ট্রেন, বাস ও লঞ্চে ছিল ঘরমুখো মানুষের স্রোত , জায়গা নেই ট্রেনের ছাদেও
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে বাড়ি ফিরছেন নগরবাসী। শুক্রবার (১৫ জুন) সকাল থেকেই ট্রেন, বাস ও লঞ্চে ছিল ঘরমুখো মানুষের স্রোত। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে নানা গন্তব্যে নির্দিষ্ট সময়ে ছেড়ে গেছে বেশিরভাগ ট্রেন। আর রাজধানীর বিভিন্ন বাস টার্মিনাল থেকেও নির্দিষ্ট সময়ে ছেড়ে যাচ্ছে বাসগুলো। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে ছিল মানুষের উপচে পড়া ভিড়।
কমলাপুর স্টেশন থেকে যেসব ট্রেন ছাড়ছে সেগুলো বিমানবন্দর রেল স্টেশনে পৌঁছাতেই ট্রেনের ছাদে মানুষের তিল ধারণের জায়গা নেই। তবে, সকাল থেকে অনেক ট্রেনই নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট দেরিতে স্টেশন ছেড়ে যেতে দেখা গেছে।
এছাড়া, ভোর থেকে রাজধানীর গাবতলী-মহাখালী বাস টার্মিনালে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। সড়কের যানজট নিয়ে অনেকের মাঝে আতঙ্ক থাকলেও প্রিয়জনের কাছে যাওয়ার আনন্দ ছিল সবার চোখে-মুখে। অন্যান্য বারের চেয়ে রাস্তায় একটু কম যানজট হওয়ায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাসগুলো টার্মিনালে আসতে পারছেন বলেও জানান বাস চালকরা।
এদিকে, সদর ঘাট লঞ্চ টার্মিনালে সকাল থেকেই মানুষের স্রোত। যাত্রীদের তুলনায় লঞ্চ কম থাকায় যাত্রীদের লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। ভোর ৫টা থেকেই ঘাট থেকে লঞ্চগুলো ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও অধিকাংশ লঞ্চেই দেরি করে ছাড়ছে বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা।
No comments: