Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কামরাঙা শিম পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ




কামরাঙা শিম পুষ্টিগুণ সমৃদ্ কামরাঙা শিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Psophocarpus tetragonolobus) বরবটি ও শিমের মতো লতা জাতীয় উদ্ভিদ। গাছের লতা, ফুল, পাতা, ফল, শিকড় সব অংশই খাওয়া যায়। পশ্চিম আফ্রিকা কামরাঙা শিমের আদি স্থান।[১][২][৩][৪][৫][৬][৭] নামকরণ ফলের আকৃতি পাখা বা শিরা বিশিষ্ট কামরাঙা ফলের মতো দেখতে । এজন্য এই শিমের নামকরণ করা হয়েছে কামরাঙা শিম।[২] পরিচিতি বরবটি বা শিমের মতো লতা গাছ। এ শিম চওড়ায় ২-৩ সেন্টিমিটার ও লম্বায় বেশি ২০ সেন্টিমিটার হয়। ১০-১৫ ফুট লম্বা হয় একটা পূর্ণাঙ্গ শিম গাছ। প্রতিটি গাছে ৪০-৫০টা ফল ধরে। যখন শিম শক্ত হয় তখনই সবজি হিসেবে খাওয়া যায় না। শিমে বীজ আসলে মটরশুঁটির মতো খাওয়া যায়। ফল ধরা শুরু হলে ৩ মাস পর্যন্ত কামরাঙা শিম সবজি সংগ্রহ করা যায়।[৮][৯] ইতিহাস পশ্চিম আফ্রিকা হলো কামরাঙা শিমের আদি স্থান। কৃষি গবেষণা মতে এটি ভারত উপমহাদেশে প্রথমে চাষ শুরু হয়। কামরাঙা শিম আবাদ তুলনামূলকভাবে বেশি দক্ষিণ ও পূর্ব দক্ষিণ এশিয়ায়। এছাড়া পাপুয়া নিউগিনি, মিয়ানমার, মাদাগাস্কার, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় অনেক বছর আগে থেকেই এ শিমের চাষ হতো। সমুদ্র স্তর থেকে ১৫০০-২৫০০ ফুট উচ্চতায় এ সবজি চাষের বেশি উপযোগী তাই পার্বত্য অঞ্চলে কামরাঙা শিমের চাষাবাদ বেশি। অতি আর্দ্রতা-উষ্ণ আবহাওয়া চাষের জন্য বেশি উপযোগী। কামরাঙা শিমের চাষে পানির প্রয়োজনীয়তা কম তাই শুকনা এলাকায় চাষের বেশি হয় এ শিম। জমিতে নাইট্রোজেন যোগ করে এ সবজির চাষ। [১০] পুষ্টিগুণ কামরাঙা শিমে প্রোটিন অনেক বেশি। বীজে সয়াবিনের মতো প্রোটিন থাকে (৩০-৩৯%)। আরও আছে মিনারেলস, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট। কার্বোহাইড্রেট ও সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকে ও কোলেস্টেরল থাকে না। ক্যালসিয়ামের উপস্থিতি এতে খুব বেশি। শিকড়েও প্রচুর প্রোটিন থাকে। টিউবার বা শিকড়ে প্রোটিনের উপস্থিতি প্রায় ২০%। অনেক হারবাল মেডিসিন উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কামরাঙা শিম পুষ্টিগুণ

‘ফডার’ হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। লিগুমিনাস দলীয় ফসল হওয়ার কারণে জমির স্বাস্থ্য রক্ষা করে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply