁচু পর্বতে এই গাছটি জন্মায়। এরা ধীরে ধীরে বড় হয়। এক জায়গায় প্রচুর গাছ থাকে। এর ফলে তারা নিজেদেরকে পচন, নানা রকমের কীটপতঙ্গ ও ফাঙ্গাস থেকে রক্ষা করতে পারে। উপরের গাছগুলোর নাম ক্রিপ্টোমেরিয়া। এগুলো জাপানি সেডার নামেও পরিচিত। চীনের কিছু কিছু এলাকায় এবং দক্ষিণ জাপানে এই গাছগুলো দেখতে পাওয়া যায়। হালকা শীতের আবহাওয়ার মধ্যে এই গাছ জন্মায়। জাপানের এরকম কিছু কিছু গাছের বয়স ৬৫০ বছরেরও বেশি বলে ধারণা করা হয়। আর চীনে এই প্রজাতিরই কিছু গাছের বয়স প্রায় ১,০০০ বছর। উপরের গাছগুলোর নাম আলেরসা যা প্যাটাগোনিয়ান সাইপ্রেস নামেও পরিচিত। চিলি ও আর্জেন্টিনার দক্ষিণাঞ্চলে এই গাছটি খুঁজে পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় যে এই প্রজাতির সবচেয়ে পুরনো বৃক্ষটির বয়স আনুমানিক ৪,০০০ বছর। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই গাছটিতে এমন এক ধরনের রস আছে যা তাদেরকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করে। এমনকি পানিতে থাকলেও এই গাছ পচে না। উপরের গাছগুলো আফ্রিকান বেওবাব গাছ। এই বৃক্ষ ২,০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু সম্প্রতিএই প্রজাতির অনেক প্রাচীন গাছ মারা গেছে। বিজ্ঞানীরা এর জন্যে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করছেন। এই গাছটি নানা কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি এমন ফল দেয় যাতে কমলার চাইতেও বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এর শেকড় থেকে লাল রং তৈরি করা যায় এবং এর বাকল দিয়ে ঝুড়ি ও দড়ির মতো নানা রকমের জিনিস তৈরি করা যায়। নিচের ভিডিওতে দেখুন বাংলাদেশে একজন 'গাছবন্ধুর' কথা। গাছ বাঁচাতে তিনি কিভাবে লড়াই করছেন:






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply