Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » বিজ্ঞানের কিছু মজার তথ্য-(সাধারণ জ্ঞান) বিজ্ঞানের কিছু অজানা তথ্য। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।





  বিজ্ঞানের কিছু মজার তথ্য-(সাধারণ জ্ঞান)
 

আজকে আপনাদেরকে যানাবো বিজ্ঞানের কিছু অজানা তথ্য। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

পৃথিবী যদিও নিজ অক্ষে ঘন্টায় ১০০০ মাইল বেগে ঘোরে, কিন্তু অবিশ্বাস্য গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলে, যা প্রায় ঘন্টায় ৬৭০০০ মাইল বেগে।
পৃথিবীতে বছরে প্রায় ১০০০০০০ এরও বেশী ভুমিকম্প হয়ে থাকে। কিন্তু এগুলো খুব ক্ষণস্থায়ী এবং কম কম্পন সম্পন্ন তায় আমরা টের পাই না। তবে রিক্টার স্কেলে কিন্তু এই কম্পন ঠিকই ধরা পরে।
প্রতি সেকেন্ডে পৃথিবীতে প্রায় ১০০ বার বজ্রপাত হয়ে থাকে। এবং গড়ে বজ্রপাতে প্রতি বছর প্রায় ১০০০ লোক মারা যায় ।
ডিএনএ প্রথম আবিস্কৃত হয় ১৮৬৯ সালে। এটি আবিষ্কার করেন সুইস ফ্রেডরিক মিস্কলার।
আমরা জ্বর মাপার জন্য যে থার্মোমিটার ব্যবহার করি সেটি ১৬০৭ সালে প্রথম আবিষ্কার হয়। এটি আবিষ্কার করেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী গ্যালিলিও।
১২৫০ সালে রজার বেকন আতশী কাচ আবিস্কার করেন ।
১৮৬৬ সালে আলফ্রেড নোবেল ডিনামাইট আবিস্কার করেন ।
প্রথম নোবেল পুরস্কার উইলহেম রনজেন ১৮৯৫ এ এক্সরে আবিস্কার করে (পদার্থবিদ্যা) পান ।
এযাবৎকালের সবচেয়ে উচুতম গাছটি হল একটি অস্ট্রেলিয়ান ইউক্যালিপটাস গাছ, যার উচ্চতা ৪৩৫ ফুটের মতো ।
ইলেকট্রিক ঈল মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট শক দিতে পারে ।
১৯৬২ সালে প্রথম টেলিফোন এবং টিভি সিগন্যাল আদান প্রদানে সক্ষম যোগাযোগ উপগ্রহ টেলস্টার উৎক্ষেপন করা হয় ।
জিরাফ অধিকাংশ সময় ২৪ ঘন্টার মধ্যে মাত্র ২০ মিনিট ঘুমায় । যদিও কখনও কখনও ২ ঘন্টাও ঘুমায় তবে তা খুবই ব্যতিক্রম ।
সারা শরীর ঘুরে আসতে একটি রক্ত কোষের মাত্র ৬০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে।
একটা রাবার অনুতে ৬৫,০০০ পরমানু থাকে।
একজন পুরুষ দেহে এক সেকেন্ডে প্রায় ১০০০ কোষ শুক্র তৈরী হয়, প্রায় ৮৬০০০০০০ এক দিনে ।
প্রতি ঘন্টায় বিশ্বজগৎ চারদিকে শতকোটি মাইল বিস্তৃত হচ্ছে ।
যদি আলোর গতিতেও যাত্রা শুরু করা হয়, তাহলেও নিকটস্থ ছায়াপথ এন্ড্রোমিডাতে যেতে বিশ লক্ষ বছর লাগবে ।
মিশরের আসওয়ান সবচেয়ে শুস্ক এলাকা এবং সেখানে বছরে মাত্র .০২ ইঞ্চি বৃষ্টি হয় ।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি হলো সাহারার মরুভুমি। এটির আয়তন প্রায় ৩,৫০০,০০০ বর্গ মাইল ।
একটি কুকুরের গন্ধ শোকার ক্ষমতা মানুষের চাইতেও ১০০০ গুন বেশী ।
মাধ্যাকর্ষন শক্তি থেকে বের হতে একটি রকেটকে সেকেন্ডে ৭ মাইল গতিতে চলতে হয় ।
বাঁশের এমন কিছু প্রজাতি আছে যেগুলো দিনে প্রায় ৩ ফুট পর্যন্ত বাড়ে।
পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলের তাপমাত্রা ধরা হয় ৫৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আকার অনুযায়ী গুবরে পোকা (বিটল) হল পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পোকা। একটা রাইনোসোরাস গুবরে পোকা তার নিজের ‌ওজনের চেয়ে প্রায় ৮৫০ গুন বেশী ওজন বইতে পারে ।
১৯৭৯ সালে জাপানের সনি প্রথম ওয়াকম্যান বাজারে ছাড়ে।
লাল ও সবুজ গ্যাসের ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি প্রথম শুরু হয় লন্ডনে ১৮৬৮ সালে । কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেগুলো বিস্ফোরিত হয় এবং একজন পুলিশ নিহত হয়, প্রথম সফল সিগন্যাল বাতি স্থাপন হয় ১৯১৪ সালে ক্লিভল্যান্ড, ওহিওতে ।
মানব হৃৎপিন্ড দিনে প্রায় ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হয় ।
মাথা ছাড়াও তেলাপোকা ৯ দিন বেচে থাকতে পারে ।
প্রথম বাইসাইকেল তৈরী হয় ১৮১৭ সালে ।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দিন অপেক্ষা রাতেই শিশু জন্মহার বেশী ।
স্থলচরদের মধ্যে মানুষ ছাড়া আর যে প্রানীটি কাঁদতে পারে সেটি হল হাতি ।
শিকারের কারনে বিলুপ্ত হবার প্রায় ১০০ বছর পর ১৫০৭ সালে ডোডো আবিস্কার হয় ।
প্রতিদিন মহিলারা গড়ে ৭০০০ বাক্য বলে থাকে, আর পুরুষরা বলে থাকে ২০০০ বাক্য ।
১৯৬১ সালে ব্যাংক অব স্টকহোম প্রথম ব্যাংকনোট ছাড়ে ।
মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০% ।
এ্যালকোহোল পুরুষের শরীরের টেস্টোস্টেরন যৌন হরমোনকে কমিয়ে দিলেও নারী শরীরে তা বাড়িয়ে দেয় ।
মরুভূমি পৃথীবির প্রায় একসপ্তমাংশ জুড়ে আছে ।
মরুভূমির তাপমাত্রা প্রায় ৭৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে উঠতে পারে ।
প্রথম এ্যালার্ম ঘড়ি আবিস্কার হয় ৩,৫০০ বছর আগে এক মিশরীয়র দ্বারা ।
৪,৮০০ বছর আগে মিশরীয়রা ৩৬৫ দিনের বছর সম্পর্কে জানতো ।
এক কাপ কফিতে ১০০০ এরও বেশী রাসায়নিক পদার্থ থাকতে পারে ।
একটা নয়া মডেলের শক্তিশালী কম্পিউটার একটা ০.১ গ্রাম ওজনের গোল্ডফিসের মস্তিস্কের সমানও কাজ করতে সক্ষম নয় ।
একটা কম্পিউটারের অন্তত দশ লক্ষাধিক শক্তিশালী হ্‌ওয়া লাগবে মানব মস্তিস্কের সমান কাজ করতে হলে ।
একটা রাই গাছের শিকড় মাটির নীচে ৪০০ মাইল বিস্তার লাভ করতে পারে ।
যদিও রেইনফরেস্ট পৃথীবির ভূপৃষ্ঠের মাত্র ৭% জুড়ে আছে, কিন্তু পৃথীবির অন্তত ৪০% প্রানী ‌ও গাছপালা এর উপর নির্ভরশীল থাকে ।
৮৮% মানুষই ডানহাতি হয়ে থাকে
স্তন্যপায়ী প্রানীদের মধ্যে ব্যতিক্রম হলো পাটিপাস এবং একিডনা, যারা ডিম পাড়ে এবং স্তন্যপান করায় ।
বুধ গ্রহের (মার্কারী) তাপমাত্রা দিনে ৪০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডেরও বেশী হয়ে থাকে, কিন্তু রাত্রে – ২০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের নীচে নেমে যায় ।
জন্মের পর জিরাফের বাচ্চা প্রায় ৬ ফুট উচু হতে মাটিতে পড়ে, কোনোপ্রকার আঘাত ছাড়াই ।
চিংড়ির হ্রৎপিন্ড মাথায় থাকে ।
হীরাকে এ্যাসিড দিয়েও গলানো সম্ভভব নয়, কেবল মাত্র তীব্র তাপের মাধ্যমেই একে গলানো সম্ভভব ।
একটা বজ্রপাত ভূপৃষ্ঠে ১০০০০০০০০ (১০ মিলিয়ন) ভোল্ট শক্তিতে আসতে পারে ।
এ্যান্টার্কটিকার ভষ্টককে পৃথিবীর সবচাইতে শীতল সহান বলা হয়, এখানে -১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের (-৮৯ সেল) রেকর্ড আছে (১৯৮৩, ২১ জুলাই)।
একটা পেন্সিল দিয়ে গড়ে ৩৫ মাইল লম্বা দাগ টানা যায় ।
জিরাফ তার ২১ ইঞ্চি লম্বা জিহ্বা দিয়ে নিজের কান পরিস্কার করতে পারে ।
সংস্কৃত হলো ইউরোপীয় ভাষার জননী ।
মাছেরা কিন্তু কথা বলে । কিছু কিছু মাছ দাঁতে দাঁত ঘসে শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে যোগাযোগ করে ।
পৃথিবীর সবচাইতে ছোট পাখি হলো হামিংবার্ড।
দ্রুত গতির সাতারুরা ঘন্টায় প্রায় ৬ মাইল বেগে সাতার কাটতে পারে ।
দ্রুত গতির দৌড়বিদরা ঘন্টায় প্রায় ৩০ কি.মি (১৮ মাইল) বেগে দৌড়াতে পারে । কিন্তু একটা চিতাবাঘ ঘন্টায় ৭৬ কি.মি বা ৪৬ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে ।
চিতাবাঘ কিন্তু সিংহের মতো গর্জন দেয় না, অনেকটা বিড়ালের মতোই ডাকে ।
প্রজাপতির ইংরেজি আসল নাম ছিলো ফ্লুটারবাই, বাটারফ্লাই নয় ।
চেইন বা জিপারের আসল আবিস্কর্তা ছিলেন এলিয়াস হাওয়ে।
বাদুররা আসতানা ছেড়ে সবসময় বাম দিকে উড়াল দেয় ।
বই এর ইংরেজি শব্দ বুক এসেছে ল্যাটিন শব্দ লিবার থেকে ।
একসময় চাইনিজরা কাগজ বানাতে রেশমি সুতা ব্যবহার করত ।
নীল তিমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী । এর জিহ্বা একটা হাতির মতো লম্বা এবং এর হৃদযন্ত্র একটা গাড়ির সমান ।
পানি ছাড়া ইদুর উটের তুলনায় বেশিক্ষন টিকতে সক্ষম ।
আমরা যেসকল পোকাকে আলোর প্রতি আকৃষ্ট বলে মনে করি, প্রকৃতপক্ষে ব্যাপারটি তা নয়, এসব পোকা আসলে বাল্বের অন্ধকারতম জায়গাটির খোঁজ করতে থাকে ।
বাদুর প্রায় ৯০০ ধরনের হয়ে থাকে, তাদের মধ্যে রক্তচোষা বাদুরের দাত সবচেয়ে কম ।
ব্যাঙের সবচেয়ে বড় জাতটির নাম গোলিয়া ।
প্রায় শত বছর আগে চিনারা রকেট তৈরি করে , যা দেখতে তীরের মতো ।
প্রথম চাকা তৈরি করে সুমেরীয়রা, ৩৪৫০ বি.সি ।
প্রথম লেখার ও আবিস্কার করে সুমেরীয়রা ।
পেন্সিলে রবার যোগ করার ধারণা আসে প্রথম জোসেফ রিচেনডর্ফার এর কাছ থেকে ।
দাবা খেলাটি ভারতে আবিস্কৃত হয় ।
চিঠিতে জিপ কোডের ব্যবহার আমেরিকার ডাকবিভাগের দ্বারা শুরু হয় ১৯৬৩ সালে ।
হাঙরের চামড়াকে একসময় সিরিশ কাগজ হিসেবে ব্যবহার করা হতো ।
শোয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ঘুমানোর অর্থ হলো আপনার ঘুমের ঘাটতি আছে । ১০-১৫ মিনিট হলে অবশ্য তা ঠিক আছে ।
পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের মাত্র ১১% (প্রায়) খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার হয় ।
পৃথিবীর ৩% পানি বিশুদ্ধ, তারমধ্যে ২% পানি জমাট বরফরুপে আছে, বাকি ১% পানি আমরা ব্যবহার করে থাকি ।
সবচাইতে বড় ফুল হলো রাফ্লেশিয়া আর্নল্ড, যা ৩ ফুটের মতো ও ১৫ পাউন্ড ওজনের হয়। দুর্লভ প্রজাতির এই ফুল ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায়।
উটের চোখের তিনটি পাতা থাকে ।
গোল্ডফিশের স্মৃতি ৩ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী থাকে ।
উটপাখির চোখ তার মসিতস্কের চাইতে বড় ।
একমাত্র হামিংবার্ড পেছন দিকে উড়তে পারে।
বিশ্বে প্রায় ৯৫০০ প্রজাতির ঘাস আছে ।
পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের আকার হলো ৫,২৫,০০,০০০ বর্গ মাইল ।
প্রতি বছর আমেরিকাতে প্রায় ৭০০ এর মতো ঘূর্নিঝড় হয় ।
পুটোর গড় তাপমাত্রা প্রায় -৩৯০ ডিগ্রি ফারেনহাইট ।
একমাত্র ভেনাস বা শুক্রগ্রহই আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর উল্টো দিকে ঘোরে ।
মঙ্গলগ্রহ বা মারস এর নামকরন রোমান যুদ্ধদেবতার নামে করা হয়, মার্চ মাসের নামও তার নামানুসারে করা ।
পৃথিবী সেপ্টেম্বর মাসে মার্চ অপেক্ষা বেশি ঘোরে ।
বরফ এলাকার ভালুকেরা এক বসায় প্রায় ৮৬ টির মতো পেঙ্গুইন খেয়ে ফেলতে পারে।
অদ্ভুত আমাদের পৃথিবী আদ্ভুত সব কাজ কারবার। আশা করি আজকে অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলেন। আবার নতুন কোন অজানা বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব।
 
 
 
  বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রেন এটা। নাম ‘অস্ট্রেলিয়ান বিএইচপি আয়র ওরে ট্রেন’। ২০১১ সালে অস্ট্রেলিয়ার নিউম্যান থেকে পোর্ট হেডল্যান্ডে ২৭৫ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে মালবাহি এই ট্রেনটি। ট্রেনটির দৈর্ঘ্য ৭.৩৫৩ কিলোমিটার (৪.৫৭ মাইল)।  ট্রেনটি ছিল ৬৮২ ওয়াগন লোহা ও 8 GE AC6000 locomotives।
মোট ওজন ছিল ১ লক্ষ টন। পুরো ট্রেনটা চালাচ্ছিলেন একজন মাত্র চালক। গিনেজ বুকের বিচারে এটাই দুনিয়ার বুকে চলা সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্রেন।
 
 
 

মানব দেহ সব চেয়ে জটিল একটি শরীর বৃত্তীয় সংগঠন। মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞান মানুষের শরীরের বিষয়ে অনেক তথ্য পেলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনো মানব দেহ অজানা রহস্য ঘেরা। আজ আমরা মানব দেহ সম্পর্কে ২৩টি তথ্য জানবো যা আগে হয়তো জানতাম না।

Anatomy-human-body3

মানব দেহ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেয়া হলো।

১। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।

২। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।

৩। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।

৪। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।

৫। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।

৬। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।

৭। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।

৮। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।

৯। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।

১০। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

১১। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।

১২। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।

১৩। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।

১৪। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।

১৫। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।

১৬। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি কি জানেন? এটা হচ্ছে জিহ্বা।

১৭। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।

১৮। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।

১৯। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।

২০। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।

২১। আমাদের দেহের সবচেয় বড় হার পাঁজর।

২২। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।

২৩। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
 
 
 
সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ ১১টিঃ

‪১নং‬ দূরবর্তী সতর্ক সংকেতঃ
জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬১ কিঃমিঃ যা সামূদ্রিক ঝড়ে পরিণত হতে পারে।

‪‎২নং‬ দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেতঃ
দূরে গভীর সাগরেও একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায়
৬২-৮৮ কিঃমিঃ। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথিমধ্যে বিপদে পড়তে পারে।

‪৩নং‬ স্থানীয় সতর্ক সংকেতঃ
বন্দর ও বন্দরে নোঙ্গর করা জাহাজগুলো
দূর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্খা রয়েছে।
বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০ কিঃমিঃ হতে পারে।

‪‎৪নং‬ স্থানীয় হুঁশিয়ারী সংকেতঃ
বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য
গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১ কিঃমিঃ তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি।

৫নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায়
৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

‪৬নং‬ বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে
বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

‪‎৭নং‬ বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত।
ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

‪৮নং‬ মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ
ঘূণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯
কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

‪৯নং‬ মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ
এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত।
ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

‪‎১০নং‬ মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ
এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে।
প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।

‪‎১১নং‬ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেতঃ
আবহাওয়া বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রেও সাথে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দূর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।

121_0

নদী বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ ৪টিঃ

১নং নৌ সতর্ক সংকেতঃ
বন্দর এলাকা ক্ষণস্থায়ী ঝড়ো আবহাওয়ার
কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিঃমিঃ গতিবেগের
কালবৈশাখী ক্ষেত্রেও এই সংকেত প্রদর্শিত হয়। এই সংকেত আবহাওয়ার চলতি অবস্থার উপর সতর্ক নজর রাখারও তাগিদ দেয়।

২নং নৌ হুঁশিয়ারী সংকেতঃ
বন্দর এলাকা নিম্নচাপের সমতুল্য তীব্রতার একটি ঝড় যার গতিবেগ ঘন্টায় অনুর্দ্ধ ৬১
কিঃমিঃ বা একটি কালবৈশাখী ঝড়,যার বাতাসের গতিবেগ ৬১ কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। নৌ-যান এদের যে কোনটির কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬৫ ফুট বা তার কম
দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট নৌ-যানকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে হবে।

৩নং নৌ- বিপদ সংকেতঃ
বন্দর এলাকা ঝড়ে কবলিত। ঘন্টায় সর্বোচ্চ
একটানা ৬২-৮৮ কিঃমিঃ পর্যন্ত গতিবেগের
একটি সামূদ্রিক ঝড় সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সকল প্রকার নৌ- যানকে অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ
করতে হবে।

৪নং নৌ-মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর এলাকা একটি প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার সামূদ্রিক ঝড়ে কবলিত এবং সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানবে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ
বা। তদুর্দ্ধ। সকল প্রকার নৌ-যানকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে।
 
 
  E-জগতের জনকগণ


☞ ইন্টারনেটের জনক – ভিন্টন গ্রে কার্ফ।
☞ ই মেইলের জনক – র্যায়মন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।
☞ মাইক্রোসফটের জনক – বিল গেটস।
☞ www-এর জনক – টিম বার্নাস লি।
☞ মোবাইল ফোনের জনক – মার্টিন কুপার।
☞ গুগলের জনক – সার্জেই বিন।
☞ ফেসবুকের জনক – মার্ক জুকারবার্গ।
☞ টুইটারের জনক – জ্যাক ডোরসেই।
☞ ই বুকের জনক – মাইকেল এস হার্ট।
☞ সিডি এর জনক – নোরি ও ওগো।
☞ কম্পিউটার মাউসের জনক – ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
☞ আধুনিক ল্যাপটপের জনক – বাল মেগারিজ।
☞ সার্চ ইঞ্জিনের জনক – এলান এমটাজ।
☞ ডিজিটাল ক্যামেরার জনক – স্টিভেন জে সিসোন।
☞ ATM-এর জনক – জন শেফার্ড ব্যারন।
☞ উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা – জিমি ওয়েলস।
 






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply